নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের মীরেরবাগ বালুচর ওরিয়েন্টাল স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্র সোহাগকে অপহরণের পর খুনের দায়ে একজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আসামি হলেন ইয়াসিন মাহমুদ শাহীন। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি শাহীনকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। এছাড়াও দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় (লাশ গুমের অভিযোগ) তাকে আরও সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আদালত আসামির উপস্থিততে এ রায় ঘোষণা করা হয়। পরে সাজা পরোয়ানাসহ ইয়াসিন মাহমুদ শাহীনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত রায়ে বলেছেন, আসামির বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে শিশু সোহাগকে খুনের অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। অত্যন্ত নির্মমভাবে সোহাগকে খুন করায় আসামিকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হল। তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারায় হাইকোর্টের অনুমোদন নিতে হবে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সোহাগ স্কুল থেকে এসে তার মা সুফি বেগমের মোবাইল নিয়ে গেমস খেলতে খেলতে বাসার বাইরে যায়। এ সময় কৌশলে শাহীন সোহাগকে অপরহরণ করে নিয়ে যায়। পরে সোহাগের পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তিনি। এক ঘণ্টার মধ্যে টাকা না দিলে সোহাগকে মেরে ফেলার হুমকি দেন শাহিন। সোহাগের পরিবার বিষয়টি র্যাবকে জানায়। র্যাব বিষয়টি থানাকে জানাতে বলে। এরই মাঝে আরও ২ / ৩ বার টাকা চেয়ে ফোন দেয় শাহিন। পরে থানা-পুলিশ মোবাইল টেকনোলজির সহায়তায় শাহিনকে মীরেরবাগ বালুর মাঠ থেকে আটক করে। তাঁর স্বীকারোক্তি মতে বাসা থেকে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সোহাগের হাত, নাক, মুখ, স্কচটেপ দিয়ে বাঁধা সোহাগকে উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ওই দিনই দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন নিহত সোহাগের বাবা।
২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর মামলাটি তদন্ত করে শাহিন এবং তার বন্ধু সাজ্জাদ আহমেদ নিশাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার সাব-ইন্সপেক্টর আশরাফুল আলম। এরপর সাজ্জাদকে অব্যাহতি দিয়ে শাহিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত।
মামলাটির বিচার চলাকালে আদালত ২৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।
এদিকে রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সোহাগের পরিবার। সোহাগের বাবা ইদ্রীস খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আশা করব, উচ্চ আদালতে এ রায় বহাল থাকবে। আসামির দ্রুত ফাঁসি কার্যকর হবে। কারও যেন আমাদের মত বাবা-মায়ের বুক খালি না হয়।'
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের মীরেরবাগ বালুচর ওরিয়েন্টাল স্কুলের ৫ম শ্রেণির ছাত্র সোহাগকে অপহরণের পর খুনের দায়ে একজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ইসমত জাহান এই রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডিত আসামি হলেন ইয়াসিন মাহমুদ শাহীন। মৃত্যুদণ্ডের পাশাপাশি শাহীনকে ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড করা হয়েছে। এছাড়াও দণ্ডবিধির ২০১ ধারায় (লাশ গুমের অভিযোগ) তাকে আরও সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আদালত আসামির উপস্থিততে এ রায় ঘোষণা করা হয়। পরে সাজা পরোয়ানাসহ ইয়াসিন মাহমুদ শাহীনকে কারাগারে পাঠানো হয়।
আদালত রায়ে বলেছেন, আসামির বিরুদ্ধে সন্দেহাতীতভাবে শিশু সোহাগকে খুনের অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। অত্যন্ত নির্মমভাবে সোহাগকে খুন করায় আসামিকে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়া হল। তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারায় হাইকোর্টের অনুমোদন নিতে হবে।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ২০১৮ সালের ৩০ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে সোহাগ স্কুল থেকে এসে তার মা সুফি বেগমের মোবাইল নিয়ে গেমস খেলতে খেলতে বাসার বাইরে যায়। এ সময় কৌশলে শাহীন সোহাগকে অপরহরণ করে নিয়ে যায়। পরে সোহাগের পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন তিনি। এক ঘণ্টার মধ্যে টাকা না দিলে সোহাগকে মেরে ফেলার হুমকি দেন শাহিন। সোহাগের পরিবার বিষয়টি র্যাবকে জানায়। র্যাব বিষয়টি থানাকে জানাতে বলে। এরই মাঝে আরও ২ / ৩ বার টাকা চেয়ে ফোন দেয় শাহিন। পরে থানা-পুলিশ মোবাইল টেকনোলজির সহায়তায় শাহিনকে মীরেরবাগ বালুর মাঠ থেকে আটক করে। তাঁর স্বীকারোক্তি মতে বাসা থেকে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সোহাগের হাত, নাক, মুখ, স্কচটেপ দিয়ে বাঁধা সোহাগকে উদ্ধার করে পুলিশ। তাকে মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় ওই দিনই দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন নিহত সোহাগের বাবা।
২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর মামলাটি তদন্ত করে শাহিন এবং তার বন্ধু সাজ্জাদ আহমেদ নিশাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার সাব-ইন্সপেক্টর আশরাফুল আলম। এরপর সাজ্জাদকে অব্যাহতি দিয়ে শাহিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত।
মামলাটির বিচার চলাকালে আদালত ২৯ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।
এদিকে রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন সোহাগের পরিবার। সোহাগের বাবা ইদ্রীস খান আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, ‘রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। আশা করব, উচ্চ আদালতে এ রায় বহাল থাকবে। আসামির দ্রুত ফাঁসি কার্যকর হবে। কারও যেন আমাদের মত বাবা-মায়ের বুক খালি না হয়।'
চাঁদপুরের মতলব উত্তরে এক নারীর বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীর গোপনাঙ্গ কেটে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। রোববার দিবাগত রাত রাত ২টার দিকে উপজেলার গজরা ইউনিয়নের কৃষ্ণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত নারী কল্পনা বেগম (২৫) ও তাঁরা বাবা বাবর আলী পলাতক রয়েছেন।
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের কেন্দ্রীয় ঘোষিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সারাদেশের মতো নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্বাস্থ্য সহকারীরা।
৩৫ মিনিট আগেসাতক্ষীরার তালায় নিয়োগবিধি সংশোধন, পদোন্নতিসহ ছয় দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন স্বাস্থ্য সহকারীরা। আজ মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে দুই ঘণ্টা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন বাংলাদেশ হেলথ অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশন সাতক্ষীরা তালা...
১ ঘণ্টা আগেনওগাঁর ধামইরহাটে সহাসড়ক থেকে শাহাদাত হোসেন (২৮) নামের এক যুবককের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার ধানতারা মোড়ের দক্ষিণে ধামইরহাট-পত্নীতলা আঞ্চলিক মহাসড়কে লাশটি পাওয়া যায়।
৪ ঘণ্টা আগে