ঢাবি প্রতিনিধি
মুক্তির সংগ্রাম যতই অগ্রসর হবে জাফরুল্লাহর স্মৃতি ততই উজ্জ্বল হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কফিনে শ্রদ্ধা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী অসাধারণ মানুষ ছিলেন, আমাদের সমাজের জন্য বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তিনি আগাগোড়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন, তার আগেও মুক্তিযুদ্ধের যেই চেতনা অর্থাৎ সমাজ পরিবর্তনের যেই চেতনা তিনি তা আজীবন ধারণ করতেন। ১৬ ডিসেম্বরের পরে তিনি এতটুকু বুঝেছিলেন যে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, তাঁর আরও অনেক কাজ আছে। বিশেষ করে দুটি ক্ষেত্রে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কাজ অসাধারণ! একটি হচ্ছে স্বাস্থ্য, আরেকটা হচ্ছে শিক্ষা। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যে ধারা প্রবর্তন করেছেন, ওষুধনীতি চালু করেছেন, ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন। আর শিক্ষা ক্ষেত্রে গণবিশ্ববিদ্যালয় চালু করেছেন।’
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, ‘আবার যেটা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রতিষ্ঠানগুলোতে মেয়েদের অংশগ্রহণ বেশি, তিনি অর্থনৈতিকভাবে নারীদের মুক্তির জন্য যে কাজ করেছেন তার প্রতিফলন তাঁর প্রতিষ্ঠানে আছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের আড়াইহাজার কর্মীর মধ্যে শতকরা ৪০ জন হচ্ছে নারী। আরও বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তাঁর কোনোটাই ব্যক্তিমালিকানায় প্রতিষ্ঠিত নয়, কোনোটারই মালিক তিনি নিজে নন, মালিক হচ্ছে সমাজ, এই যে সামাজিক মালিকানায় বিশ্বাস, সামাজিক মালিকানায় প্রতিষ্ঠান গড়া; এটি আমাদের দেশে অনন্য দৃষ্টান্ত।’
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, ‘ডা. জাফরুল্লাহ আমাদের জন্য অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছেন, অনুকরণীয় হয়ে রয়েছেন। আমাদের শক্তির সংগ্রামে জাফরুল্লাহ চৌধুরী উপস্থিত আছেন এবং থাকবেন। আমাদের মুক্তির সংগ্রাম যতই অগ্রসর হবে, ততই ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মৃতি উজ্জ্বল হয়ে উঠবে, গৌরবান্বিত হবে। তাঁর মৃত্যুতে যে ক্ষতি হয়েছে সেটি অপূরণীয়, তবে দৃষ্টান্তগুলো অনুকরণীয়। আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।’
মুক্তির সংগ্রাম যতই অগ্রসর হবে জাফরুল্লাহর স্মৃতি ততই উজ্জ্বল হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ও শিক্ষাবিদ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কফিনে শ্রদ্ধা শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী অসাধারণ মানুষ ছিলেন, আমাদের সমাজের জন্য বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তিনি আগাগোড়া মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন, ৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন, তার আগেও মুক্তিযুদ্ধের যেই চেতনা অর্থাৎ সমাজ পরিবর্তনের যেই চেতনা তিনি তা আজীবন ধারণ করতেন। ১৬ ডিসেম্বরের পরে তিনি এতটুকু বুঝেছিলেন যে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, তাঁর আরও অনেক কাজ আছে। বিশেষ করে দুটি ক্ষেত্রে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর কাজ অসাধারণ! একটি হচ্ছে স্বাস্থ্য, আরেকটা হচ্ছে শিক্ষা। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে যে ধারা প্রবর্তন করেছেন, ওষুধনীতি চালু করেছেন, ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেছেন। আর শিক্ষা ক্ষেত্রে গণবিশ্ববিদ্যালয় চালু করেছেন।’
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, ‘আবার যেটা বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রতিষ্ঠানগুলোতে মেয়েদের অংশগ্রহণ বেশি, তিনি অর্থনৈতিকভাবে নারীদের মুক্তির জন্য যে কাজ করেছেন তার প্রতিফলন তাঁর প্রতিষ্ঠানে আছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের আড়াইহাজার কর্মীর মধ্যে শতকরা ৪০ জন হচ্ছে নারী। আরও বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য তাঁর কোনোটাই ব্যক্তিমালিকানায় প্রতিষ্ঠিত নয়, কোনোটারই মালিক তিনি নিজে নন, মালিক হচ্ছে সমাজ, এই যে সামাজিক মালিকানায় বিশ্বাস, সামাজিক মালিকানায় প্রতিষ্ঠান গড়া; এটি আমাদের দেশে অনন্য দৃষ্টান্ত।’
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, ‘ডা. জাফরুল্লাহ আমাদের জন্য অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে রয়েছেন, অনুকরণীয় হয়ে রয়েছেন। আমাদের শক্তির সংগ্রামে জাফরুল্লাহ চৌধুরী উপস্থিত আছেন এবং থাকবেন। আমাদের মুক্তির সংগ্রাম যতই অগ্রসর হবে, ততই ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর স্মৃতি উজ্জ্বল হয়ে উঠবে, গৌরবান্বিত হবে। তাঁর মৃত্যুতে যে ক্ষতি হয়েছে সেটি অপূরণীয়, তবে দৃষ্টান্তগুলো অনুকরণীয়। আমি তাঁর স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১০ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৩০ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে