গাজীপুর প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী সায়মা আক্তারের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন চিরতরে নিভে গেল। তার গ্রামের বাড়ি গাজীপুরে এখন চলছে শুধুই শোকের মাতম। শোকে পাথরের মতো স্থির হয়ে ক্ষীণ স্বরে কাতরাচ্ছেন পিতা শাহ আলম ও মা মিনারা বেগম।
নিহত শিশু শিক্ষার্থী হলো গাজীপুরের মহানগরীর সদর থানাধীন বিপ্রবর্থা গ্রামের শাহ আলমের ছোট মেয়ে সায়মা আক্তার (৯)। সায়মার বড় ভাই সাব্বির হোসেন এবার মাইলস্টোন স্কুল থেকেই এসএসসি পাস করেছে।
নিহত সায়মার পিতা শাহ আলম গাজীপুর মহানগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিপ্রবর্থা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি চাকরিসূত্রে পরিবার নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় বসবাস করেন। শাহ আলম একটি কোম্পানিতে কর্মরত।
আজ মঙ্গলবার সকালে সায়মার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, নিহত সায়মার কবর খোঁড়া হয়েছে বাড়ির আঙিনায়। বেলা ১১টায় জানাজা শেষে দাফন করা হয় সেই কবরে। বড় ভাই সাব্বির বোন হারিয়ে আর্তনাদ করছে। বাবা কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়ে চোখের জল মুছছেন। শোকে কাতর গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সবার চোখে পানি। শিশুটির এমন মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না।
সায়মার পিতা শাহ আলম কান্না করতে করতে বলছেন, ‘আমার মেয়ের স্বপ্ন ছিল ‘‘ডাক্তার’’ হওয়ার। সে সবাইকে বলে বেড়াত, আমি বড় হলে ‘‘ডাক্তার’’ হব। এ কারণে এলাকার সবাই তাকে ডাক্তার সায়মা বলে ডাকত। কিন্তু সায়মার সে স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। একটি দুর্ঘটনা সায়মার স্বপ্ন কেড়ে নেয়নি, তার জীবনও কেড়ে নিয়েছে। পরিবারের সবাইকে করেছে নির্বাক শোকের অংশীদার।’
নিহত সায়মার বড় ভাই সাব্বির বলে, ‘আমার বন্ধু ফোন করে জানায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এরপর আমরা সারা রাত খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি। রাত ৮টার পর জানতে পারি, সিএমএইচে মরদেহ রয়েছে। পরে আমি সেখানে গিয়ে কানের দুল ও মাথার চুলের বেণি দেখে লাশ শনাক্ত করি। পরে রাত দেড়টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে সায়মার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসি।’
সায়মার মা রিনা বেগম বলেন, ‘প্রতিদিন আমার মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যেতাম। গতকাল আমার এক ভাই স্কুলে নিয়ে যায়। পরে ফেসবুকে জানতে পারি, স্কুলে বিমান দুর্ঘটনা হয়েছে। আমার মা (মেয়ে) স্কুলে যাওয়ার আগে বলে গেল—মা স্কুলে গেলাম, টা-টা। এরপর আর মায়ের সঙ্গে কথা হয়নি।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী সায়মা আক্তারের চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন চিরতরে নিভে গেল। তার গ্রামের বাড়ি গাজীপুরে এখন চলছে শুধুই শোকের মাতম। শোকে পাথরের মতো স্থির হয়ে ক্ষীণ স্বরে কাতরাচ্ছেন পিতা শাহ আলম ও মা মিনারা বেগম।
নিহত শিশু শিক্ষার্থী হলো গাজীপুরের মহানগরীর সদর থানাধীন বিপ্রবর্থা গ্রামের শাহ আলমের ছোট মেয়ে সায়মা আক্তার (৯)। সায়মার বড় ভাই সাব্বির হোসেন এবার মাইলস্টোন স্কুল থেকেই এসএসসি পাস করেছে।
নিহত সায়মার পিতা শাহ আলম গাজীপুর মহানগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের বিপ্রবর্থা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি চাকরিসূত্রে পরিবার নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় বসবাস করেন। শাহ আলম একটি কোম্পানিতে কর্মরত।
আজ মঙ্গলবার সকালে সায়মার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, নিহত সায়মার কবর খোঁড়া হয়েছে বাড়ির আঙিনায়। বেলা ১১টায় জানাজা শেষে দাফন করা হয় সেই কবরে। বড় ভাই সাব্বির বোন হারিয়ে আর্তনাদ করছে। বাবা কবরস্থানের সামনে দাঁড়িয়ে চোখের জল মুছছেন। শোকে কাতর গ্রামের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। সবার চোখে পানি। শিশুটির এমন মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছে না।
সায়মার পিতা শাহ আলম কান্না করতে করতে বলছেন, ‘আমার মেয়ের স্বপ্ন ছিল ‘‘ডাক্তার’’ হওয়ার। সে সবাইকে বলে বেড়াত, আমি বড় হলে ‘‘ডাক্তার’’ হব। এ কারণে এলাকার সবাই তাকে ডাক্তার সায়মা বলে ডাকত। কিন্তু সায়মার সে স্বপ্ন আর পূরণ হলো না। একটি দুর্ঘটনা সায়মার স্বপ্ন কেড়ে নেয়নি, তার জীবনও কেড়ে নিয়েছে। পরিবারের সবাইকে করেছে নির্বাক শোকের অংশীদার।’
নিহত সায়মার বড় ভাই সাব্বির বলে, ‘আমার বন্ধু ফোন করে জানায় স্কুলে বিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। এরপর আমরা সারা রাত খোঁজাখুঁজি করেও পাইনি। রাত ৮টার পর জানতে পারি, সিএমএইচে মরদেহ রয়েছে। পরে আমি সেখানে গিয়ে কানের দুল ও মাথার চুলের বেণি দেখে লাশ শনাক্ত করি। পরে রাত দেড়টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সে করে সায়মার মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসি।’
সায়মার মা রিনা বেগম বলেন, ‘প্রতিদিন আমার মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যেতাম। গতকাল আমার এক ভাই স্কুলে নিয়ে যায়। পরে ফেসবুকে জানতে পারি, স্কুলে বিমান দুর্ঘটনা হয়েছে। আমার মা (মেয়ে) স্কুলে যাওয়ার আগে বলে গেল—মা স্কুলে গেলাম, টা-টা। এরপর আর মায়ের সঙ্গে কথা হয়নি।’
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
১ ঘণ্টা আগে