অনলাইন ডেস্ক
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী হোসনে আরা বেগমের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এসব নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশনা দেন। দুদকের বিশেষ পিপি রুহুল ইসলাম খান দুদকের পক্ষে শুনানি করেন। দুদকের উপসহকারী পরিচালক জাকির হোসেন নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, নুরুজ্জামান মন্ত্রী থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা ঘুষ-বাণিজ্য ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ মামলা করা হয়েছে। মামলা তদন্তাধীন রয়েছে।
দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, তাঁরা যেকোনো মুহূর্তে দেশত্যাগ করতে পারেন। তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। অন্যদিকে মামলার সঠিক তদন্তের স্বার্থে রংপুর কর অঞ্চলে দাখিল করা আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন এবং আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জানুয়ারি রাত ৯টার দিকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির মধ্যে তাঁর এক আত্মীয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় এক ব্যক্তির নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাঁকে কারাগারে নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর ৩ ফেব্রুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও লালমনিরহাট-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান আহমেদ, তাঁর স্ত্রী মোছা. হোসনে আরা ও ছেলে মো. রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
প্রথম মামলায় নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৫ কোটি ৩১ লাখ ৯৮ হাজার ১৭২ টাকার সম্পদ অবৈধ অর্জন এবং ৩১টি ব্যাংক হিসাবে ৬২ কোটি ৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তাঁর স্ত্রী মোছা. হোসনে আরা বেগম ও নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১ কোটি ২২ লাখ ৯৯ হাজার ১৬৬ টাকার অবৈধ সম্পদ এবং ২৫টি ব্যাংক হিসাবের ৫০ কোটি ৪৩ লাখ ১৬ হাজার টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে দ্বিতীয় মামলায়। আর তৃতীয় মামলায় নুরুজ্জামানের সঙ্গে আসামি করা হয়েছে তাঁর ছেলে মো. রাকিবুজ্জামান আহমেদকে।
এ মামলায় বাবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে আয়ের সঙ্গে অসংগতিহীন ২ কোটি ৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৫০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং রাকিবুজ্জমানের নিজ নামে ১০টি ব্যাংক হিসাবে মোট ২২ কোটি ৪৩ লাখ ২ হাজার ৯২৫ টাকার সন্দেহজনক ও অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ করা হয়েছে।
সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী হোসনে আরা বেগমের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি তাঁদের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন এসব নির্দেশ দেন।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এসব নির্দেশনা দেন। দুদকের বিশেষ পিপি রুহুল ইসলাম খান দুদকের পক্ষে শুনানি করেন। দুদকের উপসহকারী পরিচালক জাকির হোসেন নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, নুরুজ্জামান মন্ত্রী থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা ঘুষ-বাণিজ্য ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ মামলা করা হয়েছে। মামলা তদন্তাধীন রয়েছে।
দুদক বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, তাঁরা যেকোনো মুহূর্তে দেশত্যাগ করতে পারেন। তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। অন্যদিকে মামলার সঠিক তদন্তের স্বার্থে রংপুর কর অঞ্চলে দাখিল করা আয়কর নথি জব্দ করা প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত তাঁদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করেন এবং আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জানুয়ারি রাত ৯টার দিকে সাবেক মন্ত্রী নুরুজ্জামানকে রংপুর নগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির মধ্যে তাঁর এক আত্মীয়ের বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় এক ব্যক্তির নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাঁকে কারাগারে নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর ৩ ফেব্রুয়ারি অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক সমাজকল্যাণমন্ত্রী ও লালমনিরহাট-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান আহমেদ, তাঁর স্ত্রী মোছা. হোসনে আরা ও ছেলে মো. রাকিবুজ্জামান আহমেদের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
প্রথম মামলায় নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ৫ কোটি ৩১ লাখ ৯৮ হাজার ১৭২ টাকার সম্পদ অবৈধ অর্জন এবং ৩১টি ব্যাংক হিসাবে ৬২ কোটি ৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকা সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
তাঁর স্ত্রী মোছা. হোসনে আরা বেগম ও নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে ১ কোটি ২২ লাখ ৯৯ হাজার ১৬৬ টাকার অবৈধ সম্পদ এবং ২৫টি ব্যাংক হিসাবের ৫০ কোটি ৪৩ লাখ ১৬ হাজার টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ আনা হয়েছে দ্বিতীয় মামলায়। আর তৃতীয় মামলায় নুরুজ্জামানের সঙ্গে আসামি করা হয়েছে তাঁর ছেলে মো. রাকিবুজ্জামান আহমেদকে।
এ মামলায় বাবার ক্ষমতার অপব্যবহার করে আয়ের সঙ্গে অসংগতিহীন ২ কোটি ৬ লাখ ৬৭ হাজার ৪৫০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং রাকিবুজ্জমানের নিজ নামে ১০টি ব্যাংক হিসাবে মোট ২২ কোটি ৪৩ লাখ ২ হাজার ৯২৫ টাকার সন্দেহজনক ও অস্বাভাবিক লেনদেনের অভিযোগ করা হয়েছে।
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে সচিবালয়ের ১১ নম্বর ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা।
৪ মিনিট আগেসাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে ১৮ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। গতকাল শনিবার কুশখালী ও কৈখালী সীমান্তে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে এ হস্তান্তর সম্পন্ন হয়।
৬ মিনিট আগেতামিম রাতে ইটেরপুল এলাকায় বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলেন। হঠাৎ তিনটি মোটরসাইকেলে একদল দুর্বৃত্ত এসে তামিমের উপর হামলা চালায়। এ সময় তামিমকে দেশিয় অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে।
২৪ মিনিট আগেবগুড়া ডিবি পুলিশের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক ইকবাল বাহার এতথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ’মতিন সরকারের বিরুদ্ধে ডজনখানেক হত্যা মামলা ছাড়াও অস্ত্র, মাদক আইনেও একাধিক মামলা রয়েছে। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর নতুন করে একাধিক হত্যা মামলায় আসামি হওয়ায় তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। জেলা ডিবির একটি টিম গোপন সংবাদে
৩৮ মিনিট আগে