অনলাইন ডেস্ক
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া আলোচিত সমালোচিত সেই সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে মানহানির মামলায় আবারও জামিন দেওয়া হয়েছে। সকালে আইনজীবীর মাধ্যমে আবু সাঈদ ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে বিরূপ মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানির মামলায় আদালতে হাজির হন তিনি। একই সঙ্গে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ জামিন দেন।
মামলায় বিচারের জন্য কোনো আদালতে স্থানান্তরিত হলে পুনরায় জামিন নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এর আগে গত বছর ২৮ নভেম্বর জামিন নেন ঊর্মি।
আজ অভিযোগ গঠন বিষয়েও শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। ঊর্মির পক্ষে আইনজীবী শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত সময় মঞ্জুর করেন এবং আগামী অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।
এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. খাদেমুল ইসলাম।
এর আগে ৮ অক্টোবর ঢাকার আদালতে গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বাদী হয়ে এ মামলা করেন। বাদীর অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত ঊর্মিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন।
গত বছর ৫ অক্টোবর আসামি ঊর্মি শুধু নিহত আবু সাঈদ এবং সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা সত্ত্বেও ছাত্র-গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে অবমাননাকর বক্তব্য ফেসবুক লেখেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আপিল বিভাগের রেফারেন্সের ভিত্তিতে সংবিধান সম্মতভাবে গঠিত একটি সরকারপ্রধান সম্পর্কে বিষোদ্গার করা হয়েছে। আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে যা মানহানিকর। পাশাপাশি সরকার উৎখাতের হুমকি দিয়ে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করা হয়েছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছিলেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটনে পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটনে ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার, মহাশয়।’
এরপর গত বছর ৭ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচনায় পড়া লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে প্রথমে ওএসডি ও পরে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া আলোচিত সমালোচিত সেই সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে মানহানির মামলায় আবারও জামিন দেওয়া হয়েছে। সকালে আইনজীবীর মাধ্যমে আবু সাঈদ ও প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে বিরূপ মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানির মামলায় আদালতে হাজির হন তিনি। একই সঙ্গে জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত জামিন মঞ্জুর করেন। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ জামিন দেন।
মামলায় বিচারের জন্য কোনো আদালতে স্থানান্তরিত হলে পুনরায় জামিন নেওয়ার প্রয়োজন হয়। এর আগে গত বছর ২৮ নভেম্বর জামিন নেন ঊর্মি।
আজ অভিযোগ গঠন বিষয়েও শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। ঊর্মির পক্ষে আইনজীবী শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত সময় মঞ্জুর করেন এবং আগামী অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন।
এ তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন বাদীপক্ষের আইনজীবী মো. খাদেমুল ইসলাম।
এর আগে ৮ অক্টোবর ঢাকার আদালতে গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ বাদী হয়ে এ মামলা করেন। বাদীর অভিযোগ আমলে নিয়ে আদালত ঊর্মিকে আদালতে হাজির হতে সমন জারি করেন।
গত বছর ৫ অক্টোবর আসামি ঊর্মি শুধু নিহত আবু সাঈদ এবং সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকা সত্ত্বেও ছাত্র-গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে অবমাননাকর বক্তব্য ফেসবুক লেখেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আপিল বিভাগের রেফারেন্সের ভিত্তিতে সংবিধান সম্মতভাবে গঠিত একটি সরকারপ্রধান সম্পর্কে বিষোদ্গার করা হয়েছে। আবু সাঈদের মৃত্যু নিয়ে মিথ্যাচার করা হয়েছে যা মানহানিকর। পাশাপাশি সরকার উৎখাতের হুমকি দিয়ে জনমনে ভীতি সৃষ্টি করা হয়েছে।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম ঊর্মি তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছিলেন, ‘সাংবিধানিক ভিত্তিহীন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, রিসেট বাটনে পুশ করা হয়েছে। অতীত মুছে গেছে। রিসেট বাটনে ক্লিক করে দেশের সব অতীত ইতিহাস মুছে ফেলেছেন তিনি। এতই সহজ! কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার, মহাশয়।’
এরপর গত বছর ৭ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নিয়ে ফেসবুকে বিতর্কিত মন্তব্য করে সমালোচনায় পড়া লালমনিরহাট জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) তাপসী তাবাসসুম ঊর্মিকে প্রথমে ওএসডি ও পরে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
ভবন নির্মাণের পর আর তেমন কোনো সংস্কার না হওয়ায় বর্তমানে ভবনগুলো ভেঙে পড়ার মতো ঝুঁকিতে রয়েছে। একাডেমিক ভবনের তৃতীয় তলায় অবস্থিত ছাত্রদের আবাসিক হোস্টেলে বড় বড় ফাটল থাকায় পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সময় পলেস্তারা খসে পড়ে, কোথাও কোথাও রড বের হয়ে গেছে।
৯ মিনিট আগে২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৪২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে