অনলাইন ডেস্ক
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণ, তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেন আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১টার দিকে শাহবাগ মোড় আটকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। প্রায় ছয় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় অভিমুখে ১৯ ফেব্রুয়ারি তিন দফা দাবি আদায়ে লংমার্চ ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়েন আহতরা। এতে শাহবাগ এবং এর আশপাশের এলাকায় যানজটে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের দুই ক্যাটাগরিতে স্বীকৃতি, নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং তাঁদের জন্য হটলাইন চালুর দাবিতে দুপুরে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের সামনে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন আহতরা। এতে শাহবাগ থেকে বাংলামোটর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় পুলিশ তাঁদের ঘিরে রাখে। পরে সড়কে বসে পড়েন তাঁরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, সরকার ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’—তিন ক্যাটাগরি করে আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে। ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ‘এ’ ও ‘বি’-এর মতো সুবিধা রাখা হয়নি। এটি খুবই বৈষম্যমূলক। তাই সব আহতকে ‘এ’ অথবা ‘বি’ ক্যাটাগরিতে চিকিৎসা দেওয়া, প্রান্তিক এলাকায় আহতদের চিকিৎসার সুবিধার্থে টোল ফ্রি হটলাইন সেবা চালু করে তাঁদের সুরক্ষায় আইন করা এবং আহত প্রত্যেককে সরকারি ভাতার আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা।
শাহবাগ মোড়ে দুপুর থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের আন্দোলন। আন্দোলনে আহত জিয়াউল আহসান বলেন, ‘আমাদের আহত হওয়ার বিনিময়ে এ দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে। কিন্তু আমাদের কোনো খোঁজখবর কেউ নেয় না। আমাদের মধ্যে যারা কাজকর্ম করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে, তারা কীভাবে জীবন কাটাচ্ছে, সে খবর কারও নেই। আমাদের মধ্যে যারা পঙ্গুত্ব বরণ করেছে, তাদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। যারা কিছুটা সুস্থ হয়ে কাজ করতে পারছে, তাদের প্রতিও খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের নিরাপত্তা যেন কখনো বিঘ্নিত না হয়, সে উদ্যোগ সরকারকে নিতে হবে।’
গাজীপুর থেকে আসা হাতে ক্ষত আহত হোসেন আলী বলেন, ‘ডাক্তার বলেছে হাত দিয়ে কোনো কিছু না করতে। কিছু না করলে জীবন চলবে কীভাবে? আমাদের জীবন বাঁচানোর নিশ্চয়তা না থাকলে এই আন্দোলন কেন করলাম? সরকার আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির মধ্যে ফেলে বৈষম্য করছে। আমাদের দাবি, দুটি ক্যাটাগরি করতে হবে।’
প্রায় ছয় ঘণ্টা সড়কে অবস্থানের পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় অভিমুখে ১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় তিন দফা দাবি আদায়ে লংমার্চ ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়েন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে ছয় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের কারণে শাহবাগ থেকে বাংলামোটর, সায়েন্স ল্যাব হয়ে আসা কোনো যানবাহন শাহবাগ মোড় হয়ে মৎস্য ভবনের দিকে যেতে পারেনি। বিকল্প সড়কে যানবাহন চলাচল করলেও দুর্ভোগে পড়ে এ পথে চলাচলকারী সাধারণ মানুষ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালেদ মুনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহতরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়। এতে শাহবাগে গাড়ি চলাচলে অসুবিধা হয়। তবে কয়েকটি সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। আমরা তাদের সড়ক ছাড়ার অনুরোধ ও বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত সড়কে অবস্থান করে।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণ, তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ তিন দফা দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে সড়ক অবরোধ করেন আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১টার দিকে শাহবাগ মোড় আটকে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন তাঁরা। প্রায় ছয় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় অভিমুখে ১৯ ফেব্রুয়ারি তিন দফা দাবি আদায়ে লংমার্চ ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়েন আহতরা। এতে শাহবাগ এবং এর আশপাশের এলাকায় যানজটে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ।
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতদের দুই ক্যাটাগরিতে স্বীকৃতি, নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং তাঁদের জন্য হটলাইন চালুর দাবিতে দুপুরে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের সামনে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেন আহতরা। এতে শাহবাগ থেকে বাংলামোটর সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় পুলিশ তাঁদের ঘিরে রাখে। পরে সড়কে বসে পড়েন তাঁরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, সরকার ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’—তিন ক্যাটাগরি করে আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে। ‘সি’ ক্যাটাগরিতে ‘এ’ ও ‘বি’-এর মতো সুবিধা রাখা হয়নি। এটি খুবই বৈষম্যমূলক। তাই সব আহতকে ‘এ’ অথবা ‘বি’ ক্যাটাগরিতে চিকিৎসা দেওয়া, প্রান্তিক এলাকায় আহতদের চিকিৎসার সুবিধার্থে টোল ফ্রি হটলাইন সেবা চালু করে তাঁদের সুরক্ষায় আইন করা এবং আহত প্রত্যেককে সরকারি ভাতার আওতায় আনার দাবি জানান তাঁরা।
শাহবাগ মোড়ে দুপুর থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলে আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের আন্দোলন। আন্দোলনে আহত জিয়াউল আহসান বলেন, ‘আমাদের আহত হওয়ার বিনিময়ে এ দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে। কিন্তু আমাদের কোনো খোঁজখবর কেউ নেয় না। আমাদের মধ্যে যারা কাজকর্ম করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে, তারা কীভাবে জীবন কাটাচ্ছে, সে খবর কারও নেই। আমাদের মধ্যে যারা পঙ্গুত্ব বরণ করেছে, তাদের প্রতি বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে। যারা কিছুটা সুস্থ হয়ে কাজ করতে পারছে, তাদের প্রতিও খেয়াল রাখতে হবে। আমাদের নিরাপত্তা যেন কখনো বিঘ্নিত না হয়, সে উদ্যোগ সরকারকে নিতে হবে।’
গাজীপুর থেকে আসা হাতে ক্ষত আহত হোসেন আলী বলেন, ‘ডাক্তার বলেছে হাত দিয়ে কোনো কিছু না করতে। কিছু না করলে জীবন চলবে কীভাবে? আমাদের জীবন বাঁচানোর নিশ্চয়তা না থাকলে এই আন্দোলন কেন করলাম? সরকার আহতদের বিভিন্ন ক্যাটাগরির মধ্যে ফেলে বৈষম্য করছে। আমাদের দাবি, দুটি ক্যাটাগরি করতে হবে।’
প্রায় ছয় ঘণ্টা সড়কে অবস্থানের পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় অভিমুখে ১৯ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টায় তিন দফা দাবি আদায়ে লংমার্চ ঘোষণা করে শাহবাগ ছাড়েন আন্দোলনকারীরা।
এদিকে ছয় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের কারণে শাহবাগ থেকে বাংলামোটর, সায়েন্স ল্যাব হয়ে আসা কোনো যানবাহন শাহবাগ মোড় হয়ে মৎস্য ভবনের দিকে যেতে পারেনি। বিকল্প সড়কে যানবাহন চলাচল করলেও দুর্ভোগে পড়ে এ পথে চলাচলকারী সাধারণ মানুষ।
শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালেদ মুনসুর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আহতরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেয়। এতে শাহবাগে গাড়ি চলাচলে অসুবিধা হয়। তবে কয়েকটি সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক ছিল। আমরা তাদের সড়ক ছাড়ার অনুরোধ ও বোঝানোর চেষ্টা করেছি। কিন্তু তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত সড়কে অবস্থান করে।’
আবিদ নার্সারির স্বত্বাধিকারী হাফিজুর রহমান মাসুদ বলেন, ‘২০২০–২১ সালে বিভিন্ন স্থান থেকে চারা এনে রোপণ করি। গত বছর কয়েকটি গাছে সামান্য ফল ধরেছিল। এবছর আশানুরূপ ফল এসেছে। আগস্টের শেষ সপ্তাহ থেকে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহের মধ্যে ফলগুলো পাকে।’
৯ মিনিট আগেবিএনপির রাজনীতি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিএনপি কখনো ক্ষমতার রাজনীতি করে না, বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে। আওয়ামী বিরোধী আন্দোলনে আমাদের দলের নেতা–কর্মীরা রক্ত দিয়েছেন, শহীদ হয়েছেন। আমরা তাঁদের কাছে দায়বদ্ধ।’
১৮ মিনিট আগেপুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, রাতে বৃদ্ধা মমতাজ বেগম ঘরে একা ছিলেন। তাঁর ছেলে সোহেল প্রধানিয়া বাসায় ফিরে মাকে খুঁজে না পেয়ে দেখতে পান, ঘরের দরজা খোলা এবং কক্ষগুলো রক্তাক্ত। পরে রান্নাঘরের পাশে পাতার স্তূপের নিচে মমতাজ বেগমের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর শরীরের বিভিন্ন স্থানে ধারালো অস্ত্রের
২৪ মিনিট আগেদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার নালিতাবাড়ির তাহসিন আহমেদ (২৫), ময়মনসিংহ শহরের চরপাড়ার ইশাক হোসেন শান্ত (২৩), বাউন্ডারি রোডের আনাফ রাজিন (২৪), আউটার স্টেডিয়াম রোডের নাসির হোসাইন (২৬) এবং সানকিপাড়ার আহমেদ মাহফুজ (২৪)। তাঁরা সবাই ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজের স্নাতকের (অনার্স) শিক্ষার্থী।
১ ঘণ্টা আগে