নিজস্ব প্রতিবেদক
আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২২ উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইন (#আঁধারভাঙারশপথ) এর আয়োজন করেছে আমরাই পারি জোট। ক্যাম্পেইনের মূল বার্তাটি ছিল ‘নারীর জন্য নিরাপদ ও শঙ্কাহীন চলাচল চাই, দিন কিংবা রাতে যেকোনো সময়ে’। হ্যাশট্যাগ (#) হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল #আঁধারভাঙারশপথ এবং #EnlightenagainstDarkness।
নারী দিবসের প্রথম প্রহরে আমরাই পারি জোট ‘আঁধার ভাঙার শপথ’ নামে একটি অনলাইন কর্মসূচির আয়োজন করে। সেখান থেকে আহ্বান রাখা হয় যে, নারী দিবসের প্রথম প্রহর তথা রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে ৮ই মার্চ সারা দিনব্যাপী নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইনে একটি মোমবাতি হাতে নিয়ে ছবি পোস্টের মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনে যুক্ত হতে। সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে সারা দেশের শতাধিক মানবাধিকারকর্মী, নারী অধিকারকর্মী, উন্নয়নকর্মী, সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষার্থীরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইনে নারীর জন্য নিরাপদ ও শঙ্কাহীন চলাচলের বার্তা ছড়িয়ে দেয়। এই হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহারকারী প্রায় ৫০০০ মানুষের কাছে একযোগে বার্তাটি ছড়িয়ে যায়।
আমরাই পারি জোট সবক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমতা ও সমঅংশীদারত্ব নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি নারীর জন্য প্রতিটি স্থান, প্রতিটি সময়, প্রতিটি মুহূর্তকে নিরাপদ করার জোরালো দাবি জানায়। আমরা জানি নারীর চলাচলের স্বাধীনতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে মনের আঁধার, রাতের আঁধার নয়। সেই মনের আঁধার ভেঙে ফেলার বার্তা দিতেই মূলত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয়োজন করা হয়েছে এই হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনটি।
এ প্রসঙ্গে আমরাই পারি জোটের প্রধান নির্বাহী জিনাত আরা হক বলেন, ‘আমরা চাই, দিন-রাত যেকোনো সময়, চব্বিশ ঘণ্টায়, ঘরে-বাইরে প্রতিটি নারী যেন স্বাধীনভাবে, নিঃসংকোচে, নিরাপদে এবং শঙ্কাহীনভাবে চলাচল করতে পারে। একজন নাগরিক হিসেবে নারীকে তার মৌলিক অধিকারগুলো স্বাধীনভাবে উপভোগ করতে দিতে হবে।’
আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২২ উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইন (#আঁধারভাঙারশপথ) এর আয়োজন করেছে আমরাই পারি জোট। ক্যাম্পেইনের মূল বার্তাটি ছিল ‘নারীর জন্য নিরাপদ ও শঙ্কাহীন চলাচল চাই, দিন কিংবা রাতে যেকোনো সময়ে’। হ্যাশট্যাগ (#) হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল #আঁধারভাঙারশপথ এবং #EnlightenagainstDarkness।
নারী দিবসের প্রথম প্রহরে আমরাই পারি জোট ‘আঁধার ভাঙার শপথ’ নামে একটি অনলাইন কর্মসূচির আয়োজন করে। সেখান থেকে আহ্বান রাখা হয় যে, নারী দিবসের প্রথম প্রহর তথা রাত ১২টা ১ মিনিট থেকে ৮ই মার্চ সারা দিনব্যাপী নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইনে একটি মোমবাতি হাতে নিয়ে ছবি পোস্টের মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনে যুক্ত হতে। সেই আহ্বানে সাড়া দিয়ে সারা দেশের শতাধিক মানবাধিকারকর্মী, নারী অধিকারকর্মী, উন্নয়নকর্মী, সাংবাদিক, আইনজীবী, শিক্ষার্থীরা নিজেদের ফেসবুক টাইমলাইনে নারীর জন্য নিরাপদ ও শঙ্কাহীন চলাচলের বার্তা ছড়িয়ে দেয়। এই হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহারকারী প্রায় ৫০০০ মানুষের কাছে একযোগে বার্তাটি ছড়িয়ে যায়।
আমরাই পারি জোট সবক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমতা ও সমঅংশীদারত্ব নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি নারীর জন্য প্রতিটি স্থান, প্রতিটি সময়, প্রতিটি মুহূর্তকে নিরাপদ করার জোরালো দাবি জানায়। আমরা জানি নারীর চলাচলের স্বাধীনতায় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে মনের আঁধার, রাতের আঁধার নয়। সেই মনের আঁধার ভেঙে ফেলার বার্তা দিতেই মূলত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয়োজন করা হয়েছে এই হ্যাশট্যাগ ক্যাম্পেইনটি।
এ প্রসঙ্গে আমরাই পারি জোটের প্রধান নির্বাহী জিনাত আরা হক বলেন, ‘আমরা চাই, দিন-রাত যেকোনো সময়, চব্বিশ ঘণ্টায়, ঘরে-বাইরে প্রতিটি নারী যেন স্বাধীনভাবে, নিঃসংকোচে, নিরাপদে এবং শঙ্কাহীনভাবে চলাচল করতে পারে। একজন নাগরিক হিসেবে নারীকে তার মৌলিক অধিকারগুলো স্বাধীনভাবে উপভোগ করতে দিতে হবে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
৬ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৩ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪০ মিনিট আগে