গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজ শাখা ছাত্রলীগ ও পৌর ছাত্রলীগের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে এক কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চন্দ্রা এলাকার ডাইনকিনি সড়কে শাহ মখদুম মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষার্থীর নাম মো. আল আমিন হোসাইন (১৯)। তিনি কালিয়াকৈর উপজেলার বরিয়াবহ গ্রামের মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজের দ্বাদশ শ্রেণি ছাত্রলীগের সভাপতি এবং একই কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে বাবা মোতালেব হোসেন ও নিহত আলামিনের মা বাকরুদ্ধ হয়ে গেছেন।
আহত শিক্ষার্থীর নাম কামরুল ইসলাম (১৯)। তিনি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা জানায়, কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা এলাকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের (ইন্টারমিডিয়েট) শিক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদ কামাল সোহানের নেতৃত্বে বুধবার কলেজ ক্যাম্পাসে র্যাগ ডে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ওই অনুষ্ঠানে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং ডিগ্রির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পৌর ছাত্রলীগ এবং কলেজ শাখা ছাত্রলীগের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়।
কলেজের শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক জানান, সারা দেশে কলেজে র্যাগ ডে অনুষ্ঠান আয়োজনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তারপরও কলেজে গতকাল বুধবার বিদায় অনুষ্ঠানের নাম করে র্যাগ ডে আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে খাবার নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। এ সময় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রীদের চলে যেতে বলা হয়। পরে পরিস্থিতি শান্ত করতে না পেরে দায়িত্বরত শিক্ষকেরা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
কয়েকটি সূত্র জানায়, বুধবারের ঘটনার জের ধরে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি ও কলেজের ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইমন খান, তাঁর সহযোগী সাকিব হৃদয়, আকাশ ও হাসানসহ ১০-১২ জন শিক্ষার্থী কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরে কলেজের পশ্চিম পাশে ডাইনকিনি সড়কে শাহ মখদুম মার্কেটের সামনে শিক্ষার্থী আল আমিন ও আহত শিক্ষার্থী কামরুলকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে। পরে তাদেরকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধারকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপর একটি সূত্রের দাবি, বুধবারের ঘটনাটি মীমাংসার কথা বলে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে সময় নির্ধারণ করা হয়। সে অনুযায়ী আল আমিন ও কামরুলসহ আরও অনেকেই কলেজের পাশেই মোকদম প্লাজার সামনে যায়। পরে পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান ও পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমন খানের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি দল হকিস্টিক রামদা, ছুরি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় আল আমিন ও কামরুলকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী নর সুন্দর রামকৃষ্ণ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডাকচিৎকার শুনে আমি আমার দোকান থেকে বের হতেই আল আমীন রক্তাক্ত অবস্থায় আমার উপরে এসে পড়ে যায় এবং সে প্রাণে বাঁচতে গলির ভেতরে দৌড় দিলে সেখানে গিয়ে হামলাকারীরা তাকে উপর্যুপরি আঘাত করে।’
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী পান ব্যবসায়ী শুভ সাহা সাংবাদিকদের বলেন, ‘২০–২৫ জনের একটি দল হকিস্টিক, রামদা, ছুরি নিয়ে ধাওয়া করলে ভয়ে আমি দোকান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যাই।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজের অধ্যক্ষ সুফিয়া বেগম বলেন, বুধবার শিক্ষার্থীদের আবেদনের ভিত্তিতে তাদের বিদায়ী অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কোনো ধরনের র্যাগ ডে পালনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সেই অনুষ্ঠানে কলেজের বেশ প্রয়োজন শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। ওই ঘটনার জের ধরেই আজকে একটি পক্ষের হামলায় কলেজের একজন ছাত্রকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমন খান ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদ কামাল সোহানকে মোবাইল ফোনে কলা দেওয়া হলে তাঁরা রিসিভ করেননি।
কালিয়াকৈর থানার ওসি এ এফ এম নাসিম বলেন, কালিয়াকৈর উপজেলার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির বিদায় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে মারামারি হয়। ওই মারামারির ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমাধান করার কথা ছিল। এরই সূত্র ধরে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
এলাকাবাসী আহত দুজনকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত কামরুল ইসলামকে গুরুতর অবস্থায় মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।
গাজীপুরের কালিয়াকৈরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজ শাখা ছাত্রলীগ ও পৌর ছাত্রলীগের মধ্যে দ্বন্দ্বের জেরে এক কলেজ শাখা ছাত্রলীগ নেতা খুন হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও একজন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার চন্দ্রা এলাকার ডাইনকিনি সড়কে শাহ মখদুম মার্কেটের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত শিক্ষার্থীর নাম মো. আল আমিন হোসাইন (১৯)। তিনি কালিয়াকৈর উপজেলার বরিয়াবহ গ্রামের মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে। তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজের দ্বাদশ শ্রেণি ছাত্রলীগের সভাপতি এবং একই কলেজের স্নাতক প্রথম বর্ষের ছাত্র ছিলেন। একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে বাবা মোতালেব হোসেন ও নিহত আলামিনের মা বাকরুদ্ধ হয়ে গেছেন।
আহত শিক্ষার্থীর নাম কামরুল ইসলাম (১৯)। তিনি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কালিয়াকৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এএফএম নাসিম জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা জানায়, কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা এলাকার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের (ইন্টারমিডিয়েট) শিক্ষার্থীদের বিদায় উপলক্ষে কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদ কামাল সোহানের নেতৃত্বে বুধবার কলেজ ক্যাম্পাসে র্যাগ ডে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ওই অনুষ্ঠানে দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং ডিগ্রির শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তুচ্ছ বিষয় নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা দেওয়ার ঘটনাও ঘটে। সেই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পৌর ছাত্রলীগ এবং কলেজ শাখা ছাত্রলীগের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়।
কলেজের শিক্ষক আব্দুর রাজ্জাক জানান, সারা দেশে কলেজে র্যাগ ডে অনুষ্ঠান আয়োজনে আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তারপরও কলেজে গতকাল বুধবার বিদায় অনুষ্ঠানের নাম করে র্যাগ ডে আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে খাবার নিয়ে দুই গ্রুপের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। এ সময় মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রীদের চলে যেতে বলা হয়। পরে পরিস্থিতি শান্ত করতে না পেরে দায়িত্বরত শিক্ষকেরা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ ফোন করে পুলিশের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেন।
কয়েকটি সূত্র জানায়, বুধবারের ঘটনার জের ধরে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি ও কলেজের ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইমন খান, তাঁর সহযোগী সাকিব হৃদয়, আকাশ ও হাসানসহ ১০-১২ জন শিক্ষার্থী কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরে কলেজের পশ্চিম পাশে ডাইনকিনি সড়কে শাহ মখদুম মার্কেটের সামনে শিক্ষার্থী আল আমিন ও আহত শিক্ষার্থী কামরুলকে দেখতে পেয়ে ধাওয়া করে। পরে তাদেরকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধারকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন।
অপর একটি সূত্রের দাবি, বুধবারের ঘটনাটি মীমাংসার কথা বলে, আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে সময় নির্ধারণ করা হয়। সে অনুযায়ী আল আমিন ও কামরুলসহ আরও অনেকেই কলেজের পাশেই মোকদম প্লাজার সামনে যায়। পরে পৌর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হাসান ও পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমন খানের নেতৃত্বে ২০-২৫ জনের একটি দল হকিস্টিক রামদা, ছুরি দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় আল আমিন ও কামরুলকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী নর সুন্দর রামকৃষ্ণ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ডাকচিৎকার শুনে আমি আমার দোকান থেকে বের হতেই আল আমীন রক্তাক্ত অবস্থায় আমার উপরে এসে পড়ে যায় এবং সে প্রাণে বাঁচতে গলির ভেতরে দৌড় দিলে সেখানে গিয়ে হামলাকারীরা তাকে উপর্যুপরি আঘাত করে।’
আরেক প্রত্যক্ষদর্শী পান ব্যবসায়ী শুভ সাহা সাংবাদিকদের বলেন, ‘২০–২৫ জনের একটি দল হকিস্টিক, রামদা, ছুরি নিয়ে ধাওয়া করলে ভয়ে আমি দোকান থেকে দৌড়ে পালিয়ে যাই।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কলেজের অধ্যক্ষ সুফিয়া বেগম বলেন, বুধবার শিক্ষার্থীদের আবেদনের ভিত্তিতে তাদের বিদায়ী অনুষ্ঠান করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। কোনো ধরনের র্যাগ ডে পালনের অনুমতি দেওয়া হয়নি। সেই অনুষ্ঠানে কলেজের বেশ প্রয়োজন শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। ওই ঘটনার জের ধরেই আজকে একটি পক্ষের হামলায় কলেজের একজন ছাত্রকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমন খান ও কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আজাদ কামাল সোহানকে মোবাইল ফোনে কলা দেওয়া হলে তাঁরা রিসিভ করেননি।
কালিয়াকৈর থানার ওসি এ এফ এম নাসিম বলেন, কালিয়াকৈর উপজেলার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির বিদায় অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে গতকাল বুধবার ছাত্রলীগের দুই গ্রুপে মারামারি হয়। ওই মারামারির ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সমাধান করার কথা ছিল। এরই সূত্র ধরে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
এলাকাবাসী আহত দুজনকে উদ্ধার করে কালিয়াকৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আল আমিনকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত কামরুল ইসলামকে গুরুতর অবস্থায় মির্জাপুর কুমুদিনী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক টিম মাঠে কাজ করছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে