নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ও সারা দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধের দাবিতে তিন দফা দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই দাবিগুলো আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাস্তবায়ন না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি রিফাত রশিদ।
আজ বুধবার (১৬ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবিগুলো উত্থাপন করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কর্তৃক ঘোষিত তিন দফা দাবিগুলো হলো— অবিলম্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ জারি করা, আওয়ামী লীগ-নিয়ন্ত্রিত পুলিশি কাঠামো ভেঙে গোটা ব্যবস্থা সংস্কার করা, গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করা।
সংবাদ সম্মেলনে রিফাত রশিদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কাউকেই আমরা আইনের ঊর্ধ্বে দেখতে চাই না। গোপালগঞ্জে আমাদের আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’
রিফাত আরও বলেন, পুলিশি ব্যবস্থা এখন আর জনগণের সেবক নয়। এটা এখন শাসক দলের লাঠিয়াল বাহিনী। এই কাঠামো ভেঙে একটি গণমুখী ও নিরপেক্ষ নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলে রিফাত বলেন, তাঁর উপস্থিতি সরকারের নিরাপত্তানীতির স্বচ্ছতা নিয়েই প্রশ্ন তোলে।
সংবাদ সম্মেলনে রিফাত রশিদ আরও বলেন, এই দেশে আর নৌকা প্রতীকের কোনো স্থান নেই। নির্বাচনী ব্যালট পেপারেও নৌকা থাকতে পারবে না।
এর আগে বিকেলে গোপালগঞ্জে এনসিপির গাড়িবহরে হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। যদিও পরে সেই কর্মসূচি স্থগিত করে রাজপথে অবস্থান ও প্রতিবাদ কর্মসূচি চালিয়ে যেতে নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানানো হয়।
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা-কর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে ও সারা দেশে রাজনৈতিক সহিংসতা বন্ধের দাবিতে তিন দফা দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই দাবিগুলো আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাস্তবায়ন না হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনটির কেন্দ্রীয় সভাপতি রিফাত রশিদ।
আজ বুধবার (১৬ জুলাই) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই দাবিগুলো উত্থাপন করা হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কর্তৃক ঘোষিত তিন দফা দাবিগুলো হলো— অবিলম্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ জারি করা, আওয়ামী লীগ-নিয়ন্ত্রিত পুলিশি কাঠামো ভেঙে গোটা ব্যবস্থা সংস্কার করা, গোপালগঞ্জসহ সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে আওয়ামী সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করা।
সংবাদ সম্মেলনে রিফাত রশিদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনের কাউকেই আমরা আইনের ঊর্ধ্বে দেখতে চাই না। গোপালগঞ্জে আমাদের আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালানো হয়েছে। আমরা এর বিচার চাই।’
রিফাত আরও বলেন, পুলিশি ব্যবস্থা এখন আর জনগণের সেবক নয়। এটা এখন শাসক দলের লাঠিয়াল বাহিনী। এই কাঠামো ভেঙে একটি গণমুখী ও নিরপেক্ষ নিরাপত্তাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জে. (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলে রিফাত বলেন, তাঁর উপস্থিতি সরকারের নিরাপত্তানীতির স্বচ্ছতা নিয়েই প্রশ্ন তোলে।
সংবাদ সম্মেলনে রিফাত রশিদ আরও বলেন, এই দেশে আর নৌকা প্রতীকের কোনো স্থান নেই। নির্বাচনী ব্যালট পেপারেও নৌকা থাকতে পারবে না।
এর আগে বিকেলে গোপালগঞ্জে এনসিপির গাড়িবহরে হামলার প্রতিবাদে দেশব্যাপী ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ডাক দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। যদিও পরে সেই কর্মসূচি স্থগিত করে রাজপথে অবস্থান ও প্রতিবাদ কর্মসূচি চালিয়ে যেতে নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানানো হয়।
ঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
১ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও বিশিষ্ট কূটনীতিক সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, ‘আজকের এই কৃষি যন্ত্রপাতি হস্তান্তর শুধু যন্ত্র সরবরাহ নয়, এটি রাষ্ট্রের প্রতিশ্রুতি ও দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। আমরা এমন একটি বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সমতল হোক কিংবা পাহাড়—কোথাও খাদ্যঘাটতির জায়গা থাকবে না।’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ঢাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারান লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলার মহিষখোঁচা ইউনিয়নের বারঘড়িয়া গ্রামের মিরাজ। তিনি ছিলেন মৃত আব্দুস ছালামের বড় ছেলে। মাত্র ৫ শতাংশ জমি কিনে বাড়ি করার ইচ্ছে ছিল তাঁদের। কিন্তু প্রতিবেশী দুলাল মণ্ডল দলিল থাকা সত্ত্বেও জমিটি দখলে নিতে দেননি।
২ ঘণ্টা আগে