ঢাকায় সরকারি ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠন অফিসার্স ক্লাবের নির্বাহী কমিটির ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে টানা তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মেজবাহ উদ্দিন। তিনি ২ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বাস্থ্যসচিব জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ১ হাজার ৬৫৮ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এম খালিদ মাহমুদ (প্রথম), খোন্দকার মোস্তান হোসেন (দ্বিতীয়) ও অধ্যাপক ড. ফেরদৌসি খান (তৃতীয়)। এর মধ্যে খালিদ মাহমুদ ২ হাজার ৩৮৮ ভোট, খোন্দকার মোস্তান হোসেন ২ হাজার ৩৪৯ ভোট এবং ড. ফেরদৌসি খান ১ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়েছেন।
এ ছাড়া ২ হাজার ২৯৭ ভোট পেয়ে কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী। যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন তানিয়া খান (প্রথম), অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু (দ্বিতীয়) ও মো. আখতারুজ্জামান (তৃতীয়)। তানিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৪৬৫ ভোট, ডা. মনিলাল আইচ ২ হাজার ২৯৯ ভোট এবং আখতারুজ্জামান ২ হাজার ২৫৫ ভোট।
নির্বাচিত সদস্যরা হলেন—মো. জসিম উদ্দিন, জসিম উদ্দীন হায়দার, ডা. সৈয়দ ফিরোজ আলমগীর, মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, মো. আলমগীর হোসেন, ড. মো. জাকেরুল আবেদীন (আপেল), মো. দেলওয়ার হোসেন, ডা. রত্না পাল, আছমা সুলতানা (বন্যা), স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান, আব্দুল মান্নান ইলিয়াস, এম এ মজিদ, এ এস এম মামুনুর রহমান খলিলী ও ড. নশিদ রিজওয়ানা মনির।
গত শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলে। নির্বাচনে পাঁচটি পদের বিপরীতে ৬০ জন প্রার্থী লড়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২২ জন নির্বাচিত হন।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদাধিকার বলে অফিসার্স ক্লাবের চেয়ারম্যান। তাই এ পদে নির্বাচন হয় না। বর্তমানে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
এই নির্বাচনে মোট ভোটার ৫ হাজার ৩৬৭ জন। প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন ১ ফেব্রুয়ারি। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয় ৬ ফেব্রুয়ারি।
ঢাকায় সরকারি ক্যাডার কর্মকর্তাদের সংগঠন অফিসার্স ক্লাবের নির্বাহী কমিটির ২০২৪-২৫ মেয়াদের নির্বাচনে টানা তৃতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সাবেক সচিব মেজবাহ উদ্দিন। তিনি ২ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বাস্থ্যসচিব জাহাঙ্গীর আলম পেয়েছেন ১ হাজার ৬৫৮ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এম খালিদ মাহমুদ (প্রথম), খোন্দকার মোস্তান হোসেন (দ্বিতীয়) ও অধ্যাপক ড. ফেরদৌসি খান (তৃতীয়)। এর মধ্যে খালিদ মাহমুদ ২ হাজার ৩৮৮ ভোট, খোন্দকার মোস্তান হোসেন ২ হাজার ৩৪৯ ভোট এবং ড. ফেরদৌসি খান ১ হাজার ৯১৩ ভোট পেয়েছেন।
এ ছাড়া ২ হাজার ২৯৭ ভোট পেয়ে কোষাধ্যক্ষ নির্বাচিত হয়েছেন মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (গ্রেড-১) মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী। যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন তানিয়া খান (প্রথম), অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু (দ্বিতীয়) ও মো. আখতারুজ্জামান (তৃতীয়)। তানিয়া পেয়েছেন ২ হাজার ৪৬৫ ভোট, ডা. মনিলাল আইচ ২ হাজার ২৯৯ ভোট এবং আখতারুজ্জামান ২ হাজার ২৫৫ ভোট।
নির্বাচিত সদস্যরা হলেন—মো. জসিম উদ্দিন, জসিম উদ্দীন হায়দার, ডা. সৈয়দ ফিরোজ আলমগীর, মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, মো. আলমগীর হোসেন, ড. মো. জাকেরুল আবেদীন (আপেল), মো. দেলওয়ার হোসেন, ডা. রত্না পাল, আছমা সুলতানা (বন্যা), স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান, আব্দুল মান্নান ইলিয়াস, এম এ মজিদ, এ এস এম মামুনুর রহমান খলিলী ও ড. নশিদ রিজওয়ানা মনির।
গত শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত এ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ চলে। নির্বাচনে পাঁচটি পদের বিপরীতে ৬০ জন প্রার্থী লড়েছেন। তাঁদের মধ্যে ২২ জন নির্বাচিত হন।
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব পদাধিকার বলে অফিসার্স ক্লাবের চেয়ারম্যান। তাই এ পদে নির্বাচন হয় না। বর্তমানে চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
এই নির্বাচনে মোট ভোটার ৫ হাজার ৩৬৭ জন। প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন ১ ফেব্রুয়ারি। চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করা হয় ৬ ফেব্রুয়ারি।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগে