নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকল ধরনের তামাক পণ্যে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপের মাধ্যমে এগুলোর বিক্রয়মূল্য উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাকবিরোধী গবেষক, অ্যাকটিভিস্ট এবং সংগঠনগুলো। এ ছাড়া তারা তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের দাবিও জানিয়েছে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মিলনায়তনে আজ বুধবার এক আলোচনা সভায় এসব দাবি জানায় সংগঠনগুলো।
হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে-২০১৬ এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের দরিদ্রতম ২০ শতাংশ পরিবারগুলো তামাক পণ্যের পেছনে তাদের আয়ের প্রায় ২১ শতাংশ ব্যয় করছে। এ জন্য সমাজের সবচেয়ে অসহায় মানুষদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট করের মাধ্যমে তামাক পণ্যের দাম বাড়ানোর দাবি জানায় সংগঠনগুলো।
সভায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণে উন্নয়ন সমন্বয়ের সভাপতি আতিউর ধূমপানের নির্ধারিত এলাকা বিলুপ্ত, বিক্রয়স্থলে তামাক পণ্য প্রদর্শন বন্ধ, তামাক কোম্পানির সিএসআর বন্ধ, প্যাকেট বা কৌটায় সচিত্র সতর্কবার্তার আকার বৃদ্ধি, খুচরা শলাকা ও মোড়কবিহীন বিক্রয় নিষিদ্ধ, ই-সিগারেট বা এইচটিপি নিষিদ্ধের দাবি জানান।
এই বিষয়গুলো বাস্তবায়িত হলে ১৩ লাখ তামাক ব্যবহারকারীকে তামাক ব্যবহারে নিরুৎসাহ করাসহ ৯ লাখ তরুণকে তামাক ব্যবহার শুরু করা থেকে বিরত রাখা যাবে বলে উল্লেখ করেন আতিউর রহমান। এ ছাড়া এসব প্রস্তাবনা বাস্তবায়িত হলে, প্রায় সাড়ে ৪ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের মৃত্যু রোধ করা যাবে এবং আরও প্রায় সাড়ে ৪ লাখ তরুণের অকাল মৃত্যু রোধ করা সম্ভব। এ ছাড়া তামাক পণ্যের ওপর আরোপিত কর থেকে প্রায় ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আহরণ করা সম্ভব।
তামাকজাত পণ্য বন্ধের জন্য সামাজিক আন্দোলন আরও জোরদারের দাবি জানিয়ে ধর্মপ্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেন, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে সচেতনতা বাড়িয়ে তুলতে হবে। প্রতিটি জেলা-উপজেলায় এমন কিছু কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে, যাতে মানুষ ধূমপান থেকে বিরত থাকে। এটা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক হতে পারে। স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা বা রাজনৈতিক দলভিত্তিকও হতে পারে। বাংলাদেশের সামাজিকতার দিকে খেয়াল রেখে ইমাম সাহেবরাও যদি এমন সচেতনতামূলক কথা বলেন, অনেকেই তা মেনে চলবে।
এ সময় ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সকলকে আরও দায়িত্বশীল আচরণ করার পরামর্শ দেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী।
সকল ধরনের তামাক পণ্যে ২০২২-২৩ অর্থবছরের বাজেটে সুনির্দিষ্ট সম্পূরক শুল্ক আরোপের মাধ্যমে এগুলোর বিক্রয়মূল্য উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ তামাকবিরোধী গবেষক, অ্যাকটিভিস্ট এবং সংগঠনগুলো। এ ছাড়া তারা তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণের দাবিও জানিয়েছে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের মিলনায়তনে আজ বুধবার এক আলোচনা সভায় এসব দাবি জানায় সংগঠনগুলো।
হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে-২০১৬ এর তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের দরিদ্রতম ২০ শতাংশ পরিবারগুলো তামাক পণ্যের পেছনে তাদের আয়ের প্রায় ২১ শতাংশ ব্যয় করছে। এ জন্য সমাজের সবচেয়ে অসহায় মানুষদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট করের মাধ্যমে তামাক পণ্যের দাম বাড়ানোর দাবি জানায় সংগঠনগুলো।
সভায় তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালীকরণে উন্নয়ন সমন্বয়ের সভাপতি আতিউর ধূমপানের নির্ধারিত এলাকা বিলুপ্ত, বিক্রয়স্থলে তামাক পণ্য প্রদর্শন বন্ধ, তামাক কোম্পানির সিএসআর বন্ধ, প্যাকেট বা কৌটায় সচিত্র সতর্কবার্তার আকার বৃদ্ধি, খুচরা শলাকা ও মোড়কবিহীন বিক্রয় নিষিদ্ধ, ই-সিগারেট বা এইচটিপি নিষিদ্ধের দাবি জানান।
এই বিষয়গুলো বাস্তবায়িত হলে ১৩ লাখ তামাক ব্যবহারকারীকে তামাক ব্যবহারে নিরুৎসাহ করাসহ ৯ লাখ তরুণকে তামাক ব্যবহার শুরু করা থেকে বিরত রাখা যাবে বলে উল্লেখ করেন আতিউর রহমান। এ ছাড়া এসব প্রস্তাবনা বাস্তবায়িত হলে, প্রায় সাড়ে ৪ লাখ প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকের মৃত্যু রোধ করা যাবে এবং আরও প্রায় সাড়ে ৪ লাখ তরুণের অকাল মৃত্যু রোধ করা সম্ভব। এ ছাড়া তামাক পণ্যের ওপর আরোপিত কর থেকে প্রায় ৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত রাজস্ব আহরণ করা সম্ভব।
তামাকজাত পণ্য বন্ধের জন্য সামাজিক আন্দোলন আরও জোরদারের দাবি জানিয়ে ধর্মপ্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান বলেন, সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে সচেতনতা বাড়িয়ে তুলতে হবে। প্রতিটি জেলা-উপজেলায় এমন কিছু কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে, যাতে মানুষ ধূমপান থেকে বিরত থাকে। এটা প্রতিষ্ঠানভিত্তিক হতে পারে। স্কুল, কলেজ মাদ্রাসা বা রাজনৈতিক দলভিত্তিকও হতে পারে। বাংলাদেশের সামাজিকতার দিকে খেয়াল রেখে ইমাম সাহেবরাও যদি এমন সচেতনতামূলক কথা বলেন, অনেকেই তা মেনে চলবে।
এ সময় ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে সকলকে আরও দায়িত্বশীল আচরণ করার পরামর্শ দেন ধর্মপ্রতিমন্ত্রী।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে