শ্যামপুর-কদমতলী প্রতিনিধি
রাজধানীর ডেমরায় ফেসি ইন নামে একটি আবাসিক হোটেলে পুলিশের অভিযানে পতিতা, খদ্দের ও হোটেল কর্তৃপক্ষসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধার পরে গোপন সংবাদের হোটেলটির ৪ জন ষ্টাফ, আগত ৪ জন পতিতা ও ৩ জন খদ্দেরকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছে থাকা ৫টি মোবাইল ফোন জব্দ করেছে পুলিশ। আজ শনিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠিয়েছে ডেমরা থানা-পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—হোটেল ফেসি ইনের সহকারী ম্যানেজার মো. শুভ (২২), ক্যাশিয়ার মো. পারভেজ (২৩), স্টাফ মো. আলাউদ্দিন (৩৪), হোটেল বয় মো. সোহেল (২৬), খদ্দের মো. আল আমীন (২৫), রফিকুল ইসলাম (৩৪), মো. রাব্বী (২৫)। এবং পতিতা কাজল (২৫), মোছা. স্মৃতি জাহান ওরফে মিম (২৪), মোছা. ডালিয়া (২৭) ও মোছা. শাকিলা অক্তার তাবাসুম (২৪)।
এদিকে অভিযানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে হোটেলের মালিক জয় (৩৮) ও ম্যানেজার মো. আফজাল (৩৫) পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে শুক্রবার রাতেই গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে ডেমরা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইতিপূর্বেও এ হোটেলে এমন অসামাজিক কার্যক্রম পরিচালনার কারণে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ও ডেমরা থানায় মামলা হয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত কতিপয় অসাধু ব্যক্তি স্থানীয় প্রভাবশালী ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ডেমরার মীরপাড়ায় ফেসি ইন হোটেলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে উঠতি বয়সের যুবতী মহিলাদের একত্রিত করে অবৈধ দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন। পাশাপাশি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে কর্মসংস্থানের প্রলোভন দেখিয়ে নারীদের একত্রিত এখানে যৌনাচার ও নিপীড়নমূলক কার্য পরিচালনাও করা হচ্ছিল।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ডেমরা থানায় যোগদানের পর থেকেই এ আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়ে কর্তৃপক্ষকে নিষেধ করেছি। কয়েকদিন বন্ধ থাকার পরে তাঁরা আবার ওই কাজ শুরু করেছে—এমন খবর পেয়ে হোটেলে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।’
ওসি বলেন, ‘এ সময় অসামাজিক কার্যকলাপরত অবস্থায় উপরাক্তে আসামিদের হাতেনাতে ধরা হয়েছে। আর পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার ১,২, ৩ ও ৪ নম্বর আসামির সহায়তায় সংগ্রহ করা মেয়েদের বিভিন্ন কাজের সুযোগ করে দেওয়ার প্রলোভেন দেখিয়ে হোটেলটিতে এনে খদ্দের সংগ্রহ করত।’
রাজধানীর ডেমরায় ফেসি ইন নামে একটি আবাসিক হোটেলে পুলিশের অভিযানে পতিতা, খদ্দের ও হোটেল কর্তৃপক্ষসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধার পরে গোপন সংবাদের হোটেলটির ৪ জন ষ্টাফ, আগত ৪ জন পতিতা ও ৩ জন খদ্দেরকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁদের কাছে থাকা ৫টি মোবাইল ফোন জব্দ করেছে পুলিশ। আজ শনিবার দুপুরে তাঁদের আদালতে পাঠিয়েছে ডেমরা থানা-পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—হোটেল ফেসি ইনের সহকারী ম্যানেজার মো. শুভ (২২), ক্যাশিয়ার মো. পারভেজ (২৩), স্টাফ মো. আলাউদ্দিন (৩৪), হোটেল বয় মো. সোহেল (২৬), খদ্দের মো. আল আমীন (২৫), রফিকুল ইসলাম (৩৪), মো. রাব্বী (২৫)। এবং পতিতা কাজল (২৫), মোছা. স্মৃতি জাহান ওরফে মিম (২৪), মোছা. ডালিয়া (২৭) ও মোছা. শাকিলা অক্তার তাবাসুম (২৪)।
এদিকে অভিযানে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে হোটেলের মালিক জয় (৩৮) ও ম্যানেজার মো. আফজাল (৩৫) পালিয়ে যায়।
এ বিষয়ে শুক্রবার রাতেই গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে ডেমরা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। ইতিপূর্বেও এ হোটেলে এমন অসামাজিক কার্যক্রম পরিচালনার কারণে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ও ডেমরা থানায় মামলা হয়েছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত কতিপয় অসাধু ব্যক্তি স্থানীয় প্রভাবশালী ও প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ডেমরার মীরপাড়ায় ফেসি ইন হোটেলে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে উঠতি বয়সের যুবতী মহিলাদের একত্রিত করে অবৈধ দেহ ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন। পাশাপাশি দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে কর্মসংস্থানের প্রলোভন দেখিয়ে নারীদের একত্রিত এখানে যৌনাচার ও নিপীড়নমূলক কার্য পরিচালনাও করা হচ্ছিল।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ডেমরা থানায় যোগদানের পর থেকেই এ আবাসিক হোটেলের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়ে কর্তৃপক্ষকে নিষেধ করেছি। কয়েকদিন বন্ধ থাকার পরে তাঁরা আবার ওই কাজ শুরু করেছে—এমন খবর পেয়ে হোটেলে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।’
ওসি বলেন, ‘এ সময় অসামাজিক কার্যকলাপরত অবস্থায় উপরাক্তে আসামিদের হাতেনাতে ধরা হয়েছে। আর পলাতক আসামিরা গ্রেপ্তার ১,২, ৩ ও ৪ নম্বর আসামির সহায়তায় সংগ্রহ করা মেয়েদের বিভিন্ন কাজের সুযোগ করে দেওয়ার প্রলোভেন দেখিয়ে হোটেলটিতে এনে খদ্দের সংগ্রহ করত।’
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৯ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২৮ মিনিট আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
১ ঘণ্টা আগে