নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি হয়নি। এ জন্য নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ জুলাই। আজ মঙ্গলবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক রফিকুল ইসলাম এই তারিখ নির্ধারণ করেন।
মঙ্গলবার এ মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু একজন আসামির পক্ষে সময়ের আবেদন করায় বিচারক শুনানির নতুন তারিখ ধার্য করেন।
এ মামলায় ৮৪ সাক্ষীর মধ্যে ৫৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। গত ১৪ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত হয়। এরপর ২৭ মার্চ আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের পর ট্রাইব্যুনাল যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন। এ জন্য যথাক্রমে ১০ এপ্রিল, ২০ এপ্রিল ও ১৭ মে যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এক আসামি বিচারকের প্রতি অনাস্থা দেওয়ায় তা পিছিয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে ২০০৯ সালের ১৬ এপ্রিল এ মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ওই সময় বিস্ফোরক আইনের ৩ ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়। পরে ৩ ধারার সঙ্গে ৬ ধারা যুক্ত করে এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারার প্রয়োজনীয়তা না থাকায় তা বাদ দিয়ে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হয়। আহত হয় অনেকে। ২০০৮ সালের ৩০ নভেম্বর ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—আরিফ হাসান সুমন, শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল, আবু তাহের, আ. রউফ, আকবর হোসাইন ওরফে হেলালউদ্দিন, মো. তাজউদ্দিন, সাব্বির ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির, শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, জাহাঙ্গীর আলম বদর, আবু বকর ওরফে সেলিম হাওলাদার, শফিকুর রহমান, আব্দুল হাই প্রমুখ।
রাজধানীর রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি হয়নি। এ জন্য নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ জুলাই। আজ মঙ্গলবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক রফিকুল ইসলাম এই তারিখ নির্ধারণ করেন।
মঙ্গলবার এ মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু একজন আসামির পক্ষে সময়ের আবেদন করায় বিচারক শুনানির নতুন তারিখ ধার্য করেন।
এ মামলায় ৮৪ সাক্ষীর মধ্যে ৫৪ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। গত ১৪ মার্চ সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত হয়। এরপর ২৭ মার্চ আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের পর ট্রাইব্যুনাল যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন। এ জন্য যথাক্রমে ১০ এপ্রিল, ২০ এপ্রিল ও ১৭ মে যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য ছিল। কিন্তু এক আসামি বিচারকের প্রতি অনাস্থা দেওয়ায় তা পিছিয়ে দেওয়া হয়।
এর আগে ২০০৯ সালের ১৬ এপ্রিল এ মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ওই সময় বিস্ফোরক আইনের ৩ ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়। পরে ৩ ধারার সঙ্গে ৬ ধারা যুক্ত করে এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারার প্রয়োজনীয়তা না থাকায় তা বাদ দিয়ে অভিযোগ গঠন করা হয়। ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
প্রসঙ্গত, ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হয়। আহত হয় অনেকে। ২০০৮ সালের ৩০ নভেম্বর ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—আরিফ হাসান সুমন, শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল, আবু তাহের, আ. রউফ, আকবর হোসাইন ওরফে হেলালউদ্দিন, মো. তাজউদ্দিন, সাব্বির ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির, শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, জাহাঙ্গীর আলম বদর, আবু বকর ওরফে সেলিম হাওলাদার, শফিকুর রহমান, আব্দুল হাই প্রমুখ।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় হামলার অভিযোগে সম্প্রতি ২৫৯ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করেছিল প্রশাসন। সেই তালিকায় মারধরে নিহত নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা শামীম মোল্লার নামও রয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেঅধ্যক্ষকে পদত্যাগে ‘বাধ্য করানোর চেষ্টা’ ও ‘হেনস্তা’ করার ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভে নেমেছেন ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ইন্টার্ন চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীরা। আজ বুধবার সকাল থেকে রাজধানীর শ্যামলীতে অবস্থিত এই বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি ছাড়া অন্য সব চিকিৎসাসেবা বন্ধ রয়ে
২০ মিনিট আগেখুলনায় প্রকাশ্যে এক যুবককে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে নিয়ে যান স্থানীয়রা। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নগরীর বয়রা বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার আড়ালিয়া গ্রামে উদ্ধার মর্টার শেল বিস্ফোরণে গ্রামের তিনটি গরু মারা গেছে এবং অর্ধশতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এ জন্য তাঁরা ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে