নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তামাকজাত দ্রব্য থেকে আদায় করা রাজস্বের অতিরিক্ত অংশ দিয়ে বিনা মূল্যে হৃদ্রোগ চিকিৎসার ব্যবস্থা করাসহ চার দফা সুপারিশ জানিয়েছেন তামাকবিরোধী তিনটি সংগঠন। আজ বুধবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সুপারিশ করা হয়।
তামাক নিয়ন্ত্রণে চারটি দাবি উপস্থাপন করা প্রতিষ্ঠান তিনটি হচ্ছে বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি), বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা) এবং বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটি। আলোচনায় উপস্থাপিত অন্য সুপারিশগুলো হচ্ছে—প্রস্তাবিত কর কাঠামো বাস্তবায়ন করা ও সুনির্দিষ্ট করারোপ, নির্ধারিত সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যে ক্রেতাদের কাছে সিগারেট বিক্রিতে বাধ্য করা এবং একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় তামাক কর নীতি প্রণয়ন করা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, হৃদ্রোগের চিকিৎসার ব্যয়বহুল তিনটি সেবা হলো এনজিওগ্রাম, স্টেন্টিং (রিং পরানো) এবং বাইপাস সার্জারি। বাংলাদেশের ২২টি হাসপাতালে এসব চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ রোগী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে চিকিৎসা নেন। এই তিন হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এবং খরচের হিসাব করলে দেখা যায়, এই তিন হাসপাতালে ওই তিনটি সেবার জন্য বছরে মোট ব্যয় হয় ২৮৬ দশমিক ৬১ কোটি টাকা, যা তামাক খাত থেকে কাঙ্ক্ষিত অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের (৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা) মাত্র ৩ দশমিক ১২ শতাংশ। এই রোগী সংখ্যাকে মোট রোগীর ৭০ শতাংশ ধরে নিলে দেশের সব হৃদ্রোগীকে অনুরূপ চিকিৎসা দিতে ব্যয় হবে ৪০৯ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা, যা ওই অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস এম আব্দুল্লাহ। তিনি বলেন, সরকারকে তামাকবিরোধী সংগঠনগুলোর প্রস্তাব অনুসারে তামাকজাত দ্রব্যের ওপর কর আরোপ করতে হবে। ক্যানসার, হাইপার টেনশন, ডায়াবেটিসসহ নানা জটিল রোগের চিকিৎসা ব্যয় সরকার এই অতিরিক্ত রাজস্ব আয় দিয়েই মেটাতে পারে।
প্রতিবছরের মতো এ বছরও ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ ও তামাক কর বিশেষজ্ঞরা তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য ও করারোপের একটি প্রস্তাব প্রস্তুত করেছেন। তামাক বিরোধী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এ প্রস্তাব সরকারের কাছে পেশ করা হয়েছে। এ প্রস্তাবে প্রচলিত অ্যাডভেলোরেম করারোপ পদ্ধতির পরিবর্তে সুনির্দিষ্ট করারোপ পদ্ধতির প্রবর্তনের কথা বলা হয়েছে।
তামাকজাত দ্রব্য থেকে আদায় করা রাজস্বের অতিরিক্ত অংশ দিয়ে বিনা মূল্যে হৃদ্রোগ চিকিৎসার ব্যবস্থা করাসহ চার দফা সুপারিশ জানিয়েছেন তামাকবিরোধী তিনটি সংগঠন। আজ বুধবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ সুপারিশ করা হয়।
তামাক নিয়ন্ত্রণে চারটি দাবি উপস্থাপন করা প্রতিষ্ঠান তিনটি হচ্ছে বাংলাদেশ নেটওয়ার্ক ফর টোব্যাকো ট্যাক্স পলিসি (বিএনটিটিপি), বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোট (বাটা) এবং বাংলাদেশ ক্যানসার সোসাইটি। আলোচনায় উপস্থাপিত অন্য সুপারিশগুলো হচ্ছে—প্রস্তাবিত কর কাঠামো বাস্তবায়ন করা ও সুনির্দিষ্ট করারোপ, নির্ধারিত সর্বোচ্চ খুচরা মূল্যে ক্রেতাদের কাছে সিগারেট বিক্রিতে বাধ্য করা এবং একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় তামাক কর নীতি প্রণয়ন করা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, হৃদ্রোগের চিকিৎসার ব্যয়বহুল তিনটি সেবা হলো এনজিওগ্রাম, স্টেন্টিং (রিং পরানো) এবং বাইপাস সার্জারি। বাংলাদেশের ২২টি হাসপাতালে এসব চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রায় ৭০ শতাংশ রোগী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনে চিকিৎসা নেন। এই তিন হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা এবং খরচের হিসাব করলে দেখা যায়, এই তিন হাসপাতালে ওই তিনটি সেবার জন্য বছরে মোট ব্যয় হয় ২৮৬ দশমিক ৬১ কোটি টাকা, যা তামাক খাত থেকে কাঙ্ক্ষিত অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের (৯ হাজার ২০০ কোটি টাকা) মাত্র ৩ দশমিক ১২ শতাংশ। এই রোগী সংখ্যাকে মোট রোগীর ৭০ শতাংশ ধরে নিলে দেশের সব হৃদ্রোগীকে অনুরূপ চিকিৎসা দিতে ব্যয় হবে ৪০৯ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা, যা ওই অতিরিক্ত রাজস্ব আয়ের ৪ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস এম আব্দুল্লাহ। তিনি বলেন, সরকারকে তামাকবিরোধী সংগঠনগুলোর প্রস্তাব অনুসারে তামাকজাত দ্রব্যের ওপর কর আরোপ করতে হবে। ক্যানসার, হাইপার টেনশন, ডায়াবেটিসসহ নানা জটিল রোগের চিকিৎসা ব্যয় সরকার এই অতিরিক্ত রাজস্ব আয় দিয়েই মেটাতে পারে।
প্রতিবছরের মতো এ বছরও ২০২২-২৩ অর্থবছরের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ ও তামাক কর বিশেষজ্ঞরা তামাকজাত দ্রব্যের মূল্য ও করারোপের একটি প্রস্তাব প্রস্তুত করেছেন। তামাক বিরোধী সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এ প্রস্তাব সরকারের কাছে পেশ করা হয়েছে। এ প্রস্তাবে প্রচলিত অ্যাডভেলোরেম করারোপ পদ্ধতির পরিবর্তে সুনির্দিষ্ট করারোপ পদ্ধতির প্রবর্তনের কথা বলা হয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে