ঢাবি সংবাদদাতা
দেশব্যাপী ধর্ষণ-নিপীড়ন এবং নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিনে অন্তত ১৫টি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আজ সোমবার (১০ মার্চ) ১৩টি বিভাগ এবং ইনস্টিটিউটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ছাড়াও দুটি ছাত্রসংগঠন বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে।
গতকাল রোববার দিনভর এ ইস্যুতে ঢাবিতে অন্তত ১২টি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সে ধারাবাহিকয় আজ ১৫টি কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকাল থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ছাত্রসংগঠনগুলোর এসব কর্মসূচি শুরু হয়। ক্যাম্পাস এলাকায় মিছিল ছাড়াও অপরাজেয় বাংলা, রাজু ভাস্কর্য এবং শহীদ মিনার এলাকায় সমাবেশ করেন তারা।
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, ফার্মেসি অনুষদ, খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ম্যানেজমেন্ট, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ভূগোল ও পরিবেশ, সমাজবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ, পরিসংখ্যান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ই-সোল, এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ করেছে। এ সব কর্মসূচিতে বিভাগের অনেক শিক্ষককেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিতে দেখা যায়। এ ছাড়া জাতীয় ছাত্র সমাজ এবং সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টও রাজু ভাস্কর্যে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে দেশব্যাপী চলমান ধর্ষণ-নিপীড়ন এবং নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনায় শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অপরাধমূলক এ সব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। এ সময় সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতা এবং নিষ্ক্রিয় ভূমিকার কথা উল্লেখ করে ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিচারহীনতা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারার ব্যর্থতার দায়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগও দাবি করেন শিক্ষার্থীরা।
টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী সামির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঢুকলেই ধর্ষণ-নিপীড়নের মতো নানা ঘটনা দেখতে পাই। দীর্ঘ সময় ধরে অনলাইন-অফলাইনে এ সবের প্রতিবাদ করে আসছি। কিন্তু এত দিনে আমাদের রক্তের বিনিময়ে গঠিত সরকারের টনক নড়েনি। তারা এসব বন্ধের জন্য কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়নি।’
শিক্ষার্থী সামির আরও বলেন, ‘দেশব্যাপী অব্যাহত ধর্ষণ-নিপীড়নের ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মাগুরায় ৮ বছরের শিশু আসিয়াকে নিষ্ঠুরভাবে ধর্ষণ করা হলো। এর প্রতিবাদে পুরো দেশ সোচ্চার হয়েছে। সবার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা, শঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু সরকার এখনো কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।’
এ সময় সামির সরকার এবং প্রশাসনের কাছে দ্রুত বিচারের মাধ্যমে ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড; নারীর প্রতি যৌন নিপীড়ন বন্ধ করতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ এবং নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানান।’
খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ইউসুফ হাসান বলেন, ‘সরকার আমাদের মা-বোনের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মানুষকে আতঙ্কিত করছে। ধর্ষণ-হেনস্তা ভয়াবহ হারে বাড়ছে। এ সরকার এমন কিছু করছে না, যার ফলে অপরাধীরা ভয় পাবে। আমরা অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং নাগরিক নিরাপত্তার দাবিতে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছি।’
জাতীয় ছাত্র সমাবেশের ব্যানারে আন্দোলন করা বিক্ষুব্ধরা শিক্ষার্থীরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ধর্ষকদের গ্রেপ্তার করে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান ৷ ধর্ষকের শাস্তি জনসমক্ষে কার্যকর করার দাবিও করেন তারা। এ সময় নিরাপত্তা দিতে না পারলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান তারা।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট বিক্ষোভ সমাবেশে ধর্ষকদের বিচার এবং নারী-শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণ বন্ধের দাবি জানান। এ দাবিতে রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল নিয়ে অপরাজেয় বাংলা, কলা ভবন, মধুর ক্যানটিন কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সমাবেশে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক নওশিন মুশতারি সাথী বলেন, ‘দেশে অব্যাহতভাবে ধর্ষণ-নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে। এ সবের প্রতিবাদে নিয়মিত আন্দোলনও হচ্ছে। কিন্তু কোনো ফলাফল আসছে না। এ ফলাফল না আসার কারণ আমাদের খুঁজতে হবে। যে শিশু আসিয়া এখনো পৃথিবীটাকে ভালো করে বুঝার সুযোগ পাইনি তার সঙ্গেও চলছে নৃশংসতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জায়গায় ছাত্রীকে হেনস্তা করে হেনস্তাকারী ছাড় পেয়ে যায়।’
সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা বলেন, বাংলাদেশের সমস্ত গণ-আন্দোলনে নারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকা সত্ত্বেও তাদের কোনো সামাজিক নিরাপত্তা নেই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সুমাইয়া শিকদারসহ যে নারীরা জুলাই অভ্যুত্থানে সামনে সারিতে দাঁড়িয়ে লড়াই করেছিল তাদের সেখানে বহিষ্কার করা হয়েছে, প্রক্টর তাদের নিয়ে নোংরা বক্তব্য দিয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীকে তার পোশাক ও শরীর নিয়ে নোংরা মন্তব্য করার পরেও কথিত ‘তৌহিদী জনতা’ নারী নিপীড়ককে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে। এর মধ্য দিয়ে নারীর ওপর পুরুষের যে আধিপত্যমূলক মানসিকতা, তাঁর বীজ তৈরি হয়। এসব অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। মুনিয়া, নুসরাত, তনু, আছিয়াসহ বাংলাদেশে ঘটা সমস্ত ধর্ষণের বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
দেশব্যাপী ধর্ষণ-নিপীড়ন এবং নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একদিনে অন্তত ১৫টি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। আজ সোমবার (১০ মার্চ) ১৩টি বিভাগ এবং ইনস্টিটিউটের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ছাড়াও দুটি ছাত্রসংগঠন বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে।
গতকাল রোববার দিনভর এ ইস্যুতে ঢাবিতে অন্তত ১২টি বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। সে ধারাবাহিকয় আজ ১৫টি কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
সোমবার সকাল থেকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং ছাত্রসংগঠনগুলোর এসব কর্মসূচি শুরু হয়। ক্যাম্পাস এলাকায় মিছিল ছাড়াও অপরাজেয় বাংলা, রাজু ভাস্কর্য এবং শহীদ মিনার এলাকায় সমাবেশ করেন তারা।
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, ফার্মেসি অনুষদ, খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট, ম্যানেজমেন্ট, ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স, ভূগোল ও পরিবেশ, সমাজবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস, উইমেন অ্যান্ড জেন্ডার স্টাডিজ, পরিসংখ্যান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ই-সোল, এবং প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষার্থীরা ধর্ষণ ও নিপীড়নের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল এবং সমাবেশ করেছে। এ সব কর্মসূচিতে বিভাগের অনেক শিক্ষককেও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগ দিতে দেখা যায়। এ ছাড়া জাতীয় ছাত্র সমাজ এবং সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্টও রাজু ভাস্কর্যে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে দেশব্যাপী চলমান ধর্ষণ-নিপীড়ন এবং নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনায় শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। অপরাধমূলক এ সব কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন তাঁরা। এ সময় সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যর্থতা এবং নিষ্ক্রিয় ভূমিকার কথা উল্লেখ করে ক্ষোভ জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। বিচারহীনতা এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারার ব্যর্থতার দায়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগও দাবি করেন শিক্ষার্থীরা।
টুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী সামির উদ্দিন চৌধুরী বলেন, ‘আমরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঢুকলেই ধর্ষণ-নিপীড়নের মতো নানা ঘটনা দেখতে পাই। দীর্ঘ সময় ধরে অনলাইন-অফলাইনে এ সবের প্রতিবাদ করে আসছি। কিন্তু এত দিনে আমাদের রক্তের বিনিময়ে গঠিত সরকারের টনক নড়েনি। তারা এসব বন্ধের জন্য কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়নি।’
শিক্ষার্থী সামির আরও বলেন, ‘দেশব্যাপী অব্যাহত ধর্ষণ-নিপীড়নের ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি মাগুরায় ৮ বছরের শিশু আসিয়াকে নিষ্ঠুরভাবে ধর্ষণ করা হলো। এর প্রতিবাদে পুরো দেশ সোচ্চার হয়েছে। সবার মধ্যে নিরাপত্তাহীনতা, শঙ্কা তৈরি হয়েছে। কিন্তু সরকার এখনো কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।’
এ সময় সামির সরকার এবং প্রশাসনের কাছে দ্রুত বিচারের মাধ্যমে ধর্ষকদের মৃত্যুদণ্ড; নারীর প্রতি যৌন নিপীড়ন বন্ধ করতে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ এবং নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি জানান।’
খাদ্য ও পুষ্টি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী ইউসুফ হাসান বলেন, ‘সরকার আমাদের মা-বোনের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি মানুষকে আতঙ্কিত করছে। ধর্ষণ-হেনস্তা ভয়াবহ হারে বাড়ছে। এ সরকার এমন কিছু করছে না, যার ফলে অপরাধীরা ভয় পাবে। আমরা অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং নাগরিক নিরাপত্তার দাবিতে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছি।’
জাতীয় ছাত্র সমাবেশের ব্যানারে আন্দোলন করা বিক্ষুব্ধরা শিক্ষার্থীরা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ধর্ষকদের গ্রেপ্তার করে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান ৷ ধর্ষকের শাস্তি জনসমক্ষে কার্যকর করার দাবিও করেন তারা। এ সময় নিরাপত্তা দিতে না পারলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান তারা।
সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট বিক্ষোভ সমাবেশে ধর্ষকদের বিচার এবং নারী-শিশু নির্যাতন ও ধর্ষণ বন্ধের দাবি জানান। এ দাবিতে রাজু ভাস্কর্য থেকে মিছিল নিয়ে অপরাজেয় বাংলা, কলা ভবন, মধুর ক্যানটিন কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রদক্ষিণ করেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সমাবেশে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক নওশিন মুশতারি সাথী বলেন, ‘দেশে অব্যাহতভাবে ধর্ষণ-নিপীড়নের ঘটনা ঘটছে। এ সবের প্রতিবাদে নিয়মিত আন্দোলনও হচ্ছে। কিন্তু কোনো ফলাফল আসছে না। এ ফলাফল না আসার কারণ আমাদের খুঁজতে হবে। যে শিশু আসিয়া এখনো পৃথিবীটাকে ভালো করে বুঝার সুযোগ পাইনি তার সঙ্গেও চলছে নৃশংসতা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জায়গায় ছাত্রীকে হেনস্তা করে হেনস্তাকারী ছাড় পেয়ে যায়।’
সমাবেশে সংগঠনটির নেতারা বলেন, বাংলাদেশের সমস্ত গণ-আন্দোলনে নারীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকা সত্ত্বেও তাদের কোনো সামাজিক নিরাপত্তা নেই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে সুমাইয়া শিকদারসহ যে নারীরা জুলাই অভ্যুত্থানে সামনে সারিতে দাঁড়িয়ে লড়াই করেছিল তাদের সেখানে বহিষ্কার করা হয়েছে, প্রক্টর তাদের নিয়ে নোংরা বক্তব্য দিয়েছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো একটা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একজন শিক্ষার্থীকে তার পোশাক ও শরীর নিয়ে নোংরা মন্তব্য করার পরেও কথিত ‘তৌহিদী জনতা’ নারী নিপীড়ককে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে। এর মধ্য দিয়ে নারীর ওপর পুরুষের যে আধিপত্যমূলক মানসিকতা, তাঁর বীজ তৈরি হয়। এসব অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। মুনিয়া, নুসরাত, তনু, আছিয়াসহ বাংলাদেশে ঘটা সমস্ত ধর্ষণের বিচার এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
নান্দাইলে জমি সংক্রান্ত জেরে ভাতিজার হাতে চাচা দিলোয়ার হোসেন দিলু (৪৫) খুন হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১লা মে) নান্দাইল উপজেলার মুসুল্লি ইউনিয়নের শুভখিলা গ্রামে এ খুনের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় নান্দাইল মডেল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ঘাতক ভাতিজা এনামুলকে (৪৫) আটক করে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে ‘ফেমডম সেশনের’ নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির ভাটারা থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন শিখা আক্তার (২৫) ও সুইটি আক্তার জারা (২৫)।
৯ ঘণ্টা আগেশ্রম দেওয়া ছাড়া উৎপাদন প্রক্রিয়ায় শ্রমিকের প্রতিনিধিত্বের ব্যবস্থা বাংলাদেশের আইনে নেই। এ কারণে প্রচলিত আইনে শ্রমিকেরা মালিকের বা পুঁজিপতিদের ক্রীতদাসে পরিণত হয়ে আছে। মহান মে দিবস উপলক্ষে ১ মে (বৃহস্পতিবার) রাজধানীর পরিবাগ ডিসিসি সুপার মার্কেট প্রাঙ্গনে যুব বাঙালি আয়োজিত ‘মহান মে দিবসে ‘শ্রম-কর্ম...
৯ ঘণ্টা আগেনীলফামারী ইপিজেডে ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বেলাল হোসেন (২৩) নামের এক নির্মাণশ্রমিক নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার নীলফামারী উত্তরা ইপিজেডে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শ্রমিক বেলাল হোসেন সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ থানার ভদ্রঘাটের নুরুজ্জামানের ছেলে।
১০ ঘণ্টা আগে