টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মধুপুরে পারিবারিক কলহের জেরে বিক্রি করে দেওয়া শিশুটিকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে ঘাটাইল উপজেলার ছুনটিয়া গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরানুল কবীর আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বামীর সঙ্গে কলহের জেরে আট দিন আগে চার মাস বয়সী শিশুসন্তান তামীমকে বিক্রি করে দেন মা লাবনী আক্তার লিজা (১৮)। ঘটনাটি ঘটে মধুপুর পৌর শহরের শেওড়াতলা এলাকায়। বিষয়টি গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, পুন্ডুরা শেওড়াতলা এলাকার রবিউল ইসলামের সঙ্গে দুই বছর আগে গোপালপুরের বলাটা গ্রামের লিটন মিয়ার মেয়ে লাবনীর বিয়ে হয়। পরিবারে অসচ্ছলতার কারণে কিছুদিন পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়। এর মধ্যে চার মাস আগে তাঁদের ঘরে আসে পুত্রসন্তান তামীম।
রবিউল জানান, কয়েক দিন আগে লাবনী তাঁর ছেলে তামীমকে নিয়ে বোনের বাড়ি ভূঞাপুরে যান। পরে যোগাযোগ করা হলে জানান তিনি আর সংসার করবেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি জানান, সন্তান বিক্রি করে দিয়েছেন। পরে তাঁকে কৌশলে বাড়িতে এনে বিষয়টি পুলিশকে জানান রবিউল।
লাবনী বলেন, ‘আমার মাথা ঠিক ছিল না। আমি মনির নামের একজনের সহযোগিতায় গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সিরাজগঞ্জের এক লোকের কাছে ৪০ হাজার টাকায় তামীমকে বিক্রি করেছি। ওই টাকা দিয়া মোবাইল, পায়ের নূপুর ও নাকের নথ কিনেছি। এইডা আমার ভুল হইছে।’
এ ব্যাপারে মধুপুর থানার ওসি এমরানুল বলেন, ‘লাবনী নামের এক মা তাঁর ছেলেকে বিক্রি করেছেন বলে আমাদের জানায় তাঁর স্বামী রবিউল ইসলাম। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর লাবনীকে নিয়ে রাতেই পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাসেল মিয়ার নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়। টাঙ্গাইলের তিনটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। শিশুটি ঘাটাইলের ছুনটিয়া গ্রামে তার পালিত মায়ের কাছে নিরাপদেই ছিল। শিশুটির মা লাবনী ক্রেতার নাম-ঠিকানা না জানায় উদ্ধার অভিযানে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হয়েছে।’
টাঙ্গাইলের মধুপুরে পারিবারিক কলহের জেরে বিক্রি করে দেওয়া শিশুটিকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার ভোরে ঘাটাইল উপজেলার ছুনটিয়া গ্রাম থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরানুল কবীর আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বামীর সঙ্গে কলহের জেরে আট দিন আগে চার মাস বয়সী শিশুসন্তান তামীমকে বিক্রি করে দেন মা লাবনী আক্তার লিজা (১৮)। ঘটনাটি ঘটে মধুপুর পৌর শহরের শেওড়াতলা এলাকায়। বিষয়টি গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, পুন্ডুরা শেওড়াতলা এলাকার রবিউল ইসলামের সঙ্গে দুই বছর আগে গোপালপুরের বলাটা গ্রামের লিটন মিয়ার মেয়ে লাবনীর বিয়ে হয়। পরিবারে অসচ্ছলতার কারণে কিছুদিন পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়। এর মধ্যে চার মাস আগে তাঁদের ঘরে আসে পুত্রসন্তান তামীম।
রবিউল জানান, কয়েক দিন আগে লাবনী তাঁর ছেলে তামীমকে নিয়ে বোনের বাড়ি ভূঞাপুরে যান। পরে যোগাযোগ করা হলে জানান তিনি আর সংসার করবেন না। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি জানান, সন্তান বিক্রি করে দিয়েছেন। পরে তাঁকে কৌশলে বাড়িতে এনে বিষয়টি পুলিশকে জানান রবিউল।
লাবনী বলেন, ‘আমার মাথা ঠিক ছিল না। আমি মনির নামের একজনের সহযোগিতায় গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) সিরাজগঞ্জের এক লোকের কাছে ৪০ হাজার টাকায় তামীমকে বিক্রি করেছি। ওই টাকা দিয়া মোবাইল, পায়ের নূপুর ও নাকের নথ কিনেছি। এইডা আমার ভুল হইছে।’
এ ব্যাপারে মধুপুর থানার ওসি এমরানুল বলেন, ‘লাবনী নামের এক মা তাঁর ছেলেকে বিক্রি করেছেন বলে আমাদের জানায় তাঁর স্বামী রবিউল ইসলাম। বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পর লাবনীকে নিয়ে রাতেই পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রাসেল মিয়ার নেতৃত্বে অভিযান পরিচালিত হয়। টাঙ্গাইলের তিনটি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ঘুরে ভোর সাড়ে ৫টার দিকে শিশুটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। শিশুটি ঘাটাইলের ছুনটিয়া গ্রামে তার পালিত মায়ের কাছে নিরাপদেই ছিল। শিশুটির মা লাবনী ক্রেতার নাম-ঠিকানা না জানায় উদ্ধার অভিযানে অতিরিক্ত সময় ব্যয় করতে হয়েছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২১ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৬ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩১ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে