সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১০ বছর পূর্তিতে স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নিহত ও আহতদের স্বজন ও শ্রমিকসহ বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা। আজ সোমবার সকালে সাভার বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন রানা প্লাজার সামনের স্মৃতিস্তম্ভ বেদিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
আহত শ্রমিক, নিহতের পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে এ সময় উপস্থিত ছিল গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্ট, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক লীগসহ বেশ কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন। একে একে ফুল দিয়ে নিহতদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁরা।
এ সময় রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় নিহত শ্রমিক ও ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য চার দফা দাবি জানান বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। দাবিগুলো হলো—শ্রমিকের এক জীবনের আয়ের সমান ক্ষতিপূরণ, স্থায়ী পুনর্বাসন, বিনা মূল্যে আজীবন চিকিৎসা ও রানা প্লাজার মালিকের দ্রুত বিচার।
জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগের সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘অবিলম্বে রানা প্লাজার দোষীদের শাস্তি, ক্ষতিপূরণের আইন বদল করতে হবে। রানা প্লাজার ঘটনা পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলনের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। সারা দুনিয়ার কারখানার ইতিহাসে এটি বিরল ঘটনা। এই দুঃসহ স্মৃতি আমরা কখনো ভুলতে পারব না।’
বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের (বিজিএসএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অরবিন্দু বেপারী বিন্দু বলেন, ‘রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১০ বছর পূর্ণ হলেও এখনো দোষীদের শাস্তি হয়নি, মেলেনি শ্রমিকদের সম্মানজনক ক্ষতিপূরণ। সরকার ও মালিকপক্ষ শ্রমিকদের কথা দিয়েও কথা রাখেনি।
পুষ্প অর্পণ শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি আরও বলেন, নিহতদের পরিবার পরিজন এখন পর্যন্ত সম্মানজনক ক্ষতিপূরণ পেল না। আহত শ্রমিকেরা অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে পারছে না। সরকারের কাছ থেকে যতটুকু সাহায্য পেয়েছে তা অতি সামান্য।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ১ হাজার ১৩৮ জন শ্রমিক। এ ছাড়া আহত হন সহস্রাধিকের বেশি শ্রমিক।
সাভারের রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১০ বছর পূর্তিতে স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন নিহত ও আহতদের স্বজন ও শ্রমিকসহ বিভিন্ন সংগঠনের সদস্যরা। আজ সোমবার সকালে সাভার বাসস্ট্যান্ডসংলগ্ন রানা প্লাজার সামনের স্মৃতিস্তম্ভ বেদিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
আহত শ্রমিক, নিহতের পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে এ সময় উপস্থিত ছিল গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড শিল্প শ্রমিক ফেডারেশন, গার্মেন্টস শ্রমিক ফ্রন্ট, জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক লীগসহ বেশ কয়েকটি শ্রমিক সংগঠন। একে একে ফুল দিয়ে নিহতদের স্মরণে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তাঁরা।
এ সময় রানা প্লাজা ধসের ঘটনায় নিহত শ্রমিক ও ক্ষতিগ্রস্ত শ্রমিকদের জন্য চার দফা দাবি জানান বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা। দাবিগুলো হলো—শ্রমিকের এক জীবনের আয়ের সমান ক্ষতিপূরণ, স্থায়ী পুনর্বাসন, বিনা মূল্যে আজীবন চিকিৎসা ও রানা প্লাজার মালিকের দ্রুত বিচার।
জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য লীগের সাধারণ সম্পাদক সরোয়ার হোসেন বলেন, ‘অবিলম্বে রানা প্লাজার দোষীদের শাস্তি, ক্ষতিপূরণের আইন বদল করতে হবে। রানা প্লাজার ঘটনা পোশাক শ্রমিকদের আন্দোলনের ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। সারা দুনিয়ার কারখানার ইতিহাসে এটি বিরল ঘটনা। এই দুঃসহ স্মৃতি আমরা কখনো ভুলতে পারব না।’
বিপ্লবী গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের (বিজিএসএফ) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি অরবিন্দু বেপারী বিন্দু বলেন, ‘রানা প্লাজা ট্র্যাজেডির ১০ বছর পূর্ণ হলেও এখনো দোষীদের শাস্তি হয়নি, মেলেনি শ্রমিকদের সম্মানজনক ক্ষতিপূরণ। সরকার ও মালিকপক্ষ শ্রমিকদের কথা দিয়েও কথা রাখেনি।
পুষ্প অর্পণ শেষে প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি আরও বলেন, নিহতদের পরিবার পরিজন এখন পর্যন্ত সম্মানজনক ক্ষতিপূরণ পেল না। আহত শ্রমিকেরা অর্থের অভাবে চিকিৎসা করতে পারছে না। সরকারের কাছ থেকে যতটুকু সাহায্য পেয়েছে তা অতি সামান্য।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল রানা প্লাজা ধসে ঘটনাস্থলে ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ১ হাজার ১৩৮ জন শ্রমিক। এ ছাড়া আহত হন সহস্রাধিকের বেশি শ্রমিক।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪০ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। ওই হামলায় ঘটনাস্থলেই নয়জন নিহত হন। হাসপাতালে মারা যান আরও একজন। রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১ ঘণ্টা আগে