ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৯ গ্রামে। ঝড়ে গাছপালা, কাঁচা-পাকা ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাত্র দশ মিনিটের ঝড়ে এ ঘটনা ঘটে। ঝড়ে উপজেলার পৌর সদরের শ্রীরামপুর, মালিডাঙ্গা, মিঠাপুর, নওয়াপাড়া, হিদাডাঙ্গা, বুড়াইচ, বাকাইলসহ অন্তত ৯টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উত্তর-দক্ষিণ দিক থেকে হঠাৎ করে কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে বলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী জানান।
শ্রীরামপুর গ্রামের কাসেম সরদার বলেন, ‘হঠাৎ করে বৃষ্টি ও প্রচণ্ড বাতাসে ঘরবাড়ি গাছপালা উপড়ে পড়ে। ঝড়ে আমার ঘর ভেঙে গেছে।’
বাকাইল গ্রামের বিভাষ মণ্ডল বলেন, ‘ঝড়ে আমার দুই-তিনটি রেইনট্রি গাছ ও ঘর ভেঙে গেছে। ধান ও সবজিখেতেরও বেশ ক্ষতি হয়েছে।’
পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর হারুন অর রশিদ বলেন, ‘হঠাৎ ঝড়ে আমার ওয়ার্ডের বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি, গাছপালা, ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে সকাল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। দুই নম্বর ওয়ার্ডের কাসেম সরদার, উজ্জ্বল হোসেন, বাশার শেখ, আতিয়ার রহমান, লাবু মিয়া, আলমগীর হোসেনসহ বেশ কয়েকটি পরিবারের বাড়িঘর ভেঙে গেছে। গাছ-পালা উপড়ে পড়েছে।’
আলফাডাঙ্গা উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. মেহেদী হাসান বলেন, গাছপালার কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ধান ও বিভিন্ন ধরনের সবজির কিছুটা ক্ষতি হলেও ফসলের বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি।
আলফাডাঙ্গা পল্লী বিদ্যুতের সাব–জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার ফাহিম হোসাইন ইভান বলেন, কালবৈশাখী ঝড়ে উপজেলার পৌর সদরসহ অন্তত ৭-৮টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে। তার ছিঁড়ে গেছে। বিদ্যুতের লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়েছে। সকাল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ সচল করতে কাজ চলছে।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেল ইকবালের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি। তিনি কল রিসিভ করেননি।
ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় হঠাৎ কালবৈশাখী ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৯ গ্রামে। ঝড়ে গাছপালা, কাঁচা-পাকা ঘরবাড়িসহ বিভিন্ন ফসলের ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে।
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাত্র দশ মিনিটের ঝড়ে এ ঘটনা ঘটে। ঝড়ে উপজেলার পৌর সদরের শ্রীরামপুর, মালিডাঙ্গা, মিঠাপুর, নওয়াপাড়া, হিদাডাঙ্গা, বুড়াইচ, বাকাইলসহ অন্তত ৯টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উত্তর-দক্ষিণ দিক থেকে হঠাৎ করে কালবৈশাখী ঝড় আঘাত হানে বলে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাবাসী জানান।
শ্রীরামপুর গ্রামের কাসেম সরদার বলেন, ‘হঠাৎ করে বৃষ্টি ও প্রচণ্ড বাতাসে ঘরবাড়ি গাছপালা উপড়ে পড়ে। ঝড়ে আমার ঘর ভেঙে গেছে।’
বাকাইল গ্রামের বিভাষ মণ্ডল বলেন, ‘ঝড়ে আমার দুই-তিনটি রেইনট্রি গাছ ও ঘর ভেঙে গেছে। ধান ও সবজিখেতেরও বেশ ক্ষতি হয়েছে।’
পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর হারুন অর রশিদ বলেন, ‘হঠাৎ ঝড়ে আমার ওয়ার্ডের বেশ কয়েকটি ঘরবাড়ি, গাছপালা, ফসলের ক্ষতি হয়েছে। ঝড়ে বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়ে সকাল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। দুই নম্বর ওয়ার্ডের কাসেম সরদার, উজ্জ্বল হোসেন, বাশার শেখ, আতিয়ার রহমান, লাবু মিয়া, আলমগীর হোসেনসহ বেশ কয়েকটি পরিবারের বাড়িঘর ভেঙে গেছে। গাছ-পালা উপড়ে পড়েছে।’
আলফাডাঙ্গা উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. মেহেদী হাসান বলেন, গাছপালার কিছুটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ধান ও বিভিন্ন ধরনের সবজির কিছুটা ক্ষতি হলেও ফসলের বড় ধরনের ক্ষতি হয়নি।
আলফাডাঙ্গা পল্লী বিদ্যুতের সাব–জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার ফাহিম হোসাইন ইভান বলেন, কালবৈশাখী ঝড়ে উপজেলার পৌর সদরসহ অন্তত ৭-৮টি গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে। তার ছিঁড়ে গেছে। বিদ্যুতের লাইনের ওপর গাছপালা ভেঙে পড়েছে। সকাল থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রয়েছে। বিদ্যুৎ সংযোগ সচল করতে কাজ চলছে।
এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাসেল ইকবালের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি। তিনি কল রিসিভ করেননি।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৯ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৪ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৯ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে