পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর পাংশায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন বিভিন্ন দপ্তরের আটজন কর্মকর্তা। কিছু দপ্তর ছিল তালাবদ্ধ, কিছু দপ্তর খোলা থাকলেও কর্মকর্তারা অনুপস্থিত ছিলেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত সরেজমিন উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন কার্যালয় ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মুক্তাদির আরেফিন, নির্বাচন কর্মকর্তা শারমিন আখ্তার বানু, কৃষি কর্মকর্তা রতন কুমার ঘোষ, তথ্যসেবা কর্মকর্তা মোছা. রুমানা খাতুন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ফকির মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম, পরিসংখ্যান কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মাজেদুল ইসলাম ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. সদর উদ্দীন শেখ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মুক্তাদির আরেফিনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি ঢাকায় একটি ট্রেনিংয়ে আছেন। তাঁর মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি ছুটিতে আছেন। এ সময় তাঁর কক্ষটি তালাবদ্ধ দেখা যায়। মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
কৃষি কর্মকর্তাকে কার্যালয়ে না পেয়ে মোবাইলে ফোন করা হলে তিনি বলেন, ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসএসসিপি প্রকল্পের আওতায় তিন দিনব্যাপী একটি ট্রেনিংয়ে ঢাকায় আছি। আজ ট্রেনিং শেষ হবে। আগামীকাল ছুটি। পরশু দিন থেকে অফিসে থাকব।’
তথ্যসেবা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাঁর বিষয়ে বলা হয়, তিনি আজ কর্মস্থলে আসেননি। কেন আসেননি, তা জানা যায়নি।
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাঁর বিষয়ে বলা হয়, তিনি ছুটিতে আছেন। তাঁর মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। কার্যালয় থেকে বলা হয়, বর্তমানে কার্যালয়ে শিক্ষা কর্মকর্তা নেই।
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাও (ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা) কার্যালয়ে আসেননি। তিনি কেন আসেননি কার্যালয়ের কেউ তা জানাতে পারেননি।
পরিসংখ্যান কর্মকর্তার কার্যালয়ে গেলে কর্মকর্তার কক্ষটি তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। কার্যালয় সূত্রে বিস্তারিত কিছু জানা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা পরিসংখ্যান (তদন্তকারী) কর্মকর্তা এস এম মাজেদুল ইসলাম ভারপ্রাপ্ত পরিসংখ্যান কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
তাঁদের অনুপস্থিতির বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু বলেনি। আমি একটু খোঁজখবর নিয়ে দেখছি কোন কোন কর্মকর্তা অফিসে নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (সার্বিক) দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক সিদ্ধার্থ ভৌমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কার্যালয়ে তাঁদের অনুপস্থিতির বিষয়টি নিজ নিজ বিভাগের প্রধানকে অবগত করব। তাঁরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
রাজবাড়ীর পাংশায় কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন বিভিন্ন দপ্তরের আটজন কর্মকর্তা। কিছু দপ্তর ছিল তালাবদ্ধ, কিছু দপ্তর খোলা থাকলেও কর্মকর্তারা অনুপস্থিত ছিলেন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ১টা পর্যন্ত সরেজমিন উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন কার্যালয় ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মুক্তাদির আরেফিন, নির্বাচন কর্মকর্তা শারমিন আখ্তার বানু, কৃষি কর্মকর্তা রতন কুমার ঘোষ, তথ্যসেবা কর্মকর্তা মোছা. রুমানা খাতুন, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) ফকির মোহাম্মদ নূরুল ইসলাম, পরিসংখ্যান কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এস এম মাজেদুল ইসলাম ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মো. সদর উদ্দীন শেখ।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মুক্তাদির আরেফিনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি ঢাকায় একটি ট্রেনিংয়ে আছেন। তাঁর মোবাইলে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। তাঁর কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, তিনি ছুটিতে আছেন। এ সময় তাঁর কক্ষটি তালাবদ্ধ দেখা যায়। মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
কৃষি কর্মকর্তাকে কার্যালয়ে না পেয়ে মোবাইলে ফোন করা হলে তিনি বলেন, ‘কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এসএসসিপি প্রকল্পের আওতায় তিন দিনব্যাপী একটি ট্রেনিংয়ে ঢাকায় আছি। আজ ট্রেনিং শেষ হবে। আগামীকাল ছুটি। পরশু দিন থেকে অফিসে থাকব।’
তথ্যসেবা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাঁর বিষয়ে বলা হয়, তিনি আজ কর্মস্থলে আসেননি। কেন আসেননি, তা জানা যায়নি।
মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে তাঁর বিষয়ে বলা হয়, তিনি ছুটিতে আছেন। তাঁর মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয়ে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। কার্যালয় থেকে বলা হয়, বর্তমানে কার্যালয়ে শিক্ষা কর্মকর্তা নেই।
উপজেলা সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তাও (ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকা) কার্যালয়ে আসেননি। তিনি কেন আসেননি কার্যালয়ের কেউ তা জানাতে পারেননি।
পরিসংখ্যান কর্মকর্তার কার্যালয়ে গেলে কর্মকর্তার কক্ষটি তালাবদ্ধ পাওয়া যায়। কার্যালয় সূত্রে বিস্তারিত কিছু জানা সম্ভব হয়নি।
উপজেলা পরিসংখ্যান (তদন্তকারী) কর্মকর্তা এস এম মাজেদুল ইসলাম ভারপ্রাপ্ত পরিসংখ্যান কর্মকর্তার দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
তাঁদের অনুপস্থিতির বিষয়ে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মাসুদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমার জানা নেই। এ বিষয়ে আমাকে কেউ কিছু বলেনি। আমি একটু খোঁজখবর নিয়ে দেখছি কোন কোন কর্মকর্তা অফিসে নেই।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকের (সার্বিক) দায়িত্বে থাকা ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক সিদ্ধার্থ ভৌমিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কার্যালয়ে তাঁদের অনুপস্থিতির বিষয়টি নিজ নিজ বিভাগের প্রধানকে অবগত করব। তাঁরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।’
যশোরের মনিরামপুর উপজেলার পলাশী পূর্বপাড়ার ভ্যানচালক মিজানুর রহমান জ্বর-ব্যথা নিয়ে গিয়েছিলেন পাশের বাসুদেবপুর কমিউনিটি ক্লিনিকে। সেখানে কমিউনিটি হেলথকেয়ার প্রোভাইডার (সিএইচসিপি) মিতা রাণী দত্ত রোগের কথা শুনেই তাঁকে স্থানীয় পল্লিচিকিৎসক বা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাওয়ার পরামর্শ দেন।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন সংস্কার না করায় রাজধানীর জুরাইন-দয়াগঞ্জ সড়কটি বেহাল হয়ে পড়েছে। সড়কের গেন্ডারিয়া রেলস্টেশনের সামনের অংশে অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এসব খানাখন্দ কোথাও কোথাও এক থেকে দেড় ফুট পর্যন্ত গভীর। বৃষ্টির পানি জমে সেসব গর্ত পুকুরের রূপ ধারণ করেছে।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। এই নির্বাচনের মাত্র এক মাস আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে ছাত্র রাজনীতিতে নিষেধাজ্ঞা বহাল রাখায় ক্যাম্পাসে সক্রিয় ছাত্রসংগঠনগুলোর মধ্যে বিরোধ আরও বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকার বিভিন্ন দোকান ও গুদামে অভিযান চালিয়ে প্রায় ১ হাজার ১০০টি ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনী। উদ্ধারকৃত অস্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে কিশোর গ্যাং ও ছিনতাইকারীদের ব্যবহৃত কুখ্যাত ‘সামুরাই’ চাপাতি ও অন্যান্য ধারালো অস্ত্র।
৫ ঘণ্টা আগে