নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই দিনের সংঘর্ষের পর থমকে যাওয়া ঈদের বাজারে দোকানপাট খুলে বেচাবিক্রি শুরু করতে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন নিউমার্কেটের ব্যবসায়ীরা। এদিকে দোকান খুলতে না পারায় ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ছে বলে দাবি করছেন তাঁরা।
আজ বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, নিউমার্কেটের ভেতরে দোকানগুলোর সামনে ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা বসে দোকান খোলার অপেক্ষা করছেন। তাঁরা বলছেন, সকাল থেকেই তাঁরা অপেক্ষা করছেন কিন্তু ব্যবসায়ী সমিতি বা প্রশাসনের কোনো নির্দেশনা না পাওয়ায় দোকান খুলতে পারছেন না।
নিউমার্কেটের দোয়েল কসমেটিকসের স্বত্বাধিকারী শাহজাহান মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকেই আমরা দোকান খোলার অপেক্ষা করছি ৷ কিন্তু এখনো কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
শাহজাহান বলেন, ‘সামনে ঈদ। বছরের এই সময়টাতেই আমাদের বেচাবিক্রি ভালো হয়। এ সময় দোকান বন্ধ থাকায় আমাদের অনেক বড় ক্ষতি হচ্ছে।’ ব্যবসায়ী সমিতি ও প্রশাসনের প্রতি সব সমস্যার সমাধান করে দ্রুত দোকান খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানান তিনি।
আজিজ ক্লথ ও বেবি শপের কর্মচারী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে মার্কেটে এসে দোকান খোলার অপেক্ষা করছি। দোকান খুললে আমরা বেতন পাব, নইলে সারা দিন বেকার।’ তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের কথা কেউ চিন্তা করছে না।’
এদিকে নিউমার্কেটের বন্ধ গেটের সামনে এসে অনেক ক্রেতাকে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। তারা কেনাকাটা করতে এসেছেন বলে জানা গেছে। হাজারীবাগ থেকে আসা মকবুল হোসেন বললেন, ‘গতকাল শুনেছিলাম ঝামেলা হয়েছে। আজ কিছু কেনাকাটা করতে এসে দেখি মার্কেট বন্ধ।’
মার্কেট খোলা সম্পর্কে নিউমার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম সাহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দোকান খুলে দিতে আমরা চেষ্টা করছি। প্রশাসনসহ সব মহলে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।’ বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা হবে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত সোমবার ও মঙ্গলবার ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিউমার্কেটের ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মার্কেট বন্ধ আছে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
দুই দিনের সংঘর্ষের পর থমকে যাওয়া ঈদের বাজারে দোকানপাট খুলে বেচাবিক্রি শুরু করতে অপেক্ষার প্রহর গুনছেন নিউমার্কেটের ব্যবসায়ীরা। এদিকে দোকান খুলতে না পারায় ক্ষতির আশঙ্কা বাড়ছে বলে দাবি করছেন তাঁরা।
আজ বুধবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, নিউমার্কেটের ভেতরে দোকানগুলোর সামনে ব্যবসায়ী ও কর্মচারীরা বসে দোকান খোলার অপেক্ষা করছেন। তাঁরা বলছেন, সকাল থেকেই তাঁরা অপেক্ষা করছেন কিন্তু ব্যবসায়ী সমিতি বা প্রশাসনের কোনো নির্দেশনা না পাওয়ায় দোকান খুলতে পারছেন না।
নিউমার্কেটের দোয়েল কসমেটিকসের স্বত্বাধিকারী শাহজাহান মিঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকাল থেকেই আমরা দোকান খোলার অপেক্ষা করছি ৷ কিন্তু এখনো কোনো নির্দেশনা পাইনি।’
শাহজাহান বলেন, ‘সামনে ঈদ। বছরের এই সময়টাতেই আমাদের বেচাবিক্রি ভালো হয়। এ সময় দোকান বন্ধ থাকায় আমাদের অনেক বড় ক্ষতি হচ্ছে।’ ব্যবসায়ী সমিতি ও প্রশাসনের প্রতি সব সমস্যার সমাধান করে দ্রুত দোকান খুলে দেওয়ার ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানান তিনি।
আজিজ ক্লথ ও বেবি শপের কর্মচারী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা সকাল থেকে মার্কেটে এসে দোকান খোলার অপেক্ষা করছি। দোকান খুললে আমরা বেতন পাব, নইলে সারা দিন বেকার।’ তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আমাদের কথা কেউ চিন্তা করছে না।’
এদিকে নিউমার্কেটের বন্ধ গেটের সামনে এসে অনেক ক্রেতাকে অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। তারা কেনাকাটা করতে এসেছেন বলে জানা গেছে। হাজারীবাগ থেকে আসা মকবুল হোসেন বললেন, ‘গতকাল শুনেছিলাম ঝামেলা হয়েছে। আজ কিছু কেনাকাটা করতে এসে দেখি মার্কেট বন্ধ।’
মার্কেট খোলা সম্পর্কে নিউমার্কেট দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম সাহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দোকান খুলে দিতে আমরা চেষ্টা করছি। প্রশাসনসহ সব মহলে আলোচনা করে আমরা সিদ্ধান্ত নেব।’ বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা হবে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত সোমবার ও মঙ্গলবার ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিউমার্কেটের ব্যবসায়ীদের সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মার্কেট বন্ধ আছে।
এই সম্পর্কিত পড়ুন:
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে