আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মাঝখানে ফুটে থাকা গোলাপি ফুল যেন এক টুকরো প্রকৃতির হাসি। চোখে পড়লেই থমকে যেতে হয়। ঝকঝকে সড়ক, দুপাশের সবুজ আর মাঝখানের ফুলের সারি মিলিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপট। মনে হয়, গল্পের কোনো পথ ধরে ছুটে চলেছে গন্তব্যমুখী মানুষ।
এক্সপ্রেসওয়ের বিভাজক অংশজুড়ে ফুলের এই সৌন্দর্য নজর কাড়ছে যাত্রী ও চালকদের। কেউ থেমে ছবি তুলছেন, কেউ ভিডিও করে শেয়ার করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কেবল যাতায়াত নয়, এই সড়কপথ যেন হয়ে উঠেছে একধরনের ভিজ্যুয়াল থেরাপি।
গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে সরেজমিনে সিরাজদিখান উপজেলার কেয়াইন ইউনিয়নের নিমতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, এক্সপ্রেসওয়ের মিডিয়ানজুড়ে সারি সারি গোলাপি ফুল ফুটে আছে। প্রচণ্ড রোদেও ফুলের রং, গঠন আর ছায়া যেন প্রকৃতির সঙ্গে এক অলিখিত বন্ধন গড়ে তুলেছে।
পথচারী ও যাত্রীরা বলছেন, এই সৌন্দর্য তাদের প্রতিদিনের যাত্রায় এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।
কুচিয়ামোড়া গ্রামের পথচারী রুবিনা আক্তার বলেন, ‘প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে বাজার কিংবা আত্মীয়ের বাসায় যাই। আগে এটা ছিল শুধু চলাচলের পথ। এখন মনে হয়, বিদেশি কোনো রাজপথে হাঁটছি। সবকিছু এত পরিপাটি! হাঁটতে হাঁটতেই মনটা শান্ত হয়ে যায়। ফুলগুলো যেন একধরনের প্রশান্তি এনে দেয়।’
ঢাকাগামী বাসের যাত্রী মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, ‘সড়ক মানেই ধুলা আর কংক্রিট—এই ধারণা ভুল প্রমাণ করেছে এক্সপ্রেসওয়ের ফুলের সৌন্দর্য। মাঝখানে ফুটে থাকা ফুলের সারি দেখে মনে হচ্ছে, ভ্রমণ নয়—একটি দৃশ্যপট অতিক্রম করছি। যাত্রার ক্লান্তি দূর করতে এই সৌন্দর্যই যথেষ্ট। সরকারের এমন উদ্যোগ আরও এলাকায় নেওয়া উচিত।’
মোটরসাইকেলচালক ও কলেজছাত্র নাঈম হাসান বলেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে যাচ্ছিলাম, হঠাৎ চোখে পড়ল মাঝখানে এত সুন্দর গোলাপি ফুল। থেমে গিয়ে ছবি তুললাম। ফেসবুকে পোস্ট দিতেই সবাই জিজ্ঞেস করছে, এটা কোথায়? তখন গর্ব করে বললাম, এটা আমাদের মুন্সিগঞ্জেই। মনে হলো, প্রকৃতিও যেন আমাদের একটু থামিয়ে তার রূপ দেখাতে চাইছে।’
মুন্সিগঞ্জের ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মাঝখানে ফুটে থাকা গোলাপি ফুল যেন এক টুকরো প্রকৃতির হাসি। চোখে পড়লেই থমকে যেতে হয়। ঝকঝকে সড়ক, দুপাশের সবুজ আর মাঝখানের ফুলের সারি মিলিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্যপট। মনে হয়, গল্পের কোনো পথ ধরে ছুটে চলেছে গন্তব্যমুখী মানুষ।
এক্সপ্রেসওয়ের বিভাজক অংশজুড়ে ফুলের এই সৌন্দর্য নজর কাড়ছে যাত্রী ও চালকদের। কেউ থেমে ছবি তুলছেন, কেউ ভিডিও করে শেয়ার করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। কেবল যাতায়াত নয়, এই সড়কপথ যেন হয়ে উঠেছে একধরনের ভিজ্যুয়াল থেরাপি।
গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) দুপুর ১টার দিকে সরেজমিনে সিরাজদিখান উপজেলার কেয়াইন ইউনিয়নের নিমতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, এক্সপ্রেসওয়ের মিডিয়ানজুড়ে সারি সারি গোলাপি ফুল ফুটে আছে। প্রচণ্ড রোদেও ফুলের রং, গঠন আর ছায়া যেন প্রকৃতির সঙ্গে এক অলিখিত বন্ধন গড়ে তুলেছে।
পথচারী ও যাত্রীরা বলছেন, এই সৌন্দর্য তাদের প্রতিদিনের যাত্রায় এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা।
কুচিয়ামোড়া গ্রামের পথচারী রুবিনা আক্তার বলেন, ‘প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে বাজার কিংবা আত্মীয়ের বাসায় যাই। আগে এটা ছিল শুধু চলাচলের পথ। এখন মনে হয়, বিদেশি কোনো রাজপথে হাঁটছি। সবকিছু এত পরিপাটি! হাঁটতে হাঁটতেই মনটা শান্ত হয়ে যায়। ফুলগুলো যেন একধরনের প্রশান্তি এনে দেয়।’
ঢাকাগামী বাসের যাত্রী মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, ‘সড়ক মানেই ধুলা আর কংক্রিট—এই ধারণা ভুল প্রমাণ করেছে এক্সপ্রেসওয়ের ফুলের সৌন্দর্য। মাঝখানে ফুটে থাকা ফুলের সারি দেখে মনে হচ্ছে, ভ্রমণ নয়—একটি দৃশ্যপট অতিক্রম করছি। যাত্রার ক্লান্তি দূর করতে এই সৌন্দর্যই যথেষ্ট। সরকারের এমন উদ্যোগ আরও এলাকায় নেওয়া উচিত।’
মোটরসাইকেলচালক ও কলেজছাত্র নাঈম হাসান বলেন, ‘বন্ধুদের সঙ্গে যাচ্ছিলাম, হঠাৎ চোখে পড়ল মাঝখানে এত সুন্দর গোলাপি ফুল। থেমে গিয়ে ছবি তুললাম। ফেসবুকে পোস্ট দিতেই সবাই জিজ্ঞেস করছে, এটা কোথায়? তখন গর্ব করে বললাম, এটা আমাদের মুন্সিগঞ্জেই। মনে হলো, প্রকৃতিও যেন আমাদের একটু থামিয়ে তার রূপ দেখাতে চাইছে।’
এ ঘটনায় সেনাবাহিনীর অভিযানে দুইজনকে আটক করা হয়েছে। শনিবার (৫ জুলাই) ভোরের দিকে ক্যাপ্টেন আদিল শাহরিয়ারের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল মুরাদনগরের আকবপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। আটক ব্যক্তিরা হলেন মো. সবির আহমেদ (৪৮) ও মো. নাজিমউদ্দীন বাবুল (৫৬)।
৩০ মিনিট আগেশুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাহবুবের ফলের দোকান ও আবু খায়েরের গ্যাস সিলিন্ডারের দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত হয় বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। মুহূর্তেই আগুন আশপাশের দোকানগুলোতে ছড়িয়ে পড়ে।
৩৩ মিনিট আগেএর আগে ২০১৯ সালে প্রথমবার কৃত্রিম উপায়ে ইনকিউবেটরে ২৫টি, ২০২১ সালে ২৮টি, ২০২২ সালে ১১টি, ২০২৩ সালে ১৬টি, ২০২৪ সালে ৩৫টিসহ মোট ১১৫টি অজগরের ছানা ফোটানো হয়। গত ০৪ ও ১৪ এপ্রিল দুইটি অজগর থেকে পাওয়া ৪৫টি ডিম সংগ্রহ করে হাতে তৈরি ইনকিউবেটরে বসানো হয়।
১ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, “দেশে ইদানীং কিছু রাজনৈতিক দলের দখল ও লুটপাট জনগণ প্রত্যক্ষ করছে। সংশ্লিষ্ট দলগুলোকে বলব—নিজেদের সামলান, না হলে জনগণই আপনাদের সামলে দেবে।”
১ ঘণ্টা আগে