নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সংহতি অবস্থান কর্মসূচি থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে সরকারের কাছে উপাচার্যের অপসারণের দাবি তোলেন নেতাকর্মীরা।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আমরা দাবি করতে চাই, অনতিবিলম্বে শাবিপ্রবির উপাচার্যকে অপসারণ করা হোক। সরকার অজুহাত দিয়ে এটাকে জেদের বশে পরিণত করেছে। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর জীবন যেখানে বিপন্ন, অনশনরত শিক্ষার্থীরা জীবন-মরণের মাঝে দাঁড়িয়ে আছে, তাঁদের বিষয়ে সরকারকে বলতে চাই, কোনো শিক্ষার্থীর জীবন বিপন্ন হলে এই সরকার, সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়ী থাকবে। সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও প্রগতিশীল শিক্ষকেরা এবং দেশের সাধারণ মানুষ শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা লড়াই করছেন একটা অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
এই নেতা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি বাণিজ্যিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যার সঙ্গে সরকারি দলের নানা স্তরের লোকজন আজ সম্পর্কিত। তাঁর বিরুদ্ধে দেশের মানুষ ও শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা আজ অবস্থান নিয়েছেন। তাই আর জল ঘোলা না করে, কালবিলম্ব না করে, সব জেদ-অহমিকা পরিহার করে অনতিবিলম্বে সিলেটে গিয়ে (ভিসি যদি স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে পদত্যাগ না করে) তাঁকে অপসারণ করুন। এই দুষ্কর্মের সঙ্গে জড়িতদের অপসারণ করুন এবং আইনের আওতায় আনুন। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে যারা হামলা চালিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্যের তৎপরতা বন্ধের কথা জানিয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোটের এই সমন্বয়কারী বলেন, ‘আমরা দাবি করছি, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গণতান্ত্রিক পরিবেশ, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। সরকার সিধা পথে যদি না আসে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের পাশে কেবল বাম গণতান্ত্রিক জোট নয়, সারা দেশের মানুষ এক হয়ে শিক্ষার্থীদের দাবি মানতে বাধ্য করাবে।
সম্প্রতি অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) অন্যতম সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু প্রমুখ।
সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্যকে অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনকে সমর্থন দিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সংহতি অবস্থান কর্মসূচি থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। একই সঙ্গে সরকারের কাছে উপাচার্যের অপসারণের দাবি তোলেন নেতাকর্মীরা।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আমরা দাবি করতে চাই, অনতিবিলম্বে শাবিপ্রবির উপাচার্যকে অপসারণ করা হোক। সরকার অজুহাত দিয়ে এটাকে জেদের বশে পরিণত করেছে। হাজার হাজার শিক্ষার্থীর জীবন যেখানে বিপন্ন, অনশনরত শিক্ষার্থীরা জীবন-মরণের মাঝে দাঁড়িয়ে আছে, তাঁদের বিষয়ে সরকারকে বলতে চাই, কোনো শিক্ষার্থীর জীবন বিপন্ন হলে এই সরকার, সরকারের শিক্ষামন্ত্রী ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দায়ী থাকবে। সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও প্রগতিশীল শিক্ষকেরা এবং দেশের সাধারণ মানুষ শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা লড়াই করছেন একটা অন্যায়ের বিরুদ্ধে।
এই নেতা বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে একটি বাণিজ্যিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যার সঙ্গে সরকারি দলের নানা স্তরের লোকজন আজ সম্পর্কিত। তাঁর বিরুদ্ধে দেশের মানুষ ও শাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা আজ অবস্থান নিয়েছেন। তাই আর জল ঘোলা না করে, কালবিলম্ব না করে, সব জেদ-অহমিকা পরিহার করে অনতিবিলম্বে সিলেটে গিয়ে (ভিসি যদি স্বেচ্ছায় সম্মানের সঙ্গে পদত্যাগ না করে) তাঁকে অপসারণ করুন। এই দুষ্কর্মের সঙ্গে জড়িতদের অপসারণ করুন এবং আইনের আওতায় আনুন। শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে যারা হামলা চালিয়েছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বাণিজ্যের তৎপরতা বন্ধের কথা জানিয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোটের এই সমন্বয়কারী বলেন, ‘আমরা দাবি করছি, শিক্ষার্থীদের শিক্ষার গণতান্ত্রিক পরিবেশ, শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রক্ষা করতে হবে। সরকার সিধা পথে যদি না আসে, তাহলে এই শিক্ষার্থীদের পাশে কেবল বাম গণতান্ত্রিক জোট নয়, সারা দেশের মানুষ এক হয়ে শিক্ষার্থীদের দাবি মানতে বাধ্য করাবে।
সম্প্রতি অবস্থান কর্মসূচিতে আরও উপস্থিত ছিলেন বাম গণতান্ত্রিক জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক বজলুর রশীদ ফিরোজ, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) অন্যতম সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু প্রমুখ।
গোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২৩ মিনিট আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২৭ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
১ ঘণ্টা আগেইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলাকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
২ ঘণ্টা আগে