নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘জননী সাহসিকা’ কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন নারী আন্দোলনের পুরোধা। মানুষকে বৈষম্যহীনভাবে ভালোবাসতেন তিনি। সম্পূর্ণ বৈষম্যহীনভাবে মানুষের প্রতি তাঁর মায়া-মমতা-দরদই তাঁকে সবার চেয়ে আলাদা করেছে।
আজ সোমবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের যৌথ আয়োজনে প্রয়াত ‘জননী সাহসিকা’ কবি সুফিয়া কামালের ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বক্তারা। রাজধানীর ধানমন্ডিতে সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের আঙিনায় এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এমএসএফের প্রতিষ্ঠাতা ও সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। তিনি বলেন, কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন একজন সংগঠক, নারী আন্দোলনের পুরোধা, মহিলা পরিষদের সভাপতি, প্রতিবন্ধী মানুষের জন্য সংগঠন।
সুলতানা কামাল বলেন, ‘কবি সুফিয়া কামালের যা কিছু প্রাপ্তি তাঁর জন্য আমার বাবার সমর্থন ও সহযোগিতা ছিল অপরিসীম। বাবার প্রতিও কৃতজ্ঞা জানাচ্ছি।’
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে স্মৃতিচারণা করেন কবি সুফিয়া কামালের অত্যন্ত কাছের তাহমিনা খান, বদিউদ্দিন নাজির, বিনু আউয়াল, আবুল মনসুর, সৈয়দ আবুল বারাক আলভী, প্রফেসর ড. তানজিমউদ্দিন খান, মহিলা পরিষদের জয়ন্তি রায় প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশবিদ শরীফ জামিল, শিক্ষক ও গবেষক আব্দুল্লাহ আল মোহনসহ বিভিন্ন সংগঠন থেকে আগত স্বজনেরা।
আবৃত্তি ও গানে অংশগ্রহণ করেন অদিতি দত্ত, আফিয়া জাহিন রাজকন্যা, ফেরদৌসি রহমান, মাহবুবা সুলতানা লিমা, স্বার্থ, সামিয়া আরিফিন, লাকী, তামান্না ও মুমতাহিনা।
সমাপনী বক্তব্য দেন অনুষ্ঠানের সভাপতি কবিকন্যা সাঈদা কামাল। বক্তারা সমাজ উন্নয়নে কবি সুফিয়া কামালের অবদান, তাঁর জীবন ও কর্মের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
‘জননী সাহসিকা’ কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন নারী আন্দোলনের পুরোধা। মানুষকে বৈষম্যহীনভাবে ভালোবাসতেন তিনি। সম্পূর্ণ বৈষম্যহীনভাবে মানুষের প্রতি তাঁর মায়া-মমতা-দরদই তাঁকে সবার চেয়ে আলাদা করেছে।
আজ সোমবার মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশন (এমএসএফ) ও সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের যৌথ আয়োজনে প্রয়াত ‘জননী সাহসিকা’ কবি সুফিয়া কামালের ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বক্তারা। রাজধানীর ধানমন্ডিতে সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের আঙিনায় এই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
এমএসএফের প্রতিষ্ঠাতা ও সাঁঝের মায়া ট্রাস্টের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুলতানা কামাল অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন। তিনি বলেন, কবি সুফিয়া কামাল ছিলেন একজন সংগঠক, নারী আন্দোলনের পুরোধা, মহিলা পরিষদের সভাপতি, প্রতিবন্ধী মানুষের জন্য সংগঠন।
সুলতানা কামাল বলেন, ‘কবি সুফিয়া কামালের যা কিছু প্রাপ্তি তাঁর জন্য আমার বাবার সমর্থন ও সহযোগিতা ছিল অপরিসীম। বাবার প্রতিও কৃতজ্ঞা জানাচ্ছি।’
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে স্মৃতিচারণা করেন কবি সুফিয়া কামালের অত্যন্ত কাছের তাহমিনা খান, বদিউদ্দিন নাজির, বিনু আউয়াল, আবুল মনসুর, সৈয়দ আবুল বারাক আলভী, প্রফেসর ড. তানজিমউদ্দিন খান, মহিলা পরিষদের জয়ন্তি রায় প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশবিদ শরীফ জামিল, শিক্ষক ও গবেষক আব্দুল্লাহ আল মোহনসহ বিভিন্ন সংগঠন থেকে আগত স্বজনেরা।
আবৃত্তি ও গানে অংশগ্রহণ করেন অদিতি দত্ত, আফিয়া জাহিন রাজকন্যা, ফেরদৌসি রহমান, মাহবুবা সুলতানা লিমা, স্বার্থ, সামিয়া আরিফিন, লাকী, তামান্না ও মুমতাহিনা।
সমাপনী বক্তব্য দেন অনুষ্ঠানের সভাপতি কবিকন্যা সাঈদা কামাল। বক্তারা সমাজ উন্নয়নে কবি সুফিয়া কামালের অবদান, তাঁর জীবন ও কর্মের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন।
রাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৩ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের শিবচরে নিজের ১৫ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলেকে আড়িয়াল খাঁ নদে ফেলে দিয়েছেন এক মা। আজ বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আড়িয়াল খাঁ নদের হাজি শরীয়তুল্লাহ সেতুতে এ ঘটনা ঘটে। প্রতিবন্ধী ছেলের বোঝা বইতে না পেরে ছেলেকে নদে ফেলে দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই নারী।
৩ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর সদর উপজেলায় মাদ্রাসা থেকে জোবায়ের ইবনে জিদান (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের অভিযোগ, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা নির্যাতনে জিদানকে হত্যা করে লাশ শৌচাগারে ঝুলিয়ে রেখেছেন। আজ বুধবার সন্ধ্যায় নোয়াখালী পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মহব্বতপুর কাঞ্চন মেম্বারের পোল
৪ ঘণ্টা আগে