নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একটি প্রতীকী জেলখানায় জীবজন্তুর মুখোধারী কিছু শিশু দাঁড়িয়ে আছে। তাদের গলায় ঝোলানো কাগজে লেখা ‘বিশ্বনেতা’। এর মূল উদ্দেশ্য জলবায়ু বিপর্যয় রোধে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় বিশ্বনেতাদের উদাসীন ও ব্যর্থতার প্রতিবাদ জানানো।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকার কয়েকটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই প্রতীকী সমাবেশের আয়োজন করে ‘স্টপ এমিশনস নাও বাংলাদেশ’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন।
আয়োজক সংগঠনটির দাবি তারা কোন নির্দিষ্ট সংগঠন বা স্কুলের হয়ে নয়। তারা তরুন প্রজন্মকে প্রতিনিধিত্ব করছে। এই তরুণেরা বিশ্ব নেতাদের বলতে চায় পৃথিবীব্যাপী জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রভাব মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ কেন গ্রহণ করা হচ্ছে না।
অবস্থান কর্মসূচিতে বলা হয়, জলবায়ু বিপর্যয়ের কারণে প্রকৃতি চরম অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। এর মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশও রয়েছে। এই বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশের ১ কোটি ৯০ লাখেরও বেশি শিশু ঝুঁকিতে রয়েছে। যাদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশের বেশি শিশুর বয়স পাঁচ বছরের নিচে।
আয়োজনে উপস্থিত শিশুরা জানায়, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বিশ্বনেতাদের কোন মাথাব্যথা নেই। তারা যদি এর পরেও কোন পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের জেলে বন্দী করে রাখা হবে। আর চাবি থাকবে তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিদের হাতে।
গবেষকেরা বলছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে এই শতাব্দীর মধ্যে বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ এলাকা ডুবে যেতে পারে। এ কারণে গৃহহীন হবে প্রায় ২ কোটি মানুষ। এ ছাড়া কোন জায়গায় তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে বজ্রপাতের পরিমাণ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এরই মধ্যে বজ্রপাতের পরিমাণও বেড়েছে।
কার্বন নিঃসরণ কমানোর ক্ষেত্রে বিশ্বনেতারা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে উল্লেখ করে ‘স্টপ এমিশনস নাও বাংলাদেশ’ এর সদস্যসচিব মঞ্জুরুল হাসান দিলু বলেন, জলবায়ু বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ হচ্ছে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি। প্রাণ-প্রকৃতির অস্তিত্ব যখন বিনাশের পথে তখন কার্যকর পদক্ষেপ নিতে তারা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে। বাংলাদেশের মতো উপকূলীয় দেশগুলোর জন্য এ বিপর্যয় ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে।
সংগঠনের সদস্য সামিউল হাসান বলেন, কপ-২৬ অনুষ্ঠিত হলেও শুধুমাত্র আলোচনা ছাড়া জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার বন্ধে আর কোন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। এ উদাসীনতা ও ব্যর্থতার প্রতিবাদে তরুণ প্রজন্ম প্রতীকী খাঁচায় বিশ্বনেতাদের বন্দী করে প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
একটি প্রতীকী জেলখানায় জীবজন্তুর মুখোধারী কিছু শিশু দাঁড়িয়ে আছে। তাদের গলায় ঝোলানো কাগজে লেখা ‘বিশ্বনেতা’। এর মূল উদ্দেশ্য জলবায়ু বিপর্যয় রোধে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় বিশ্বনেতাদের উদাসীন ও ব্যর্থতার প্রতিবাদ জানানো।
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঢাকার কয়েকটি স্কুলের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই প্রতীকী সমাবেশের আয়োজন করে ‘স্টপ এমিশনস নাও বাংলাদেশ’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন।
আয়োজক সংগঠনটির দাবি তারা কোন নির্দিষ্ট সংগঠন বা স্কুলের হয়ে নয়। তারা তরুন প্রজন্মকে প্রতিনিধিত্ব করছে। এই তরুণেরা বিশ্ব নেতাদের বলতে চায় পৃথিবীব্যাপী জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রভাব মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ কেন গ্রহণ করা হচ্ছে না।
অবস্থান কর্মসূচিতে বলা হয়, জলবায়ু বিপর্যয়ের কারণে প্রকৃতি চরম অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। এর মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ হিসেবে বাংলাদেশও রয়েছে। এই বিপর্যয়ের কারণে বাংলাদেশের ১ কোটি ৯০ লাখেরও বেশি শিশু ঝুঁকিতে রয়েছে। যাদের মধ্যে এক-চতুর্থাংশের বেশি শিশুর বয়স পাঁচ বছরের নিচে।
আয়োজনে উপস্থিত শিশুরা জানায়, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বিশ্বনেতাদের কোন মাথাব্যথা নেই। তারা যদি এর পরেও কোন পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে তাদের জেলে বন্দী করে রাখা হবে। আর চাবি থাকবে তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধিদের হাতে।
গবেষকেরা বলছেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির ফলে এই শতাব্দীর মধ্যে বাংলাদেশের এক-তৃতীয়াংশ এলাকা ডুবে যেতে পারে। এ কারণে গৃহহীন হবে প্রায় ২ কোটি মানুষ। এ ছাড়া কোন জায়গায় তাপমাত্রা ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লে বজ্রপাতের পরিমাণ ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। এরই মধ্যে বজ্রপাতের পরিমাণও বেড়েছে।
কার্বন নিঃসরণ কমানোর ক্ষেত্রে বিশ্বনেতারা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে উল্লেখ করে ‘স্টপ এমিশনস নাও বাংলাদেশ’ এর সদস্যসচিব মঞ্জুরুল হাসান দিলু বলেন, জলবায়ু বিপর্যয়ের অন্যতম কারণ হচ্ছে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি। প্রাণ-প্রকৃতির অস্তিত্ব যখন বিনাশের পথে তখন কার্যকর পদক্ষেপ নিতে তারা এখনো সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছে। বাংলাদেশের মতো উপকূলীয় দেশগুলোর জন্য এ বিপর্যয় ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে।
সংগঠনের সদস্য সামিউল হাসান বলেন, কপ-২৬ অনুষ্ঠিত হলেও শুধুমাত্র আলোচনা ছাড়া জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার বন্ধে আর কোন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে না। এ উদাসীনতা ও ব্যর্থতার প্রতিবাদে তরুণ প্রজন্ম প্রতীকী খাঁচায় বিশ্বনেতাদের বন্দী করে প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৪ ঘণ্টা আগে