গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবি করেছে নিহতের পরিবার।
ইমামকে নির্দোষ দাবি করে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে গত ২১ এপ্রিল রাতে পূবাইল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নিহত ইমামের স্ত্রী। অভিযোগে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫)। তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে। গাজীপুর মহানগরীর পুবাইল থানাধীন হায়দরাবাদ এলাকায় আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তিনি গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় ভাড়া বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মসজিদে ইমামতির পাশাপাশি রহিজ উদ্দিন আশপাশে কিশোর বয়সী ছেলেদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতেন। ছেলেদের ডেকে নিয়ে তার থাকার ঘরে কম্পিউটার এবং মোবাইলে গেমস খেলতে দিতেন। দোকান থেকে কিনে বোতলজাত বিভিন্ন কোমল পানীয় পান করতে দিতেন। ওই পানীয় পান করার পর কিশোরেরা অচেতন হয়ে যেত। এরপর তাদের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করত। সম্প্রতি এক কলেজছাত্রকে রাতে রহিজ উদ্দিন ঘুমাতে ডেকে নিয়ে যান। পরে ওই ছাত্রকে কোমল পানীয় পান করতে দেন। ওই পানি পান করার সঙ্গে সঙ্গে ওই কলেজশিক্ষার্থীর মাথা ঘুরতে থাকে এবং সে অসুস্থ বোধ করে। তখন সে কৌশলে বাইরে বের হয়ে ফোনে বিষয়টি তার পরিবারকে জানায়। বিষয়টি জানাজানি হলে গত ২০ এপ্রিল রোববার সকালে উত্তেজিত স্থানীয় লোকজন রহিজ উদ্দিনকে আটক করে গণধোলাই দেয়। তারা তাঁকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পিটিয়ে নির্যাতন করে। এ সময়ে এলাকাবাসী তার গলায় জুতার মালা দিয়ে ব্যাপক মারধর করে। খবর পেয়ে পুবাইল থানার পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক মিশিয়ে অজ্ঞান করে কিশোরদের যৌন নির্যাতনের অভিযোগে ঘটনার শিকার এক কিশোরের অভিভাবক বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে থানার পুলিশ ওই ইমামকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠান। পরে আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে রাতে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
গাজীপুর জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, রহিজ উদ্দিনকে অসুস্থ অবস্থায় কারাগারে আনা হয়। তাঁর শরীরে পাবলিক অ্যাসল্টের চিহ্ন ছিল। রাত ৩টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃতে ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহত ইমামের স্ত্রী সাজেদা আক্তার বাদী হয়ে গাজীপুরের পূবাইল থানায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২৫-৩০ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আমার স্বামী রহিজ উদ্দিন গত চার মাস ধরে ওই মসজিদের ইমাম ও খতিবের দায়িত্বে ছিলেন। প্রথম দুই মাস বাড়িতে থেকে মসজিদে যাতায়াত করতেন। পরে কমিটির লোকজন তাঁকে মসজিদের তৃতীয় তলায় থাকার ব্যবস্থা করে দেন। আমার স্বামীর জুমার নামাজসহ পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের আগে মসজিদের সব মুসল্লির উদ্দেশে কোরআন ও সুন্নাহের আলোকে ধর্মীয় বয়ান দিতেন। তবে হায়দরাবাদ এলাকায় দুই পক্ষ থাকায় এক পক্ষ আমার স্বামীর বয়ান পছন্দ করত এবং অন্য পক্ষ প্রতিনিয়ত হিংসা-বিদ্বেষ করত। বিরোধী পক্ষ আমার স্বামীকে মসজিদ থেকে তাড়ানোর চেষ্টা করতেন। পরে বিবাদীদের মধ্যে একজনের সন্তানকে ধর্ষণের নাটক সাজিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারপিট করেন। পরে বিবাদীগণ তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে বুকে, পিঠে, মাথায়সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করেন। একপর্যায়ে মাথার চুল কেটে জুতার মালা গলায় দেন এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।
অভিযোগে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘ঘটনার বিষয়টি পরিবারকে না জানিয়ে চার ঘণ্টা পর পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গাজীপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। অতিরিক্ত মারপিটের কারণে সেদিন রাতেই কারাগারে আমার স্বামীর মৃত্যু হয়।
গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে রোববার গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব রহিজ উদ্দিনকে এলাকাবাসী আটক করে। পরে উত্তেজিত জনতা তাঁকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পিটুনি দেয়। এলাকাবাসীর কাছ থেকে উদ্ধার করে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে রাতেই গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। পরে সেখানে তার মৃত্যু হয়। আমরা তদন্ত করে ছয়জনকে পেয়েছি। যাদের বয়স ৮ থেকে ১৭ বছর, তাদের প্রত্যেককে ওই ইমাম ধর্ষণ করেছেন। যেহেতু তিনি মারা গেছেন, তাই মামলাটি আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গৃহীত হবে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে একটি অভিযোগ থানায় দিয়েছেন। অভিযোগটি প্রাথমিক অবস্থায় সাধারণ ডায়েরি হিসেবে গ্রহণ করে আইনি পদক্ষেপ শুরু হয়েছে। তবে সেটি এখনো মামলা হিসেবে অ্যান্টি করা হয়নি।
নিহত ইমাম রহিজ উদ্দিনের স্ত্রীর বড় ভাই মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমার বোনজামাইকে স্থানীয়রা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ মামলাটি অ্যান্টি করেনি।’
গাজীপুর মহানগরীর পূবাইলে ধর্ষণের অভিযোগে মসজিদের এক ইমামকে গত ২০ এপ্রিল সকালে গণপিটুনি দেন স্থানীয়রা। পরে পুলিশ ইমামকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ধর্ষণের ঘটনায় তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হলে পুলিশ তাঁকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়। কারাগারে অসুস্থ হয়ে ওই ইমামের মৃত্যু হয়। ইমামের এই মৃত্যুকে পরিকল্পিত হত্যা বলে দাবি করেছে নিহতের পরিবার।
ইমামকে নির্দোষ দাবি করে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে গত ২১ এপ্রিল রাতে পূবাইল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন নিহত ইমামের স্ত্রী। অভিযোগে ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৩০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
নিহত ব্যক্তির নাম রহিজ উদ্দিন (৩৫)। তিনি চাঁদপুর জেলার মতলব থানার বাদশা মিয়ার ছেলে। গাজীপুর মহানগরীর পুবাইল থানাধীন হায়দরাবাদ এলাকায় আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তিনি গাজীপুর মহানগরীর গাছা থানা এলাকায় ভাড়া বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মসজিদে ইমামতির পাশাপাশি রহিজ উদ্দিন আশপাশে কিশোর বয়সী ছেলেদের সঙ্গে বেশি মেলামেশা করতেন। ছেলেদের ডেকে নিয়ে তার থাকার ঘরে কম্পিউটার এবং মোবাইলে গেমস খেলতে দিতেন। দোকান থেকে কিনে বোতলজাত বিভিন্ন কোমল পানীয় পান করতে দিতেন। ওই পানীয় পান করার পর কিশোরেরা অচেতন হয়ে যেত। এরপর তাদের সঙ্গে অনৈতিক কাজ করত। সম্প্রতি এক কলেজছাত্রকে রাতে রহিজ উদ্দিন ঘুমাতে ডেকে নিয়ে যান। পরে ওই ছাত্রকে কোমল পানীয় পান করতে দেন। ওই পানি পান করার সঙ্গে সঙ্গে ওই কলেজশিক্ষার্থীর মাথা ঘুরতে থাকে এবং সে অসুস্থ বোধ করে। তখন সে কৌশলে বাইরে বের হয়ে ফোনে বিষয়টি তার পরিবারকে জানায়। বিষয়টি জানাজানি হলে গত ২০ এপ্রিল রোববার সকালে উত্তেজিত স্থানীয় লোকজন রহিজ উদ্দিনকে আটক করে গণধোলাই দেয়। তারা তাঁকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পিটিয়ে নির্যাতন করে। এ সময়ে এলাকাবাসী তার গলায় জুতার মালা দিয়ে ব্যাপক মারধর করে। খবর পেয়ে পুবাইল থানার পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক মিশিয়ে অজ্ঞান করে কিশোরদের যৌন নির্যাতনের অভিযোগে ঘটনার শিকার এক কিশোরের অভিভাবক বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে থানার পুলিশ ওই ইমামকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠান। পরে আদালতের নির্দেশে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। সেখানে রাতে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান।
গাজীপুর জেলা কারাগারের জেল সুপার রফিকুল কাদের জানান, রহিজ উদ্দিনকে অসুস্থ অবস্থায় কারাগারে আনা হয়। তাঁর শরীরে পাবলিক অ্যাসল্টের চিহ্ন ছিল। রাত ৩টার দিকে তিনি কারাগারে অসুস্থ হয়ে পড়লে হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃতে ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহত ইমামের স্ত্রী সাজেদা আক্তার বাদী হয়ে গাজীপুরের পূবাইল থানায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত ২৫-৩০ জনের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযোগে তিনি উল্লেখ করেন, আমার স্বামী রহিজ উদ্দিন গত চার মাস ধরে ওই মসজিদের ইমাম ও খতিবের দায়িত্বে ছিলেন। প্রথম দুই মাস বাড়িতে থেকে মসজিদে যাতায়াত করতেন। পরে কমিটির লোকজন তাঁকে মসজিদের তৃতীয় তলায় থাকার ব্যবস্থা করে দেন। আমার স্বামীর জুমার নামাজসহ পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের আগে মসজিদের সব মুসল্লির উদ্দেশে কোরআন ও সুন্নাহের আলোকে ধর্মীয় বয়ান দিতেন। তবে হায়দরাবাদ এলাকায় দুই পক্ষ থাকায় এক পক্ষ আমার স্বামীর বয়ান পছন্দ করত এবং অন্য পক্ষ প্রতিনিয়ত হিংসা-বিদ্বেষ করত। বিরোধী পক্ষ আমার স্বামীকে মসজিদ থেকে তাড়ানোর চেষ্টা করতেন। পরে বিবাদীদের মধ্যে একজনের সন্তানকে ধর্ষণের নাটক সাজিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে মারপিট করেন। পরে বিবাদীগণ তাঁকে হত্যার উদ্দেশ্যে বুকে, পিঠে, মাথায়সহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে বেদম মারপিট করে রক্তাক্ত জখম করেন। একপর্যায়ে মাথার চুল কেটে জুতার মালা গলায় দেন এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেন।
অভিযোগে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘ঘটনার বিষয়টি পরিবারকে না জানিয়ে চার ঘণ্টা পর পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে গাজীপুর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়ে দেয়। অতিরিক্ত মারপিটের কারণে সেদিন রাতেই কারাগারে আমার স্বামীর মৃত্যু হয়।
গাজীপুর মহানগরীর পূবাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম বলেন, ধর্ষণের অভিযোগে রোববার গাজীপুর মহানগরীর হায়দরাবাদ আখলাদুল জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব রহিজ উদ্দিনকে এলাকাবাসী আটক করে। পরে উত্তেজিত জনতা তাঁকে গাছের সঙ্গে বেঁধে পিটুনি দেয়। এলাকাবাসীর কাছ থেকে উদ্ধার করে ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে রাতেই গাজীপুর জেলা কারাগারে পাঠানো হয়। পরে সেখানে তার মৃত্যু হয়। আমরা তদন্ত করে ছয়জনকে পেয়েছি। যাদের বয়স ৮ থেকে ১৭ বছর, তাদের প্রত্যেককে ওই ইমাম ধর্ষণ করেছেন। যেহেতু তিনি মারা গেছেন, তাই মামলাটি আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা গৃহীত হবে।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে একটি অভিযোগ থানায় দিয়েছেন। অভিযোগটি প্রাথমিক অবস্থায় সাধারণ ডায়েরি হিসেবে গ্রহণ করে আইনি পদক্ষেপ শুরু হয়েছে। তবে সেটি এখনো মামলা হিসেবে অ্যান্টি করা হয়নি।
নিহত ইমাম রহিজ উদ্দিনের স্ত্রীর বড় ভাই মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমার বোনজামাইকে স্থানীয়রা পরিকল্পিতভাবে হত্যা করেছে। আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করলেও এখন পর্যন্ত পুলিশ মামলাটি অ্যান্টি করেনি।’
রাজধানীর ফকিরাপুলে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় মতিন মিয়া (৩৫) নামে এক রিকশাচালক নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ফকিরাপুল মোড়ে এই দুর্ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় পথচারীরা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩১ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে মারীখালী নদী থেকে অজ্ঞাত এক নারীর হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার দুপুরে উপজেলার পিরোজপুর ইউনিয়নের জিয়ানগর এলাকায় মারীখালি নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেআলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
১ ঘণ্টা আগে