শাহরিয়ার হাসান, রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) থেকে
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকার সজীব গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান সেজান জুসের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে নিতান্তই একটি দুর্ঘটনা বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবুল হাশেম। এ ঘটনার কোনো দায় তাঁর প্রতিষ্ঠান নেবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগুনের ঘটনার দায় নেব না। এটা নিতান্তই একটি দুর্ঘটনা।’ তিনি বলেন, ‘এখানে একই সারিতে ছয়টি ভবনে ছয়টি ফ্যাক্টরি আছে। যে ভবনে আগুন লেগেছে, সেখানে পাঁচ–ছয় শ শ্রমিক কাজ করত। জীবনে বড় ভুল করেছি ইন্ডাস্ট্রি করে। ইন্ডাস্ট্রি করলে শ্রমিক থাকবে। শ্রমিক থাকলে কাজ হবে। কাজ হলে আগুন লাগতেই পারে। এর দায় কি আমার? আমি তো আর গিয়ে আগুন লাগাই নাই। এই দায় আমার না।’
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৪২ মিনিটে রূপগঞ্জ উপজেলার কর্ণগোপ এলাকার ওই কারখানায় আগুন লাগে। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে একই ফ্লোর থেকে ৪৯ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আগুনের এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে উদ্ধার কার্যক্রম চলার সময়েই বহু মানুষ মারা গেছে—এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের কয়েকটি কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পুলিশের সঙ্গে তাদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল আজকের পত্রিকাকে জানান, ভবনটিতে আগুন লাগার পর ভেতরে কর্মরত শ্রমিকদের বের হওয়ার জন্য কোনো সিঁড়ি ছিল না এবং নিচের প্রধান গেট আটকে দেওয়া হয়েছিল।
অগ্নিদগ্ধ কারখানাটির পঞ্চম তলায় সেমাই, সেমাই ভাজার তেল, পলিথিন; অন্য পাশে কারখানার গুদাম ছিল বলে শ্রমিকেরা জানিয়েছেন। কিছু কেমিক্যালও ছিল বলে তাঁরা জানান। এ ছাড়া কারখানাটির নিচতলায় পলিথিন তৈরির কারখানা, দ্বিতীয় তলায় টোস্ট-বিস্কুট, তৃতীয় তলায় জুস-লাচ্ছি, চতুর্থ তলায় ললিপপ ও চকলেট তৈরির কারখানা ছিল। কীভাবে এতে আগুন লাগল, তা এখনো জানা যায়নি। কারখানা এলাকায় এখনো উদ্ধারকাজ চলছে। কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিট।
তবে সজীব গ্রুপের চেয়ারম্যান আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে বলছেন, ‘কোনো শ্রমিক সিগারেট খেয়ে ফেলে দিয়েছে। সেখান থেকে আগুন লাগতে পারে। যেহেতু নিচের তলায় কার্টন রাখা ছিল এবং বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থ ছিল, তাই হয়তো আগুনের এই ভয়াবহতা।’
এক প্রশ্নের জবাবে আবুল হাশেম বলেন, ‘আমি এখনো ঘটনাস্থলে যাইনি। তবে আমার লোকজন সেখানে রয়েছে। যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁরা তো আমারই ছেলেমেয়ে। আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।’
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ এলাকার সজীব গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান সেজান জুসের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাকে নিতান্তই একটি দুর্ঘটনা বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আবুল হাশেম। এ ঘটনার কোনো দায় তাঁর প্রতিষ্ঠান নেবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আগুনের ঘটনার দায় নেব না। এটা নিতান্তই একটি দুর্ঘটনা।’ তিনি বলেন, ‘এখানে একই সারিতে ছয়টি ভবনে ছয়টি ফ্যাক্টরি আছে। যে ভবনে আগুন লেগেছে, সেখানে পাঁচ–ছয় শ শ্রমিক কাজ করত। জীবনে বড় ভুল করেছি ইন্ডাস্ট্রি করে। ইন্ডাস্ট্রি করলে শ্রমিক থাকবে। শ্রমিক থাকলে কাজ হবে। কাজ হলে আগুন লাগতেই পারে। এর দায় কি আমার? আমি তো আর গিয়ে আগুন লাগাই নাই। এই দায় আমার না।’
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ৪২ মিনিটে রূপগঞ্জ উপজেলার কর্ণগোপ এলাকার ওই কারখানায় আগুন লাগে। আজ শুক্রবার দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫২ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে একই ফ্লোর থেকে ৪৯ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আগুনের এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে। এদিকে উদ্ধার কার্যক্রম চলার সময়েই বহু মানুষ মারা গেছে—এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের কয়েকটি কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। পুলিশের সঙ্গে তাদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বাসিন্দা রুবেল আজকের পত্রিকাকে জানান, ভবনটিতে আগুন লাগার পর ভেতরে কর্মরত শ্রমিকদের বের হওয়ার জন্য কোনো সিঁড়ি ছিল না এবং নিচের প্রধান গেট আটকে দেওয়া হয়েছিল।
অগ্নিদগ্ধ কারখানাটির পঞ্চম তলায় সেমাই, সেমাই ভাজার তেল, পলিথিন; অন্য পাশে কারখানার গুদাম ছিল বলে শ্রমিকেরা জানিয়েছেন। কিছু কেমিক্যালও ছিল বলে তাঁরা জানান। এ ছাড়া কারখানাটির নিচতলায় পলিথিন তৈরির কারখানা, দ্বিতীয় তলায় টোস্ট-বিস্কুট, তৃতীয় তলায় জুস-লাচ্ছি, চতুর্থ তলায় ললিপপ ও চকলেট তৈরির কারখানা ছিল। কীভাবে এতে আগুন লাগল, তা এখনো জানা যায়নি। কারখানা এলাকায় এখনো উদ্ধারকাজ চলছে। কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিট।
তবে সজীব গ্রুপের চেয়ারম্যান আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে বলছেন, ‘কোনো শ্রমিক সিগারেট খেয়ে ফেলে দিয়েছে। সেখান থেকে আগুন লাগতে পারে। যেহেতু নিচের তলায় কার্টন রাখা ছিল এবং বিভিন্ন ধরনের দাহ্য পদার্থ ছিল, তাই হয়তো আগুনের এই ভয়াবহতা।’
এক প্রশ্নের জবাবে আবুল হাশেম বলেন, ‘আমি এখনো ঘটনাস্থলে যাইনি। তবে আমার লোকজন সেখানে রয়েছে। যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁরা তো আমারই ছেলেমেয়ে। আমার খুব কষ্ট হচ্ছে।’
সাংবাদিক মো. ফজলে রাব্বি বলেন, `আমরা পেশাগত দায়িত্ব থেকে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করেছি। এ মামলা হয়রানিমূলক এবং সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধের চেষ্টা। অবিলম্বে এই হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি।’
১০ মিনিট আগে৫ মিনিট ২১ সেকেন্ডের ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, শনিবার রাত ৯টার দিকে বুড়িরহাট উচ্চবিদ্যালয় মাঠে ভ্যানের ওপর শোয়া রুপলাল ও প্রদীপ লাল। ভ্যানটির তিন দিকে পুলিশ সদস্য। পুলিশ সদস্যরা হাত তুলে বাঁশিতে ফু দিয়ে লোকজনকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করছে। এতেই হৈ-চৈ বেড়ে যায়। পুলিশের সামনেই রুপলাল-প্রদীপকে মারধর শুর
১৬ মিনিট আগেপানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) জানিয়েছে, সকালে ৬টায় পানির উচ্চতা ছিল ৫২ দশমিক ২২ মিটার, যা ছিল বিপৎসীমার ৭ সেন্টিমিটার ওপরে। সকাল ৯টার দিকে কিছুটা কমে তা এসে দাঁড়ায় বিপৎসীমার ৫ সেন্টিমিটার ওপরে। বিপৎসীমা অতিক্রম করায় ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দেয়া হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেসরেজমিনে জানা যায়, থানচিতে মোট চারটি গণশৌচাগার রয়েছে। এর মধ্যে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) এবং বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের অর্থায়নে নির্মিত দুটি শৌচাগার ব্যবসায়ীরা ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করছেন। একটি শৌচাগার বন্যার পানিতে নষ্ট হয়ে গেছে এবং আরেকটি তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে।
৪৪ মিনিট আগে