নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, শিক্ষাঙ্গনে নৈতিক স্খলনের ঘটনাগুলো খুবই দুর্ভাগ্যজনক। সম্প্রতি দেশের প্রথম সারির কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হয়রানিসহ অন্যান্য যেসব অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে তা আমাদের উদ্বিগ্ন করছে। নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষকদের থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে থাকতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন তৈরি করতে হবে।
আজ বুধবার ঢাকার আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. কামাল উদ্দিন বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় সুস্থ ও মননশীল শিক্ষার পরিবেশ ও সংস্কৃতি গঠনে আমাদের বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষা একটি মানবাধিকার। প্রত্যেক মানুষেরই শিক্ষার অধিকার রয়েছে। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষার অধিকার নিশ্চিতের মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিত করা যায়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্ব প্রণীত সংবিধানে সর্বজনীন শিক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার অর্থ শুধু পুথিগত শিক্ষা নয়। নৈতিকতার বিকাশ, মূল্যবোধ ও পারিপার্শ্বিক সকল শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।
ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অবৈতনিক শিক্ষা নিশ্চিতে জোর দেয়ার আহ্বান জানিয়ে নতুন কারিকুলাম প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি আশা করব নতুন কারিকুলাম শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ গুরুত্ব দিয়ে পরীক্ষণ, পর্যবেক্ষণ ও যুগোপযোগী মূল্যায়ন করবেন।’
তিনি বলেন, মানবাধিকার সচেতনতাবিহীন ব্যক্তির মানবিকমূল্যবোধ জাগে না। গাজায় ইসরায়েলের নির্মম হত্যাযজ্ঞ আমাদের ব্যথিত করেছে। যেসব দেশ এই নির্মম হত্যাযজ্ঞের সমর্থন দিয়েছে এবং মানবিক বিপর্যয় ঘটিয়ে চলছে তাদের ধিক্কার জানাতে হবে। তাদের শিক্ষায়তনগুলোতে মানবিক মূল্যবোধের জাগ্রত করার শিক্ষাদান প্রয়োজন।
তিনি তাঁর বক্তব্যের একপর্যায়ে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে যেসব অসাধু ব্যবসায়ী ভূমিকা রাখছে তাদের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন। ড. কামাল উদ্দিন বলেন, শিক্ষাঙ্গন থেকে নৈতিক শিক্ষা লাভ না করায় নৈতিকতাবিহীন ব্যবসায়ীর সৃষ্টি হয়। যেসব ব্যবসায়ী ও স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরির মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। নৈতিকতা বিবর্জিত ব্যবসা আমাদের কাম্য নয়। অসাধু ব্যবসায়ীরা আমাদের অধিকার হরণ করেই চলছে, দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে সোচ্চার থাকতে হবে।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, শিক্ষাঙ্গনে নৈতিক স্খলনের ঘটনাগুলো খুবই দুর্ভাগ্যজনক। সম্প্রতি দেশের প্রথম সারির কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন হয়রানিসহ অন্যান্য যেসব অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটছে তা আমাদের উদ্বিগ্ন করছে। নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষকদের থেকে শিক্ষার্থীদের দূরে থাকতে হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন তৈরি করতে হবে।
আজ বুধবার ঢাকার আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ড. কামাল উদ্দিন বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় সুস্থ ও মননশীল শিক্ষার পরিবেশ ও সংস্কৃতি গঠনে আমাদের বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। শিক্ষা একটি মানবাধিকার। প্রত্যেক মানুষেরই শিক্ষার অধিকার রয়েছে। প্রাথমিক থেকে উচ্চশিক্ষার অধিকার নিশ্চিতের মাধ্যমে মানবাধিকার নিশ্চিত করা যায়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্ব প্রণীত সংবিধানে সর্বজনীন শিক্ষার নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার অর্থ শুধু পুথিগত শিক্ষা নয়। নৈতিকতার বিকাশ, মূল্যবোধ ও পারিপার্শ্বিক সকল শিক্ষা গুরুত্বপূর্ণ।
ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের অবৈতনিক শিক্ষা নিশ্চিতে জোর দেয়ার আহ্বান জানিয়ে নতুন কারিকুলাম প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি আশা করব নতুন কারিকুলাম শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণ গুরুত্ব দিয়ে পরীক্ষণ, পর্যবেক্ষণ ও যুগোপযোগী মূল্যায়ন করবেন।’
তিনি বলেন, মানবাধিকার সচেতনতাবিহীন ব্যক্তির মানবিকমূল্যবোধ জাগে না। গাজায় ইসরায়েলের নির্মম হত্যাযজ্ঞ আমাদের ব্যথিত করেছে। যেসব দেশ এই নির্মম হত্যাযজ্ঞের সমর্থন দিয়েছে এবং মানবিক বিপর্যয় ঘটিয়ে চলছে তাদের ধিক্কার জানাতে হবে। তাদের শিক্ষায়তনগুলোতে মানবিক মূল্যবোধের জাগ্রত করার শিক্ষাদান প্রয়োজন।
তিনি তাঁর বক্তব্যের একপর্যায়ে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিতে যেসব অসাধু ব্যবসায়ী ভূমিকা রাখছে তাদের তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন। ড. কামাল উদ্দিন বলেন, শিক্ষাঙ্গন থেকে নৈতিক শিক্ষা লাভ না করায় নৈতিকতাবিহীন ব্যবসায়ীর সৃষ্টি হয়। যেসব ব্যবসায়ী ও স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরির মাধ্যমে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি করে তাদের সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। নৈতিকতা বিবর্জিত ব্যবসা আমাদের কাম্য নয়। অসাধু ব্যবসায়ীরা আমাদের অধিকার হরণ করেই চলছে, দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করছে। অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আমাদের সবাইকে সোচ্চার থাকতে হবে।
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দুদক হবিগঞ্জ কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. এরশাদ মিয়ার নেতৃত্বে একটি টিম এই অভিযান চালায়। এ সময় পুরো হাসপাতাল চত্বর ঘুরে ঘুরে দেখেন দুদকের সদস্যরা।
৪ মিনিট আগেশেরপুরের ঝিনাইগাতীতে সাংবাদিক মো. খোরশেদ আলমের ওপর চোরাকারবারিদের হামলার ঘটনায় দায়ের করা মামলার এজাহারভুক্ত দুই ও অজ্ঞাতনামা আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
১১ মিনিট আগেগণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের নীতি ছিল লুটেপুটে খাওয়া। সেই লুটপাটের নীতির ফলে অসংখ্য মিল ও কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। কর্মসংস্থানের পথ রুদ্ধ হয়ে মানুষ সর্বস্বান্ত হয়েছে।’
১৩ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে ফসলি জমিতে সার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে আবু তালেব (৫৪) নামের এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। রোববার উপজেলার মাঝগাঁও ইউনিয়নের বাহিমালি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগে