নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক কাজী এবাদুল হকের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার আসর নামাজের পর রাজধানীর নিকুঞ্জ-১ জামে মসজিদে দ্বিতীয় ও শেষ জানাজা নামাজ শেষে নিকুঞ্জ কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।
প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক বিচারপতি কাজী এবাদুল হক বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে বৃহস্পতিবার রাতে কাজী এবাদুল হক শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে জানান সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট মূল ভবনের ভেতরের মাঠে আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি কাজী এবাদুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় অংশ নেন আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ, সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও বিপুলসংখ্যক আইনজীবী, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের কর্মকর্তা, সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
সাবেক এ বিচারপতির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
কাজী এবাদুল হকের জন্ম ১৯৩৬ সালে ফেনীতে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯৫২ সালে ফেনীতে ভাষা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৪-৫৫ সালে ফেনী ভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। তাঁর স্ত্রী অধ্যাপক শরিফা খাতুনও ভাষা আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখেন। ২০১৬ সালে বিচারপতি কাজী এবাদুল হক একুশে পদকে ভূষিত হন। তাঁর স্ত্রী অধ্যাপক শরীফা খাতুনও ২০১৭ সালে একুশে পদক অর্জন করেন। তাঁদের মেয়ে বিচারপতি কাজী জিনাত হক হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।
সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক কাজী এবাদুল হকের দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ শুক্রবার আসর নামাজের পর রাজধানীর নিকুঞ্জ-১ জামে মসজিদে দ্বিতীয় ও শেষ জানাজা নামাজ শেষে নিকুঞ্জ কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।
প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত ভাষাসৈনিক বিচারপতি কাজী এবাদুল হক বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটে মারা যান (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। রাজধানীর শমরিতা হাসপাতালে বৃহস্পতিবার রাতে কাজী এবাদুল হক শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বলে জানান সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।
শুক্রবার জুমার নামাজের পর বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট মূল ভবনের ভেতরের মাঠে আপিল বিভাগের সাবেক বিচারপতি কাজী এবাদুল হকের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় অংশ নেন আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিরা, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দ, সিনিয়র অ্যাডভোকেট ও বিপুলসংখ্যক আইনজীবী, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ের কর্মকর্তা, সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
সাবেক এ বিচারপতির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
কাজী এবাদুল হকের জন্ম ১৯৩৬ সালে ফেনীতে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছিলেন। ১৯৫২ সালে ফেনীতে ভাষা আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৫৪-৫৫ সালে ফেনী ভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক ছিলেন তিনি। তাঁর স্ত্রী অধ্যাপক শরিফা খাতুনও ভাষা আন্দোলনে সাহসী ভূমিকা রাখেন। ২০১৬ সালে বিচারপতি কাজী এবাদুল হক একুশে পদকে ভূষিত হন। তাঁর স্ত্রী অধ্যাপক শরীফা খাতুনও ২০১৭ সালে একুশে পদক অর্জন করেন। তাঁদের মেয়ে বিচারপতি কাজী জিনাত হক হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি।
রাজবাড়ীর পাংশায় ইউনিয়ন যুবদল কর্মী রাশিদুল ইসলামকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষ। পূর্বশত্রুতার জেরে আজ শনিবার সকালে উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের নিভা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগেসাতক্ষীরায় অপরিপক্ব এক ট্রাক আম বাজারজাতের চেষ্টাকালে জব্দ করে ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসন। আজ শনিবার বেলা ১১টার দিকে সাতক্ষীরা বাইপাস সড়কে এই অভিযান চালানো হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে প্রথমে ট্রাকে অপরিপক্ব আমের বিষয়টি শনাক্ত করেন। পরে তাঁরা আমবাহী একটি ট্রাক
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাতিরঝিলে যুবদল কর্মী মো. আরিফ সিকদার হত্যা মামলায় প্রধান অভিযুক্ত ও শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ‘শুটার’ মাহফুজুর রহমান বিপুকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। আজ শনিবার সন্ধ্যায় র্যাব-৩–এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সনদ বড়ুয়া বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই তথ্য
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. মাসুদ পারভেজের কক্ষে ঢুকে তাঁর ল্যাপটপ ভাঙচুর করেছেন এক জুনিয়র কনসালট্যান্ট। এ সময় তিনি তত্ত্বাবধায়কে মারতেও উদ্যত হন বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ শনিবার সকালে হাসপাতালের পুরোনো ভবনের দ্বিতীয় তলায় তত্ত্বাবধায়কের কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে