শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শিমুলিয়া মাঝিরঘাট নৌরুটে দুই ফেরির মুখোমুখি সংঘর্ষের সময় দুটি ফেরির লাইট বন্ধ ছিল বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। এ সময় ফেরির সতর্কীকরণ সাইরেনও বাজানো হয়নি। শুধু তাই নয়, বেগম সুফিয়া কামাল ফেরির প্রধান মাস্টার হাসান ইমাম ঘটনার সময় ঘুমাচ্ছিলেন। ফেরি চালাচ্ছিলেন সহকারীরা বলে স্বীকারও করেছেন তিনি।
দুর্ঘটনাকবলিত ফেরির একাধিক যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে মাঝিরঘাট থেকে শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায় ফেরি বেগম সুফিয়া কামাল। রাত ৩টার দিকে মাঝিরঘাটের কাছাকাছি পাইনপাড়া চ্যানেলের মুখে বিপরীত দিক থেকে আসা ফেরি বেগম রোকেয়ার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয় ফেরির সার্চ লাইটসহ অন্যান্য লাইট বন্ধ ছিল। এমনকি চ্যানেলের বিপজ্জনক মোড় পার হওয়ার সময় ফেরির সাইরেন বাজানো হয়নি। ফেরিটি দীর্ঘ সময় নদীতে ভাসছিল। ঘটনার সময় ফেরির প্রধান মাস্টারও ঘুমাচ্ছিলেন।
বেগম রোকেয়া ফেরিতে থাকা ক্ষতিগ্রস্ত প্রাইভেট কারের চালক ইমরান হোসেন বলেন, ‘ফেরিতে উঠে গাড়িতেই বিশ্রাম নিচ্ছিলাম। রাত ৩টার দিকে বিকট শব্দে আমার ঘুম ভাঙে। এ সময় আমার গাড়িটি পার্শ্ববর্তী ফেরির রেলিংয়ের সঙ্গে আছড়ে পড়ে। এতে আমার গাড়ির সামনের এবং পেছনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুর্ঘটনার সময় ফেরির সব লাইট বন্ধ ছিল। এ সময় ফেরিতে কোনো সাইরেন বাজানো হয়নি।’
বেগম সুফিয়া কামাল ফেরির প্রধান মাস্টার হাসান ইমাম বলেন, ‘দুর্ঘটনার সময় আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। সহকারীরা ফেরি চালাচ্ছিলেন। দুর্ঘটনার বিকট শব্দে আমার ঘুম ভেঙে যায়। উঠে দেখি বেগম রোকেয়া ফেরির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে। তাৎক্ষণিক ফেরিটি নিয়ন্ত্রণে নিই। পরে ক্ষতিগ্রস্ত ফেরিটি চালিয়ে শিমুলিয়া ঘাটে নিয়ে যাই। আমাদের ফেরিতে থাকা এক পিকআপচালক মারা গেছেন।’
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির মেরিন বিভাগের সহ-মহাব্যবস্থাপক আহমেদ আলী বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিন কর্মদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্তে ফেরির লাইট জ্বলছিল কি না বা চালক ঘুমাচ্ছিলেন কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
সহ-মহাব্যবস্থাপক আরও বলেন, দুর্ঘটনার জন্য ফেরির চালক বা অন্য কেউ দায়ী হলে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
শিমুলিয়া মাঝিরঘাট নৌরুটে দুই ফেরির মুখোমুখি সংঘর্ষের সময় দুটি ফেরির লাইট বন্ধ ছিল বলে অভিযোগ করেছেন যাত্রীরা। এ সময় ফেরির সতর্কীকরণ সাইরেনও বাজানো হয়নি। শুধু তাই নয়, বেগম সুফিয়া কামাল ফেরির প্রধান মাস্টার হাসান ইমাম ঘটনার সময় ঘুমাচ্ছিলেন। ফেরি চালাচ্ছিলেন সহকারীরা বলে স্বীকারও করেছেন তিনি।
দুর্ঘটনাকবলিত ফেরির একাধিক যাত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতকাল শনিবার দিবাগত রাতে মাঝিরঘাট থেকে শিমুলিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যায় ফেরি বেগম সুফিয়া কামাল। রাত ৩টার দিকে মাঝিরঘাটের কাছাকাছি পাইনপাড়া চ্যানেলের মুখে বিপরীত দিক থেকে আসা ফেরি বেগম রোকেয়ার সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয় ফেরির সার্চ লাইটসহ অন্যান্য লাইট বন্ধ ছিল। এমনকি চ্যানেলের বিপজ্জনক মোড় পার হওয়ার সময় ফেরির সাইরেন বাজানো হয়নি। ফেরিটি দীর্ঘ সময় নদীতে ভাসছিল। ঘটনার সময় ফেরির প্রধান মাস্টারও ঘুমাচ্ছিলেন।
বেগম রোকেয়া ফেরিতে থাকা ক্ষতিগ্রস্ত প্রাইভেট কারের চালক ইমরান হোসেন বলেন, ‘ফেরিতে উঠে গাড়িতেই বিশ্রাম নিচ্ছিলাম। রাত ৩টার দিকে বিকট শব্দে আমার ঘুম ভাঙে। এ সময় আমার গাড়িটি পার্শ্ববর্তী ফেরির রেলিংয়ের সঙ্গে আছড়ে পড়ে। এতে আমার গাড়ির সামনের এবং পেছনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দুর্ঘটনার সময় ফেরির সব লাইট বন্ধ ছিল। এ সময় ফেরিতে কোনো সাইরেন বাজানো হয়নি।’
বেগম সুফিয়া কামাল ফেরির প্রধান মাস্টার হাসান ইমাম বলেন, ‘দুর্ঘটনার সময় আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। সহকারীরা ফেরি চালাচ্ছিলেন। দুর্ঘটনার বিকট শব্দে আমার ঘুম ভেঙে যায়। উঠে দেখি বেগম রোকেয়া ফেরির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়েছে। তাৎক্ষণিক ফেরিটি নিয়ন্ত্রণে নিই। পরে ক্ষতিগ্রস্ত ফেরিটি চালিয়ে শিমুলিয়া ঘাটে নিয়ে যাই। আমাদের ফেরিতে থাকা এক পিকআপচালক মারা গেছেন।’
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসির মেরিন বিভাগের সহ-মহাব্যবস্থাপক আহমেদ আলী বলেন, সংঘর্ষের ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তিন কর্মদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। তদন্তে ফেরির লাইট জ্বলছিল কি না বা চালক ঘুমাচ্ছিলেন কি না, সে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।
সহ-মহাব্যবস্থাপক আরও বলেন, দুর্ঘটনার জন্য ফেরির চালক বা অন্য কেউ দায়ী হলে তাঁদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
১৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১৯ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩০ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৩৪ মিনিট আগে