নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিগত সরকার গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে বামন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত সংস্কার, নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ পরিবেশ ও উন্নয়নবিষয়ক কর্মজোট (বিডব্লিউজিইডি)। সংবাদ সম্মেলনে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বাড়ানোসহ ১৬ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বিগত সরকারের আমলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে বামন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি ডেভেলপমেন্টের (স্রেডা) মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে ধীরে ধীরে খর্ব করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি খর্ব করে বিপিডিবি ও মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেওয়া হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে হবে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে একটি চক্র গড়ে উঠেছিল উল্লেখ করে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বেসরকারি খাতসংশ্লিষ্ট, সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আমলা, এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের লোকজনকে নিয়ে চক্রটি গড়ে উঠেছিল। ফলে জাতীয় চাহিদাসম্পন্ন নীতি কখনো প্রণয়ন করা হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বিডব্লিউজিইডির সদস্যসচিব হাসান মেহেদি। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ আইনের মতো কালাকানুন স্থগিত করা হয়েছে। বিগত সরকারের ভুল নীতি, দুর্নীতি, রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব ও দুর্বৃত্তায়ন বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতকে পতনের দ্বারে নিয়ে গেছে। যে খাত রাষ্ট্রের শক্তিশালী সম্পদ হওয়ার কথা ছিল, তা এখন বোঝায় পরিণত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে ১৬ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বাড়ানো, স্বাধীন গণতদন্ত কমিশন গঠন করা, প্রাথমিক পরিবেশগত নিরীক্ষা (আইইই) ও পরিবেশগত সমীক্ষা প্রতিবেদন (ইআইএ) উন্মুক্ত এবং বাধ্যতামূলক করা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা।
বিগত সরকার গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে বামন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছে বলে মন্তব্য করেছেন সিপিডির গবেষণা পরিচালক খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাত সংস্কার, নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে গতকাল বৃহস্পতিবার এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ পরিবেশ ও উন্নয়নবিষয়ক কর্মজোট (বিডব্লিউজিইডি)। সংবাদ সম্মেলনে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বাড়ানোসহ ১৬ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বিগত সরকারের আমলে গুরুত্বপূর্ণ কিছু প্রতিষ্ঠানকে বামন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়েছে। বিশেষ করে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি), সাসটেইনেবল অ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি ডেভেলপমেন্টের (স্রেডা) মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানকে ধীরে ধীরে খর্ব করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানগুলোর শক্তি খর্ব করে বিপিডিবি ও মন্ত্রণালয়ের অধীনে নেওয়া হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে হবে।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে একটি চক্র গড়ে উঠেছিল উল্লেখ করে খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বেসরকারি খাতসংশ্লিষ্ট, সরকারের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের আমলা, এমনকি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের লোকজনকে নিয়ে চক্রটি গড়ে উঠেছিল। ফলে জাতীয় চাহিদাসম্পন্ন নীতি কখনো প্রণয়ন করা হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বিডব্লিউজিইডির সদস্যসচিব হাসান মেহেদি। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিদ্যুৎ ও জ্বালানি দ্রুত সরবরাহ আইনের মতো কালাকানুন স্থগিত করা হয়েছে। বিগত সরকারের ভুল নীতি, দুর্নীতি, রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব ও দুর্বৃত্তায়ন বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতকে পতনের দ্বারে নিয়ে গেছে। যে খাত রাষ্ট্রের শক্তিশালী সম্পদ হওয়ার কথা ছিল, তা এখন বোঝায় পরিণত হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে ১৬ দফা দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বাড়ানো, স্বাধীন গণতদন্ত কমিশন গঠন করা, প্রাথমিক পরিবেশগত নিরীক্ষা (আইইই) ও পরিবেশগত সমীক্ষা প্রতিবেদন (ইআইএ) উন্মুক্ত এবং বাধ্যতামূলক করা, নবায়নযোগ্য জ্বালানি মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩০ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৪ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে