নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক রক্ষায় আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছেন পার্ক রক্ষায় সোচ্চার আন্দোলনকারীরা। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক ও পার্কের ঐতিহ্য সংরক্ষণ পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সদস্যসচিব আখতারুজ্জামান খান। তিনি জানান, ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক ১৮৫৭ সালের ভারতবর্ষের প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধের বীর শহীদদের রক্তে রঞ্জিত এক ঐতিহাসিক স্থান। কিন্তু কয়েক মাস আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অনুমোদন নিয়ে পার্কের অভ্যন্তরে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ শুরু হয়। এর বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষ প্রতিবাদ অব্যাহত রেখেছেন। গত ১০ নভেম্বর সংগ্রাম পরিষদ ও বিশিষ্ট ১৬ জন নাগরিক মেয়র ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে দেখা করে পার্কে বাণিজ্য স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ, আগের মতো গোলাকার বেষ্টনী নির্মাণ এবং ১৮৫৭ সালের বীর শহীদদের স্মরণে লেখাটি পুনঃস্থাপনের দাবি জানান।
মেয়র এসব দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এর পরও পার্কে সিটি করপোরেশনের অনুমোদন নিয়ে রেস্তোরাঁ চালু হয়েছে বলে জানান আখতারুজ্জামান খান। এ সময় পার্ক রক্ষায় ৩১ জানুয়ারি পুরান ঢাকার সব ব্যবসায়ী সমিতির সঙ্গে মতবিনিময়সহ ২৪ মে পর্যন্ত ১২ দফা কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংগঠনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এখানে আমাদের ব্যক্তিগত স্বার্থ নেই। আমরা চাই পার্কের ইতিহাস ও ঐতিহ্য রক্ষা হোক, আগের মতো শরীরচর্চা, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চালু হোক এবং পার্কটি রক্ষা পাক।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আব্দুস ছাত্তার, মিরুজ্জামান খান মিরুসহ অন্যরা।
ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক রক্ষায় আন্দোলন চলবে বলে জানিয়েছেন পার্ক রক্ষায় সোচ্চার আন্দোলনকারীরা। আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক ও পার্কের ঐতিহ্য সংরক্ষণ পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের সদস্যসচিব আখতারুজ্জামান খান। তিনি জানান, ঐতিহাসিক বাহাদুর শাহ পার্ক ১৮৫৭ সালের ভারতবর্ষের প্রথম স্বাধীনতাযুদ্ধের বীর শহীদদের রক্তে রঞ্জিত এক ঐতিহাসিক স্থান। কিন্তু কয়েক মাস আগে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের অনুমোদন নিয়ে পার্কের অভ্যন্তরে বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ শুরু হয়। এর বিরুদ্ধে সর্বস্তরের মানুষ প্রতিবাদ অব্যাহত রেখেছেন। গত ১০ নভেম্বর সংগ্রাম পরিষদ ও বিশিষ্ট ১৬ জন নাগরিক মেয়র ফজলে নূর তাপসের সঙ্গে দেখা করে পার্কে বাণিজ্য স্থাপনা নির্মাণ বন্ধ, আগের মতো গোলাকার বেষ্টনী নির্মাণ এবং ১৮৫৭ সালের বীর শহীদদের স্মরণে লেখাটি পুনঃস্থাপনের দাবি জানান।
মেয়র এসব দাবির সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এর পরও পার্কে সিটি করপোরেশনের অনুমোদন নিয়ে রেস্তোরাঁ চালু হয়েছে বলে জানান আখতারুজ্জামান খান। এ সময় পার্ক রক্ষায় ৩১ জানুয়ারি পুরান ঢাকার সব ব্যবসায়ী সমিতির সঙ্গে মতবিনিময়সহ ২৪ মে পর্যন্ত ১২ দফা কর্মসূচির ঘোষণা দেন তিনি।
সংগঠনের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এখানে আমাদের ব্যক্তিগত স্বার্থ নেই। আমরা চাই পার্কের ইতিহাস ও ঐতিহ্য রক্ষা হোক, আগের মতো শরীরচর্চা, বিনোদন ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড চালু হোক এবং পার্কটি রক্ষা পাক।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগ্রাম পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট আব্দুস ছাত্তার, মিরুজ্জামান খান মিরুসহ অন্যরা।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে