ঢাবি সংবাদদাতা
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন জানিয়ে ছয় দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এ সময় কুয়েট ক্যাম্পাসকে ‘অনিরাপদ’ অভিযোগ করে তাঁরা বাড়ি চলে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিকেল ৩টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে স্মারকলিপি প্রদান করেন শিক্ষার্থীদের ৪ সদস্যদের একটি প্রতিনিধি দল।
কুয়েট শিক্ষার্থী মাহফুজ আরিফ বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমাদের স্মারকলিপি দিয়েছি। সেখানে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব আমাদের দাবিগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং দাবিগুলোর প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ নেবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।’
আরিফ বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলো মেনে না নিলে আমরা আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব। আপাতত ক্যাম্পাস অনিরাপদ হওয়ায় আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বাড়িতে চলে যাবে।’
এর আগে দুপুর ২টায় ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন কুয়েটের ৮৪ জন শিক্ষার্থীর একটি দল। সম্প্রতি ছাত্রদল ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ পরবর্তী সময়ে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরাপদ মনে না করায় ছয় দফা দাবিতে শহীদ মিনারে অবস্থান নেন তারা।
এ বিষয়ে বিকেল ৪টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর নির্মম হামলা চালিয়েছে ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসীরা। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি হামলার চার দিন হয়ে গেলেও সন্ত্রাসীরা এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে আমরা কুয়েট ক্যাম্পাসকে অনিরাপদ মনে করছি। এ জন্যই আজকে আমরা ঢাকায় আসতে বাধ্য হয়েছি।’
দাবির বিষয়ে তারা বলেন, আমাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে–উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালকের পদে নতুন নিয়োগ, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার, হামলায় জড়িত শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব বাতিল এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে- ‘নিরাপত্তা দিতে পারে না, এমন ভিসি মানি না’, ‘নতুন ভিসি নিয়োগ চাই’, ছাত্র-রাজনীতির দালালেরা-হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘বকুল ফুল বকুল ফুল- ভিসি তুমি করছো ভুল’ সংবলিত নানা প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন জানিয়ে ছয় দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এ সময় কুয়েট ক্যাম্পাসকে ‘অনিরাপদ’ অভিযোগ করে তাঁরা বাড়ি চলে যাবেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।
আজ রোববার বিকেল ৩টায় প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে স্মারকলিপি প্রদান করেন শিক্ষার্থীদের ৪ সদস্যদের একটি প্রতিনিধি দল।
কুয়েট শিক্ষার্থী মাহফুজ আরিফ বলেন, ‘আমরা প্রধান উপদেষ্টার কাছে আমাদের স্মারকলিপি দিয়েছি। সেখানে প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব আমাদের দাবিগুলো মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং দাবিগুলোর প্রেক্ষিতে পদক্ষেপ নেবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন।’
আরিফ বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলো মেনে না নিলে আমরা আন্দোলনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব। আপাতত ক্যাম্পাস অনিরাপদ হওয়ায় আমাদের শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ বাড়িতে চলে যাবে।’
এর আগে দুপুর ২টায় ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আসেন কুয়েটের ৮৪ জন শিক্ষার্থীর একটি দল। সম্প্রতি ছাত্রদল ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ পরবর্তী সময়ে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়কে নিরাপদ মনে না করায় ছয় দফা দাবিতে শহীদ মিনারে অবস্থান নেন তারা।
এ বিষয়ে বিকেল ৪টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘গত ১৮ ফেব্রুয়ারি আমাদের শিক্ষার্থীদের ওপর নির্মম হামলা চালিয়েছে ছাত্রদল ও যুবদলের সন্ত্রাসীরা। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি হামলার চার দিন হয়ে গেলেও সন্ত্রাসীরা এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে আমরা কুয়েট ক্যাম্পাসকে অনিরাপদ মনে করছি। এ জন্যই আজকে আমরা ঢাকায় আসতে বাধ্য হয়েছি।’
দাবির বিষয়ে তারা বলেন, আমাদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে–উপাচার্য, উপউপাচার্য ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালকের পদে নতুন নিয়োগ, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তার, হামলায় জড়িত শিক্ষার্থীদের ছাত্রত্ব বাতিল এবং শিক্ষার্থীদের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা।
এ সময় শিক্ষার্থীদের হাতে- ‘নিরাপত্তা দিতে পারে না, এমন ভিসি মানি না’, ‘নতুন ভিসি নিয়োগ চাই’, ছাত্র-রাজনীতির দালালেরা-হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘বকুল ফুল বকুল ফুল- ভিসি তুমি করছো ভুল’ সংবলিত নানা প্ল্যাকার্ড দেখা যায়।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নিহত তুলা মিয়া ও নাজমুল হক একসঙ্গে চলাফেরা করতেন। তাঁরা চুরির সঙ্গেও সম্পৃক্ত ছিলেন। রোববার রাতে নাজমুল তাঁর বাড়িতে ডেকে নিয়ে যান তুলা মিয়াকে। খাওয়া-দাওয়ার পর হঠাৎ নাজমুল দা দিয়ে তাঁকে কোপাতে শুরু করেন।
৪১ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার কালিয়া হরিপুর ইউনিয়নের কান্দাপাড়ার খাঁপাড়া এলাকায় পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়রা অভিযুক্ত স্বামীকে ধরে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে। রোববার (২৪ আগস্ট) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রোববার বিকেলে তাঁদের মা রোকাইয়া বেগম বাড়ির পাশের ঘেরপাড়ে পাটের আঁশ ছড়ানোর কাজ করছিলেন। তখন আমেনা ও নাফিস সেখানে খেলছিল। এ সময় বাবা ইকরামুল সন্তানদের বাড়ি যেতে বলে বাজারে চলে যান। কিন্তু বাড়ি না গিয়ে তারা পাশের ঘেরে গোসল করতে নামে।
১ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরের নেছারাবাদে কুহুদাসকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ছাত্রলীগের সাবেক সদস্য শেখ গোলাম কিবরিয়াকে ধরে নিয়ে গেছে পিরোজপুর পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। রোববার বিকেলে স্কুল থেকে বের হতেই তাঁকে তারা তুলে নিয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগে