নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনের সড়কে টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে সংঘর্ষ থামানো হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সংঘর্ষে আহত ঢাকা কলেজের ১২ শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ আহতেরা হলেন— কায়েস (২৪), জসিম উদ্দিন (২৮), সুজন (২৮), রুবেল (২৮), মামুন (২৬), শিহাব (২৬), সুরুজ (২৭) , খোকন (২৯), মেহেদী (২৫), নিয়ন (২৫), জাহিরুল (২৫) ও রাসেল (২৪)। তাঁরা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাতজন ছাত্র আহত অবস্থায় জরুরি বিভাগে আসে। তাঁদের কয়েকজনের হাতে পায়ে আঘাত রয়েছে। তবে অবস্থা গুরুতর না। মারামারির বিষয়ে কথা বলতে গেলে আহতদের কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সামনের চায়ের দোকানে ঢাকা কলেজের ৩ ছাত্র চা খাচ্ছিলেন। এ সময় টিচার্স ট্রেনিং কলেজের দুজন শিক্ষার্থী এসে তাঁদের চেপে বসতে বলেন। এই ঘটনা থেকে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের একজন শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যায় ঢাকা কলেজের ছাত্ররা। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ছাত্ররা প্রথমে ইট পাটকেল ছুড়তে শুরু করে। এরপর ঢাকা কলেজের একদল শিক্ষার্থী এসে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের দেয়াল ভেঙে দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা রড, লাঠি, চাপাতি নিয়ে টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ঘিরে ফেলে। অন্যদিকে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থীরা তাঁদের ক্যাম্পাসের ভেতরে ককটেল বিস্ফোরণ করে। এতে ওই এলাকার আশপাশের মানুষ ও পথচারীদের মধ্য আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের নিউমার্কেট জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার শরিফ মোহাম্মদ ফারুকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা কলেজ ও টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (টিটি কলেজ) সংঘর্ষ থেমে গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে সংঘর্ষ চলেছে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮-১০ জন আহত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।’
এ পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ সংঘর্ষের কারণ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। আহতদের বেশির ভাগ ঢাকা কলেজের।’
সবশেষ তথ্য অনুসারে, ঘটনাস্থলে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নিউ মার্কেট রোডে পুলিশ কাউকে ঢুকতে দিচ্ছে না।
রাজধানীর নিউ মার্কেট এলাকায় ঢাকা কলেজের সামনের সড়কে টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে সংঘর্ষ থামানো হয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সংঘর্ষে আহত ঢাকা কলেজের ১২ শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ও ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ আহতেরা হলেন— কায়েস (২৪), জসিম উদ্দিন (২৮), সুজন (২৮), রুবেল (২৮), মামুন (২৬), শিহাব (২৬), সুরুজ (২৭) , খোকন (২৯), মেহেদী (২৫), নিয়ন (২৫), জাহিরুল (২৫) ও রাসেল (২৪)। তাঁরা ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, রাত সাড়ে ১০টার দিকে সাতজন ছাত্র আহত অবস্থায় জরুরি বিভাগে আসে। তাঁদের কয়েকজনের হাতে পায়ে আঘাত রয়েছে। তবে অবস্থা গুরুতর না। মারামারির বিষয়ে কথা বলতে গেলে আহতদের কেউ কথা বলতে রাজি হয়নি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, টিচার্স ট্রেনিং কলেজের সামনের চায়ের দোকানে ঢাকা কলেজের ৩ ছাত্র চা খাচ্ছিলেন। এ সময় টিচার্স ট্রেনিং কলেজের দুজন শিক্ষার্থী এসে তাঁদের চেপে বসতে বলেন। এই ঘটনা থেকে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের একজন শিক্ষার্থীকে তুলে নিয়ে যায় ঢাকা কলেজের ছাত্ররা। এতে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ছাত্ররা প্রথমে ইট পাটকেল ছুড়তে শুরু করে। এরপর ঢাকা কলেজের একদল শিক্ষার্থী এসে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের দেয়াল ভেঙে দেয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা রড, লাঠি, চাপাতি নিয়ে টিচার্স ট্রেনিং কলেজ ঘিরে ফেলে। অন্যদিকে টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থীরা তাঁদের ক্যাম্পাসের ভেতরে ককটেল বিস্ফোরণ করে। এতে ওই এলাকার আশপাশের মানুষ ও পথচারীদের মধ্য আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের নিউমার্কেট জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার শরিফ মোহাম্মদ ফারুকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা কলেজ ও টিচার্স ট্রেনিং কলেজ (টিটি কলেজ) সংঘর্ষ থেমে গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে সংঘর্ষ চলেছে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৮-১০ জন আহত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।’
এ পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘দুই কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ সংঘর্ষের কারণ সম্পর্কে এখনো কিছু জানা যায়নি। আহতদের বেশির ভাগ ঢাকা কলেজের।’
সবশেষ তথ্য অনুসারে, ঘটনাস্থলে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নিউ মার্কেট রোডে পুলিশ কাউকে ঢুকতে দিচ্ছে না।
রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (রামেবি) ক্যাম্পাসের জন্য যে ২০৫ বিঘা জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে, তার এক কোণে একটি খামার ছিল হাফিজুলের। সেটি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তবে এই হাফিজুলই এখন ক্যাম্পাসের হর্তাকর্তা। আজকের পত্রিকার হাতে আসা ভিডিও অনুযায়ী, তাঁর নির্দেশেই ক্যাম্পাস থেকে কাটা হয়েছে সহস্রাধিক গাছ।
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর শেরেবাংলা নগর এলাকায় সিএনজি চালককে সহযোগী করে যাত্রীর কাছ থেকে নগদ, মোবাইল ও বিকাশের মাধ্যমে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় জড়িত একটি সংঘবদ্ধ চক্রের চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির ডিবি-তেজগাঁও বিভাগ। আজ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে‘আমরা আগামীকাল বা পরশুর মধ্যে নতুন প্ল্যান নেওয়ার চেষ্টা করছি। আশা করছি, অল্প কয়েক দিনের মধ্যে আগের অবস্থায় ফিরে আসবে। আমরা আগে অ্যাসেসমেন্ট করে নিই, তারপরে আশা করছি, দ্রুত আগের অবস্থায় ফিরে আসবে।’
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ব্যস্ত সায়েন্স ল্যাবরেটরি এলাকায় ঢাকা কলেজ ও ঢাকা সিটি কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে আজ বৃহস্পতিবার দিনভর থেমে থেমে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়েছে। এতে পুলিশ ও দুই পক্ষের মিলিয়ে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে গিয়ে পুলিশকে একাধিক সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার...
২ ঘণ্টা আগে