ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীনের কক্ষ (কলাভবন ৩০২০) ‘অযৌক্তিকভাবে’ দখলের অভিযোগ উঠেছে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছেন থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। কর্মসূচি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে কক্ষটি ‘নিজেদের’ দাবি করে চার দফা দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পেস বরাদ্দ কমিটির চেয়ারম্যান ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল বাছিরের সঙ্গে দেখা করেছেন ///ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন, অধ্যাপক আহমেদুল কবির, সহকারী অধ্যাপক কাজী তামান্না হক সিগমা, তানভীর নাহিদ খান প্রমুখ। এ সময় প্রতিবাদকারীরা প্রতিবাদী স্লোগান, গান ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন বলেন, ‘বারবার আমাদের কাছে চিঠি আসে, বারবার আমরা চিঠি দিয়ে জানিয়েছি—এটা দখল কেন অযৌক্তিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা সৌন্দর্য আছে, ভদ্রতার মানদণ্ড আছে। এটা কেমন ভদ্রতা? এই ধরনের কাজ আমাদের মর্মাহত করেছে। একটি বিভাগকে সুবিধা দেওয়ার জন্য আরেকটি বিভাগের পাঠ কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে।’
বিভাগের অধ্যাপক আহমেদুল কবির বলেন, ‘আজকে আমাদের এখনে দাঁড়ানোর কথা না, ক্লাসে থাকার কথা। আমরা দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনকে জানিয়ে এসেছি ২০ বছর ধরে একজন অধ্যাপক বিভাগের সৃষ্টি লগ্ন থেকে এই রুমে বসেন। আরেকটি বিভাগের রুম বড় করার জন্য এই রুম সিলগালা করে দেওয়া হলো। এটা জ্ঞানের ওপরে আঘাত, সংস্কৃতির ওপরে মৌলবাদের আঘাত। আমরা উপাচার্যের কাছে বিচার চাই, তদন্ত করা হোক, কারা এর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে?’
বিষয়টি সুরাহার আশ্বাস দিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি সুরাহা যেন হয়, সে নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করব। সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অনুরোধ, বিষয়টি যেন নিজেরা সমাধান করে নেন। এ নিয়ে এ ধরনের কার্যক্রম কাম্য নয়।’
এদিকে //ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের নামে বরাদ্দ কক্ষ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বুঝিয়ে দিতে হবে; বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আইন ভঙ্গকারীদের বিচার; বিভাগীয় স্টাফদের সঙ্গে অসদাচরণ ও আমাদের (ফারসি বিভাগ) মৌলবাদী বলার ব্যাখ্যা দিতে হবে।
কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল বাছির বলেন, ‘স্পেস বরাদ্দ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩০২০ নম্বর কক্ষটি ফারসি বিভাগকে দেওয়া হয়েছে। এ কক্ষে যিনি বসতেন ড. ইসরাফিল শাহিনকে ৬০৫২ নম্বর কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এটা শিক্ষকদের বিষয়, শিক্ষার্থীরা ইনভলভ না হওয়া ভালো। আশা করি বিষয়টির সুরাহা হবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. ইসরাফিল শাহীনের কক্ষ (কলাভবন ৩০২০) ‘অযৌক্তিকভাবে’ দখলের অভিযোগ উঠেছে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ বাহাউদ্দীনের বিরুদ্ধে। এ নিয়ে আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেছেন থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। কর্মসূচি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন তাঁরা।
অন্যদিকে কক্ষটি ‘নিজেদের’ দাবি করে চার দফা দাবি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পেস বরাদ্দ কমিটির চেয়ারম্যান ও উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ ও কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আব্দুল বাছিরের সঙ্গে দেখা করেছেন ///ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন, অধ্যাপক আহমেদুল কবির, সহকারী অধ্যাপক কাজী তামান্না হক সিগমা, তানভীর নাহিদ খান প্রমুখ। এ সময় প্রতিবাদকারীরা প্রতিবাদী স্লোগান, গান ও প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান আশিকুর রহমান লিয়ন বলেন, ‘বারবার আমাদের কাছে চিঠি আসে, বারবার আমরা চিঠি দিয়ে জানিয়েছি—এটা দখল কেন অযৌক্তিক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা সৌন্দর্য আছে, ভদ্রতার মানদণ্ড আছে। এটা কেমন ভদ্রতা? এই ধরনের কাজ আমাদের মর্মাহত করেছে। একটি বিভাগকে সুবিধা দেওয়ার জন্য আরেকটি বিভাগের পাঠ কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করা হচ্ছে।’
বিভাগের অধ্যাপক আহমেদুল কবির বলেন, ‘আজকে আমাদের এখনে দাঁড়ানোর কথা না, ক্লাসে থাকার কথা। আমরা দীর্ঘদিন ধরে প্রশাসনকে জানিয়ে এসেছি ২০ বছর ধরে একজন অধ্যাপক বিভাগের সৃষ্টি লগ্ন থেকে এই রুমে বসেন। আরেকটি বিভাগের রুম বড় করার জন্য এই রুম সিলগালা করে দেওয়া হলো। এটা জ্ঞানের ওপরে আঘাত, সংস্কৃতির ওপরে মৌলবাদের আঘাত। আমরা উপাচার্যের কাছে বিচার চাই, তদন্ত করা হোক, কারা এর পেছনে কলকাঠি নাড়ছে?’
বিষয়টি সুরাহার আশ্বাস দিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ‘বিষয়টি সুরাহা যেন হয়, সে নিয়ে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ করব। সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি অনুরোধ, বিষয়টি যেন নিজেরা সমাধান করে নেন। এ নিয়ে এ ধরনের কার্যক্রম কাম্য নয়।’
এদিকে //ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো, ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের নামে বরাদ্দ কক্ষ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বুঝিয়ে দিতে হবে; বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের আইন ভঙ্গকারীদের বিচার; বিভাগীয় স্টাফদের সঙ্গে অসদাচরণ ও আমাদের (ফারসি বিভাগ) মৌলবাদী বলার ব্যাখ্যা দিতে হবে।
কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল বাছির বলেন, ‘স্পেস বরাদ্দ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৩০২০ নম্বর কক্ষটি ফারসি বিভাগকে দেওয়া হয়েছে। এ কক্ষে যিনি বসতেন ড. ইসরাফিল শাহিনকে ৬০৫২ নম্বর কক্ষ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এটা শিক্ষকদের বিষয়, শিক্ষার্থীরা ইনভলভ না হওয়া ভালো। আশা করি বিষয়টির সুরাহা হবে।’
‘বুধবার দিবাগত গভীর রাতে ৯ জনকে পুশ-ইন করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে নারী ও শিশুও রয়েছে। তাঁরা ভারতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। কীভাবে তাঁদের পুশ-ইন করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি।’
৩ মিনিট আগে‘গ্রামের ছেলে হিসেবে এতোদিন ভালোই ছিলাম। কিন্তু তোদের মধ্যে কিছু কিছু লোক আমাকে ভালো হতে দিচ্ছে না। [শেখ হাসিনা] পালায় গিয়েছে তো কি হয়েছে। তবে মাথায় রাখিস, আমরা জায়গার মাল, জায়গাতেই বোসে আছি। ২০১৮ সালে তো হালকা হয়েছে। [ভবিষ্যতে ক্ষমতা পেলে ফিলিস্তিনের মতো হবে]।’
৮ মিনিট আগেআহতরা হলেন—বাগেরহাটের ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি বেতাগা গ্রামের ফরিদ হোসেনের ছেলে মামুন (৩২) এবং যশোর সদর উপজেলার এড়েন্দা গ্রামের মৃত নুর ইসলামের ছেলে মাসুদ (৪৫)। আহতদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁদের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক।
৪৪ মিনিট আগেগুরুতর আহত অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম সাদ আহমেদ। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৪৭ নম্বর কক্ষে থাকেন। তাঁর বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়।
১ ঘণ্টা আগে