নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষর জাল করে সড়ক পরিবহন আইনের মামলা থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়ার অভিযোগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে কর্মরত দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ১০-এর বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন কোতোয়ালি থানায় এই মামলা দায়ের করেন।
ঢাকার আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলা দায়ের হওয়ার আগেই অভিযুক্ত দুই পুলিশ কর্মকর্তা কর্মস্থল থেকে পালিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি-প্রসিকিউশন) মোহাম্মদ আনিসুর রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত দুজনই অফিসে গরহাজির রয়েছেন।’
অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন সিএমএম আদালতের মোটরযান শাখার দায়িত্বে থাকা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফুয়াদ উদ্দিন ও একই শাখার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আবু মুছা।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, গত ২৪ সেপ্টেম্বর বেলা আড়াইটার দিকে এসআই ফুয়াদ উদ্দিন দুটি মামলার নথি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদীর কাছে উপস্থাপন করেন। কিন্তু আসামিরা উপস্থিত না থাকায় ম্যাজিস্ট্রেট কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি। পরবর্তীতে ম্যাজিস্ট্রেট জানতে পারেন, তাঁর স্বাক্ষর জাল করে সড়ক পরিবহন আইনের মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ফেরতের আদেশ সরবরাহ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আদালত বেঞ্চ সহকারীকে মামলা করার নির্দেশ দিলে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন যাবৎ আদালতের মোটরযান শাখার এই দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও তাদের সহযোগীরা দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষর জাল করে এ ধরনের অপরাধ সংঘটিত করে আসছেন।
এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলামকে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, মামলার বিষয়টি এবং তাঁকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জেনেছেন। তিনি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষর জাল করে সড়ক পরিবহন আইনের মামলা থেকে আসামিদের অব্যাহতি দেওয়ার অভিযোগে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে কর্মরত দুই পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ১০-এর বেঞ্চ সহকারী ইমরান হোসেন কোতোয়ালি থানায় এই মামলা দায়ের করেন।
ঢাকার আদালত সূত্রে জানা গেছে, মামলা দায়ের হওয়ার আগেই অভিযুক্ত দুই পুলিশ কর্মকর্তা কর্মস্থল থেকে পালিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি-প্রসিকিউশন) মোহাম্মদ আনিসুর রহমান মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত দুজনই অফিসে গরহাজির রয়েছেন।’
অভিযুক্ত পুলিশ কর্মকর্তারা হলেন সিএমএম আদালতের মোটরযান শাখার দায়িত্বে থাকা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ফুয়াদ উদ্দিন ও একই শাখার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আবু মুছা।
মামলার বিবরণীতে জানা যায়, গত ২৪ সেপ্টেম্বর বেলা আড়াইটার দিকে এসআই ফুয়াদ উদ্দিন দুটি মামলার নথি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শেখ সাদীর কাছে উপস্থাপন করেন। কিন্তু আসামিরা উপস্থিত না থাকায় ম্যাজিস্ট্রেট কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেননি। পরবর্তীতে ম্যাজিস্ট্রেট জানতে পারেন, তাঁর স্বাক্ষর জাল করে সড়ক পরিবহন আইনের মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ফেরতের আদেশ সরবরাহ করা হয়েছে। এ ঘটনায় আদালত বেঞ্চ সহকারীকে মামলা করার নির্দেশ দিলে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, দীর্ঘদিন যাবৎ আদালতের মোটরযান শাখার এই দুই পুলিশ কর্মকর্তা ও তাদের সহযোগীরা দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেটের স্বাক্ষর জাল করে এ ধরনের অপরাধ সংঘটিত করে আসছেন।
এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. সাইফুল ইসলামকে। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, মামলার বিষয়টি এবং তাঁকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জেনেছেন। তিনি যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।
রাজধানীর মৌচাকে সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে থাকা প্রাইভেট কার থেকে উদ্ধার হওয়া দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে। তাঁদের দুজনের বাড়ি একই এলাকায়।
২ মিনিট আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের জন্য আলাদা বুথ থাকতে পারে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ সোমবার সকালে ঢাকার কেরানীগঞ্জে র্যাব-১০ সদর দপ্তর, কেন্দ্রীয় কারাগার ও তেঘরিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা এই তথ্য জানান।
১২ মিনিট আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ আবারও পিছিয়েছে। এই নিয়ে ১২০ বারের মতো তারিখ পিছিয়ে নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ১৪ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মিনহাজুর রহমান এই তারিখ ধার্য করেন।
১৫ মিনিট আগেমৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন গণপিটুনির শিকার রূপলাল দাস ও প্রদীপ লাল। দুই হাতজোড় করে ভিড়ের মধ্যে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, ‘আমি চোর না, ডাকাত না।’ তবুও শেষরক্ষা হয়নি রূপলাল দাস ও প্রদীপ লালের। তাঁদের সেই মর্মস্পর্শী আকুতির ভিডিও এখন ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, যা দেখে অনেকেই..
১৫ মিনিট আগে