শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘ফরিদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ একজন পাকিস্থানি এজেন্ট। এদেশে তিনি রাজনীতি করার কোনো অধিকার রাখেন না। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন তা এদেশের মানুষ জানে। এই পাকিস্থানি এজেন্টরা মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে যেমন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। তেমনি সুযোগ পেলেই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির ক্ষতি করার চেষ্টা করবে।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদারীপুর-১ (শিবচর) আসনের পদ্মা নদী বেষ্টিত চরজানাজাত ইউনিয়নে নির্বাচনী জনসভায় চিফ হুইপ এসব কথা বলেন।
নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ্কে ইঙ্গিত করে চিফ হুইপ বলেন, আমরা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার যুগে বাস করি। সব সময় মোবাইল খুলেই দেখি। আমাদের পার্শ্ববর্তী এলাকার হারুউল্লাহ (কাজী জাফর উল্লাহ) নির্বাচনে হাঁরতে হাঁরতে যাকে আমরা ‘হারুউল্লাহ’ বলি। কাজী জাফরউল্লাহ সব সময় নিজ দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে কথা বলেন, কুৎসা রটনা করেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। তিনি নির্বাচন করবেন। কিন্তু তা না করে যখনই আসেন, হেলিকপ্টারে আসেন। আর শুধু একই দলের নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে কথা বলেন। কুৎসা রটনা করেন। তিনি তার এলাকার কথা না বলে শিবচরের কথা বলে। তিনি জানেও না শিবচরে এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন আমরা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম।
তিনিও নৌকার প্রার্থী আমিও নৌকার প্রার্থী। নৌকার প্রার্থী হিসেবে তিনি আমার পক্ষে কথা বলবেন। কিন্তু তিনি তা না করে উল্টো আমার বিপক্ষে কথা বলছেন। সেতো হারবেই সেই সঙ্গে আমার ভোটও নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
চিফ হুইপ বলেন, এটা একটা ষড়যন্ত্র। কিন্তু পানি কাটলে কখনো দুই ভাগ হয় না। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই থাকে। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার বাবা সাবেক সংসদ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনীর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি স্বাধীনতা পদক পেয়েছেন। আপনারা সবাই জানেন। আমিও ছোট বেলায় পরিবারের সঙ্গে ভারতে গিয়েছিলাম। তিনি কোথায় গিয়েছিলেন? উনার ঠিকানাটি কোথায়? কেউ বলতে পারে না। আর ইউটিউবে দেখলাম ভোটের জন্য মানুষের কাছে হাতজোড় করে ভিক্ষা চাচ্ছে, ক্ষমা চাচ্ছে। ভোটের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে কেন, ভিক্ষা চাইতে হবে কেন? আমি যদি কাজ করি, যদি মানুষের বিপদে পাশে থাকি তাহলে আমি না আসলেও মানুষ আমাকে ভোট দেবে। কাজ করেন নাই, ফাঁকি দিয়েছেন, উন্নয়ন করেননি তাই এখন ভোট ভিক্ষা, ক্ষমা ও দয়া চচ্ছেন।
চিফ হুইপ আরও বলেন,কথায় কথায় তার (কাজী জাফর উল্লাহ্) বাবা এটা করেছে, ওটা করেছে বলে বেড়ায়। আরে বাবাতো করেছে, কিন্তু আপনিওতো এমপি ছিলেন, আপনারও স্ত্রীও তো এমপি ছিল, আপনার চাচাকে তো এমপি থেকে সরিয়েছেন। কিন্তু আপনি কি করেছেন? নিজের কথা বলেন। আমার বাপ এটা করেছে ওটা করেছে বললেনই তো কয়েকবার। এবার নিজের পায়ে দাঁড়ান। আমরা অনেকদিন চুপ করে ছিলাম। প্রায় দশ বছর পর্যন্ত আমরা কোনো কথা বলিনি। তাই এখন সময় হয়েছে স্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা ক্ষমতায় থাকবে। যেমন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার পক্ষের। তাই এদেশের মানুষ তাকে বারবার ক্ষমতায় দিচ্ছেন। কিন্তু একটি চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রুপ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। বিভিন্ন ভাবে বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।
এ সময় মাদারীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুনির চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন ডা. মো. সেলিম, ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন এমপির বড় ভাই।
জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘ফরিদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ একজন পাকিস্থানি এজেন্ট। এদেশে তিনি রাজনীতি করার কোনো অধিকার রাখেন না। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় কোথায় ছিলেন তা এদেশের মানুষ জানে। এই পাকিস্থানি এজেন্টরা মুক্তিযুদ্ধের পরবর্তী সময়ে যেমন বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে। তেমনি সুযোগ পেলেই স্বাধীনতার পক্ষের শক্তির ক্ষতি করার চেষ্টা করবে।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মাদারীপুর-১ (শিবচর) আসনের পদ্মা নদী বেষ্টিত চরজানাজাত ইউনিয়নে নির্বাচনী জনসভায় চিফ হুইপ এসব কথা বলেন।
নৌকার প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহ্কে ইঙ্গিত করে চিফ হুইপ বলেন, আমরা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার যুগে বাস করি। সব সময় মোবাইল খুলেই দেখি। আমাদের পার্শ্ববর্তী এলাকার হারুউল্লাহ (কাজী জাফর উল্লাহ) নির্বাচনে হাঁরতে হাঁরতে যাকে আমরা ‘হারুউল্লাহ’ বলি। কাজী জাফরউল্লাহ সব সময় নিজ দলের প্রার্থীর বিরুদ্ধে কথা বলেন, কুৎসা রটনা করেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। তিনি নির্বাচন করবেন। কিন্তু তা না করে যখনই আসেন, হেলিকপ্টারে আসেন। আর শুধু একই দলের নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে কথা বলেন। কুৎসা রটনা করেন। তিনি তার এলাকার কথা না বলে শিবচরের কথা বলে। তিনি জানেও না শিবচরে এবার ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন আমরা উন্মুক্ত করে দিয়েছিলাম।
তিনিও নৌকার প্রার্থী আমিও নৌকার প্রার্থী। নৌকার প্রার্থী হিসেবে তিনি আমার পক্ষে কথা বলবেন। কিন্তু তিনি তা না করে উল্টো আমার বিপক্ষে কথা বলছেন। সেতো হারবেই সেই সঙ্গে আমার ভোটও নষ্ট করার চেষ্টা করছে।
চিফ হুইপ বলেন, এটা একটা ষড়যন্ত্র। কিন্তু পানি কাটলে কখনো দুই ভাগ হয় না। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেই থাকে। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। আমার বাবা সাবেক সংসদ সদস্য ও মুক্তিযুদ্ধের সময় মুজিব বাহিনীর কোষাধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি স্বাধীনতা পদক পেয়েছেন। আপনারা সবাই জানেন। আমিও ছোট বেলায় পরিবারের সঙ্গে ভারতে গিয়েছিলাম। তিনি কোথায় গিয়েছিলেন? উনার ঠিকানাটি কোথায়? কেউ বলতে পারে না। আর ইউটিউবে দেখলাম ভোটের জন্য মানুষের কাছে হাতজোড় করে ভিক্ষা চাচ্ছে, ক্ষমা চাচ্ছে। ভোটের জন্য ক্ষমা চাইতে হবে কেন, ভিক্ষা চাইতে হবে কেন? আমি যদি কাজ করি, যদি মানুষের বিপদে পাশে থাকি তাহলে আমি না আসলেও মানুষ আমাকে ভোট দেবে। কাজ করেন নাই, ফাঁকি দিয়েছেন, উন্নয়ন করেননি তাই এখন ভোট ভিক্ষা, ক্ষমা ও দয়া চচ্ছেন।
চিফ হুইপ আরও বলেন,কথায় কথায় তার (কাজী জাফর উল্লাহ্) বাবা এটা করেছে, ওটা করেছে বলে বেড়ায়। আরে বাবাতো করেছে, কিন্তু আপনিওতো এমপি ছিলেন, আপনারও স্ত্রীও তো এমপি ছিল, আপনার চাচাকে তো এমপি থেকে সরিয়েছেন। কিন্তু আপনি কি করেছেন? নিজের কথা বলেন। আমার বাপ এটা করেছে ওটা করেছে বললেনই তো কয়েকবার। এবার নিজের পায়ে দাঁড়ান। আমরা অনেকদিন চুপ করে ছিলাম। প্রায় দশ বছর পর্যন্ত আমরা কোনো কথা বলিনি। তাই এখন সময় হয়েছে স্বাধীনতার পক্ষের লোকেরা ক্ষমতায় থাকবে। যেমন প্রধানমন্ত্রী স্বাধীনতার পক্ষের। তাই এদেশের মানুষ তাকে বারবার ক্ষমতায় দিচ্ছেন। কিন্তু একটি চিহ্নিত সন্ত্রাসী গ্রুপ বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। বিভিন্ন ভাবে বাংলাদেশকে অকার্যকর রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়।
এ সময় মাদারীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুনির চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন ডা. মো. সেলিম, ভাইস চেয়ারম্যান ফাহিমা আক্তার ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, ফরিদপুর-৪ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন এমপির বড় ভাই।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৪ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৪ ঘণ্টা আগে