নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিল শুরু হয়েছে। আর এতেই থেমে গেছে গাড়ির চাকা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীদের স্রোতের কারণে সড়কে গাড়ি চলাচল থেমে গেছে।
বিশেষ করে মৎস্য ভবন এলাকা থেকে কাকরাইল, শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাব থেকে আসাদগেট পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
যানজটের কারণে আসাদগেট থেকে শাহবাগে আসতে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে জানিয়ে সাভার পরিবহনের চালকের সহকারী আসাদ বলেন, ‘সাভার থেকে আসাদগেটে আসতে যে সময় লেগেছে, তার দুই গুণ সময় লেগেছে শাহবাগে আসতে। জানি না, গুলিস্তান যেতে কত সময় লাগে।’
একই তথ্য জানালেন মিরপুর থেকে আসা বাহন পরিবহনের চালক উজ্জ্বল মিয়া। তিনি বলেন, ‘কলাবাগান থেকে জ্যামে পড়েছি। দেড় ঘণ্টারও বেশি লেগেছে শাহবাগে আসতে। রাস্তা বন্ধ করে মিছিলের কারণে এমনটা হয়েছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের লালমাটিয়া থেকে পারিবারিক একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ব্যক্তিগত গাড়িতে মতিঝিল যাচ্ছিলেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শাহ আলম মিয়া। তিনি বলেন, ‘ছুটির দিনে রাস্তায় বের হয়ে বিপদে পড়লাম। ২টায় মতিঝিলে থাকার কথা ছিল, কিন্তু এখন বেলা আড়াইটায় আমি শাহবাগ। জানি না কত সময় লাগে মতিঝিলে যেতে।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের অনুষ্ঠানে এভাবে রাস্তা বন্ধ করে সাধারণ মানুষের কষ্ট দেওয়ার মানে হয় না। রাস্তা ঠিক রেখে অনুষ্ঠান করা উচিত।
শাহবাগের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে ডাক্তার দেখাতে মাকে নিয়ে এসেছেন সুমাইয়া। হাসপাতাল থেকে বের হয়ে দেখেন রাস্তায় গাড়ি থমকে আছে। অসুস্থ মাকে নিয়ে বিপদে পড়েছেন। জানালেন, ‘হেঁটে বাসায় যাওয়া ছাড়া উপায় দেখছি না। রাস্তায় গাড়ি আছে, কিন্তু চলছে না। আমার মা অসুস্থ শরীর নিয়ে হাঁটতে পারছেন না।’
বাসে উঠেও সঠিক সময়ে গন্তব্যে না যেতে পেরে অনেকেই বিরক্তি প্রকাশ করছেন। আবার অনেকে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
এদিকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজয় মিছিলে যোগ দিতে বিভিন্ন সড়কে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন নেতাকর্মীরা। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন, মাইক ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে বিভিন্ন স্লোগানে জড়ো হচ্ছেন। কেউ পায়ে হেঁটে, কেউ মোটরসাইকেলে আবার অনেকেই ট্রাক, পিকআপে করে এসেছেন। শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন সড়ক এলাকায় অবস্থান নিচ্ছেন।
বিজয় মিছিলটি শাহবাগ, এলিফ্যান্ট রোড ও মিরপুর রোড হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত বাসভবন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক ‘বঙ্গবন্ধু ভবন’ প্রাঙ্গণে এসে শেষ হবে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের বিজয় মিছিল শুরু হয়েছে। আর এতেই থেমে গেছে গাড়ির চাকা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে নেতাকর্মীদের স্রোতের কারণে সড়কে গাড়ি চলাচল থেমে গেছে।
বিশেষ করে মৎস্য ভবন এলাকা থেকে কাকরাইল, শাহবাগ, সায়েন্স ল্যাব থেকে আসাদগেট পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে।
যানজটের কারণে আসাদগেট থেকে শাহবাগে আসতে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় লেগেছে জানিয়ে সাভার পরিবহনের চালকের সহকারী আসাদ বলেন, ‘সাভার থেকে আসাদগেটে আসতে যে সময় লেগেছে, তার দুই গুণ সময় লেগেছে শাহবাগে আসতে। জানি না, গুলিস্তান যেতে কত সময় লাগে।’
একই তথ্য জানালেন মিরপুর থেকে আসা বাহন পরিবহনের চালক উজ্জ্বল মিয়া। তিনি বলেন, ‘কলাবাগান থেকে জ্যামে পড়েছি। দেড় ঘণ্টারও বেশি লেগেছে শাহবাগে আসতে। রাস্তা বন্ধ করে মিছিলের কারণে এমনটা হয়েছে।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের লালমাটিয়া থেকে পারিবারিক একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে ব্যক্তিগত গাড়িতে মতিঝিল যাচ্ছিলেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা শাহ আলম মিয়া। তিনি বলেন, ‘ছুটির দিনে রাস্তায় বের হয়ে বিপদে পড়লাম। ২টায় মতিঝিলে থাকার কথা ছিল, কিন্তু এখন বেলা আড়াইটায় আমি শাহবাগ। জানি না কত সময় লাগে মতিঝিলে যেতে।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলের অনুষ্ঠানে এভাবে রাস্তা বন্ধ করে সাধারণ মানুষের কষ্ট দেওয়ার মানে হয় না। রাস্তা ঠিক রেখে অনুষ্ঠান করা উচিত।
শাহবাগের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেলে ডাক্তার দেখাতে মাকে নিয়ে এসেছেন সুমাইয়া। হাসপাতাল থেকে বের হয়ে দেখেন রাস্তায় গাড়ি থমকে আছে। অসুস্থ মাকে নিয়ে বিপদে পড়েছেন। জানালেন, ‘হেঁটে বাসায় যাওয়া ছাড়া উপায় দেখছি না। রাস্তায় গাড়ি আছে, কিন্তু চলছে না। আমার মা অসুস্থ শরীর নিয়ে হাঁটতে পারছেন না।’
বাসে উঠেও সঠিক সময়ে গন্তব্যে না যেতে পেরে অনেকেই বিরক্তি প্রকাশ করছেন। আবার অনেকে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যাচ্ছেন।
এদিকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিজয় মিছিলে যোগ দিতে বিভিন্ন সড়কে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছেন নেতাকর্মীরা। হাতে ব্যানার, ফেস্টুন, মাইক ও বাদ্যযন্ত্র নিয়ে বিভিন্ন স্লোগানে জড়ো হচ্ছেন। কেউ পায়ে হেঁটে, কেউ মোটরসাইকেলে আবার অনেকেই ট্রাক, পিকআপে করে এসেছেন। শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন সড়ক এলাকায় অবস্থান নিচ্ছেন।
বিজয় মিছিলটি শাহবাগ, এলিফ্যান্ট রোড ও মিরপুর রোড হয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত বাসভবন ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক ‘বঙ্গবন্ধু ভবন’ প্রাঙ্গণে এসে শেষ হবে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
২ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে