গাজীপুরের শ্রীপুরে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির জন্য এ বছর চাহিদার তুলনায় কম পশু রয়েছে। গো–খাদ্যের অতিরিক্ত দামের কারণে খামার ও প্রান্তিক পর্যায়ে গরু কম পালন করায় এ ঘাটতি দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও খামারিরা।
শ্রীপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এ বছর ঈদুল আজহায় কোরবানি দেওয়ার জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ২৬ হাজার ৭২৭ টি। তবে চাহিদার তুলনায় ২ হাজার ৬০৬টি পশু কম রয়েছে।
উপজেলায় ২ হাজার ৫৯ জন ছোট-বড় খামারি কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছেন ২৪ হাজার ১২১টি পশু। কোরবানির জন্য প্রস্তুত হওয়া পশুর মধ্যে আছে ৭ হাজার ৫৮০টি ষাঁড়, ১ হাজার ১৮৯টি বলদ, ৩ হাজার ৪৬৬টি গাভি, ২৩৭টি মহিষ, ১১ হাজার ৪৩৬টি ছাগল ও ২১৩টি ভেড়া।
এ বিষয়ে ময়না ডেইরি ফার্মের ব্যবস্থাপক মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ‘এ বছর গো–খাদ্যের অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে। যার কারণে গরু পালনে খামারিদের সমস্যায় পড়তে হয়েছে। কষ্টের পরও খামারিরা লাভের মুখ দেখতে পায় না। তারপরও এ বছর কোরবানির জন্য দেশি শাহী ওয়ালসহ বিভিন্ন জাতের ৬০টি গরু প্রস্তুত করেছি। ভালো দামের আশায় গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস, খড়ের সঙ্গে নিয়মিত পুষ্টিকর ও দানাদার খাদ্য খাওয়াচ্ছি।’
গাজীপুর জেলা ডেইরি ফার্মা অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আকরাম হোসেন বাদশা বলেন, গরু মোটাতাজা করতে গিয়ে খামারিদের অতিরিক্ত খরচ হয়। এর সঙ্গে খামারে কর্মরত কর্মচারীদের বেতন দিয়ে খামারিদের কিছুই থাকে না। এ জন্য অনেক খামারি গরু মোটাতাজাকরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ঈদের সময় বিদেশি গরু এসে গরুর দাম কমিয়ে ক্ষতির মুখে পড়ে প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিরা। এ জন্য বিদেশ থেকে অবৈধ পথে আসা গরু আসা বন্ধ করা জরুরি।
শ্রীপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর উপজেলায় কোরবানির পশু কিছু ঘাটতি রয়েছে। গো–খাদ্যের অতিরিক্ত দামের কারণে এই সমস্যা হয়েছে বলে আমরা চিহ্নিত করেছি। পাশাপাশি গরু মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকারক কোনো খাদ্য না খাওয়ানোর জন্য প্রতিনিয়ত খামারিদের সচেতন করা হচ্ছে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে ঈদুল আজহা উপলক্ষে কোরবানির জন্য এ বছর চাহিদার তুলনায় কম পশু রয়েছে। গো–খাদ্যের অতিরিক্ত দামের কারণে খামার ও প্রান্তিক পর্যায়ে গরু কম পালন করায় এ ঘাটতি দেখা দিয়েছে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ও খামারিরা।
শ্রীপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এ বছর ঈদুল আজহায় কোরবানি দেওয়ার জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ২৬ হাজার ৭২৭ টি। তবে চাহিদার তুলনায় ২ হাজার ৬০৬টি পশু কম রয়েছে।
উপজেলায় ২ হাজার ৫৯ জন ছোট-বড় খামারি কোরবানির জন্য প্রস্তুত করেছেন ২৪ হাজার ১২১টি পশু। কোরবানির জন্য প্রস্তুত হওয়া পশুর মধ্যে আছে ৭ হাজার ৫৮০টি ষাঁড়, ১ হাজার ১৮৯টি বলদ, ৩ হাজার ৪৬৬টি গাভি, ২৩৭টি মহিষ, ১১ হাজার ৪৩৬টি ছাগল ও ২১৩টি ভেড়া।
এ বিষয়ে ময়না ডেইরি ফার্মের ব্যবস্থাপক মো. জুবায়ের হোসেন বলেন, ‘এ বছর গো–খাদ্যের অস্বাভাবিক দাম বেড়েছে। যার কারণে গরু পালনে খামারিদের সমস্যায় পড়তে হয়েছে। কষ্টের পরও খামারিরা লাভের মুখ দেখতে পায় না। তারপরও এ বছর কোরবানির জন্য দেশি শাহী ওয়ালসহ বিভিন্ন জাতের ৬০টি গরু প্রস্তুত করেছি। ভালো দামের আশায় গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস, খড়ের সঙ্গে নিয়মিত পুষ্টিকর ও দানাদার খাদ্য খাওয়াচ্ছি।’
গাজীপুর জেলা ডেইরি ফার্মা অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আকরাম হোসেন বাদশা বলেন, গরু মোটাতাজা করতে গিয়ে খামারিদের অতিরিক্ত খরচ হয়। এর সঙ্গে খামারে কর্মরত কর্মচারীদের বেতন দিয়ে খামারিদের কিছুই থাকে না। এ জন্য অনেক খামারি গরু মোটাতাজাকরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, ঈদের সময় বিদেশি গরু এসে গরুর দাম কমিয়ে ক্ষতির মুখে পড়ে প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিরা। এ জন্য বিদেশ থেকে অবৈধ পথে আসা গরু আসা বন্ধ করা জরুরি।
শ্রীপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ বছর উপজেলায় কোরবানির পশু কিছু ঘাটতি রয়েছে। গো–খাদ্যের অতিরিক্ত দামের কারণে এই সমস্যা হয়েছে বলে আমরা চিহ্নিত করেছি। পাশাপাশি গরু মোটাতাজাকরণে ক্ষতিকারক কোনো খাদ্য না খাওয়ানোর জন্য প্রতিনিয়ত খামারিদের সচেতন করা হচ্ছে।’
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
১৫ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২০ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২৫ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে