গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি দেশীয় জাতের কলাগাছে ৯টি কাঁদিতে কলা ধরেছে অগণিত। মূলত একটি কাঁদিই নিচের দিকে নয় ভাগ হয়েছে। কাঁদিটি প্রায় ৩ ফুট লম্বা। কলার ভারে যাতে গাছটি হেলে না পড়ে সে জন্য বাঁশের খুঁটি দিয়ে ঠেক দেওয়া হয়েছে। এই অদ্ভুত কলার কাঁদি দেখতে প্রতিদিন প্রচুর মানুষ ভিড় করছে।
উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের কড়ইবাগ এলাকার মৃত ওয়ারেশ আলী মোল্লার ছেলে মো. লতিফ মোল্লার বাড়ির পাশে ওই কলাগাছ।
কলাগাছের মালিক লতিফ মোল্লা বলেন, ‘আমার একটি কলাগাছে প্রথমে একটি মোচা বের হতে দেখি। এরপর একে একে ৯টি মোচা বের হয়েছে। সব মোচা থেকেই কমবেশি কলা ধরেছে। কলার কাঁদিটি আনুমানিক ৩ ফুট লম্বা হয়েছে। কলাগুলো বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঁদি আরও বড় হবে। কাঁদিতে অসংখ্য কলা রয়েছে। গোনা হয়নি।’
লতিফ মোল্লা আরও বলেন, ‘এটি দেশীয় জাতের কলাগাছ। স্থানীয়ভাবে এটিকে জাইত কলা বলে। কলার ভারে যাতে গাছ ভেঙে না পড়ে সে জন্য বাঁশের খুঁটি দেওয়া হয়েছে। বাড়ির চারপাশে অনেক কলাগাছ রয়েছে। কিন্তু তেমন পরিচর্যা করা হয় না। এই গাছে অতিরিক্ত কলা ধরার পর থেকে বিশেষ যত্ন নেওয়া হচ্ছে।’
লতিফ মোল্লার বড়ভাই আব্দুল আজিজ বলেন, ‘এক সপ্তাহ যাবৎ মানুষ কলা দেখতে আসছে। বিশাল আকৃতির কাঁদিতে রয়েছে অসংখ্য ছোটবড় কলা। দেখতে খুবই সুন্দর। কলাগুলো এখনো পরিপক্ব হয়নি।’
কলাগাছের কলা দেখতে আসা মণির হোসেন বলেন, ‘এ রকম কলাগাছ আর দেখিনি। লোকমুখে শুনে দেখতে এলাম। দেখতে অনেক সুন্দর, আর এত কলা একটি গাছে! এদিক–সেদিক কয়েকটি মোচা বের হয়ে সবগুলোতে কমবেশি কলা ধরেছে।’
কলাগাছ দেখতে আসা রমজান আলী বলেন, ‘আশ্চর্য হওয়ার মতো! এক গাছে এত কলা! বেশ কয়েকটি মোচা বের হয়ে কলা ধরেছে। কলার মোচাটি বেশ বড়। অসংখ্য কলা ধরছে, গোনার চেষ্টা করেও শেষ করতে পারলাম না!’
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘একটি কলাগাছে ৯টি মোচা বের হয়ে সবগুলোতে কলা ধরার বিষয়টি আপনার কাছে শুনলাম। এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হবে। আমরা গিয়ে দেখব।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি দেশীয় জাতের কলাগাছে ৯টি কাঁদিতে কলা ধরেছে অগণিত। মূলত একটি কাঁদিই নিচের দিকে নয় ভাগ হয়েছে। কাঁদিটি প্রায় ৩ ফুট লম্বা। কলার ভারে যাতে গাছটি হেলে না পড়ে সে জন্য বাঁশের খুঁটি দিয়ে ঠেক দেওয়া হয়েছে। এই অদ্ভুত কলার কাঁদি দেখতে প্রতিদিন প্রচুর মানুষ ভিড় করছে।
উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের কড়ইবাগ এলাকার মৃত ওয়ারেশ আলী মোল্লার ছেলে মো. লতিফ মোল্লার বাড়ির পাশে ওই কলাগাছ।
কলাগাছের মালিক লতিফ মোল্লা বলেন, ‘আমার একটি কলাগাছে প্রথমে একটি মোচা বের হতে দেখি। এরপর একে একে ৯টি মোচা বের হয়েছে। সব মোচা থেকেই কমবেশি কলা ধরেছে। কলার কাঁদিটি আনুমানিক ৩ ফুট লম্বা হয়েছে। কলাগুলো বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাঁদি আরও বড় হবে। কাঁদিতে অসংখ্য কলা রয়েছে। গোনা হয়নি।’
লতিফ মোল্লা আরও বলেন, ‘এটি দেশীয় জাতের কলাগাছ। স্থানীয়ভাবে এটিকে জাইত কলা বলে। কলার ভারে যাতে গাছ ভেঙে না পড়ে সে জন্য বাঁশের খুঁটি দেওয়া হয়েছে। বাড়ির চারপাশে অনেক কলাগাছ রয়েছে। কিন্তু তেমন পরিচর্যা করা হয় না। এই গাছে অতিরিক্ত কলা ধরার পর থেকে বিশেষ যত্ন নেওয়া হচ্ছে।’
লতিফ মোল্লার বড়ভাই আব্দুল আজিজ বলেন, ‘এক সপ্তাহ যাবৎ মানুষ কলা দেখতে আসছে। বিশাল আকৃতির কাঁদিতে রয়েছে অসংখ্য ছোটবড় কলা। দেখতে খুবই সুন্দর। কলাগুলো এখনো পরিপক্ব হয়নি।’
কলাগাছের কলা দেখতে আসা মণির হোসেন বলেন, ‘এ রকম কলাগাছ আর দেখিনি। লোকমুখে শুনে দেখতে এলাম। দেখতে অনেক সুন্দর, আর এত কলা একটি গাছে! এদিক–সেদিক কয়েকটি মোচা বের হয়ে সবগুলোতে কমবেশি কলা ধরেছে।’
কলাগাছ দেখতে আসা রমজান আলী বলেন, ‘আশ্চর্য হওয়ার মতো! এক গাছে এত কলা! বেশ কয়েকটি মোচা বের হয়ে কলা ধরেছে। কলার মোচাটি বেশ বড়। অসংখ্য কলা ধরছে, গোনার চেষ্টা করেও শেষ করতে পারলাম না!’
শ্রীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সুমাইয়া সুলতানা বলেন, ‘একটি কলাগাছে ৯টি মোচা বের হয়ে সবগুলোতে কলা ধরার বিষয়টি আপনার কাছে শুনলাম। এ বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হবে। আমরা গিয়ে দেখব।’
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে