নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স (এসবিএসি) ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে চলমান অনুসন্ধানে ঋণ জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ তুলে তা লোপাট করেছেন তিনি। দুদক বলছে, অনুসন্ধানে এখন পর্যন্ত ওই ব্যাংক থেকে ৩০ কোটি টাকা সরানোর তথ্য পাওয়া গেছে।বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও পাওয়া গেছে। এই অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক এমডিসহ ৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।সূত্র জানায়, এস এম আমজাদ হোসেনের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরুর পরপর বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)-এ তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠায় দুদক। তাদের দেওয়া প্রতিবেদনে যাচাই-বাছাইয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধানে টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পায়। দুদক সূত্র বলছে, বিএফআইইউর প্রতিবেদনে আসা তথ্যে সাউথ বাংলার এই সাবেক চেয়ারম্যান খুলনা বিল্ডার্স নামের একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান খুলে সেই প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ তোলেন। তবে ঢাকার কোনো শাখা থেকে এই ঋণ নেননি আমজাদ হোসেন। টাকা আত্মসাতের কৌশল হিসেবে তিনি খুলনার সদর ও কাটাখালী—এই দুই শাখাকে ব্যবহার করেন।
দুদক জানায়, এস এম আমজাদ হোসেন খুলনা বিল্ডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ৫১ শতাংশ শেয়ারের মালিক। প্রতিষ্ঠানটির বাকি ৪৯ শতাংশ শেয়ার তাঁর স্ত্রী সুফিয়া খাতুনের নামে। ২০১৬ সালের ১ জুন এসবিএসি ব্যাংকের খুলনা শাখায় প্রতিষ্ঠানটির নামে ঋণ আবেদন করা হয়। পরদিনই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন হয়। পরবর্তী সময়ে এই ঋণের অর্থ আরও বাড়ানো হয়। বর্তমানে এই অর্থের পরিমাণ ৩০ কোটিরও বেশি বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে এসবিএসির যাবতীয় রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ব্যাংকের অন্য কর্মকর্তারাও এই এই ঋণ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। পাশাপাশি এস এম আমজাদ হোসেনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের নামেও ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেন বলে বিএফআইইউর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এদিকে নানা আলোচনার মধ্যে ২২ সেপ্টেম্বর এসবিএসির পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগ করেন আমজাদ হোসেন। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ জানান, শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে চেয়ারম্যান পদ থেকে আমজাদ হোসেন পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। আইন অনুযায়ী এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে পর্ষদ। তাঁর স্থানে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হবে।
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের বিষয়ে জানতে আমজাদ হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হয়। এ সময় তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স (এসবিএসি) ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে চলমান অনুসন্ধানে ঋণ জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় অস্তিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ তুলে তা লোপাট করেছেন তিনি। দুদক বলছে, অনুসন্ধানে এখন পর্যন্ত ওই ব্যাংক থেকে ৩০ কোটি টাকা সরানোর তথ্য পাওয়া গেছে।বিষয়টি নিশ্চিত করে দুদকের এক কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমজাদ হোসেনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও পাওয়া গেছে। এই অভিযোগে ব্যাংকটির সাবেক এমডিসহ ৯ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হয়েছে।সূত্র জানায়, এস এম আমজাদ হোসেনের বিষয়ে অনুসন্ধান শুরুর পরপর বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)-এ তথ্য চেয়ে চিঠি পাঠায় দুদক। তাদের দেওয়া প্রতিবেদনে যাচাই-বাছাইয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধানে টাকা আত্মসাতের প্রমাণ পায়। দুদক সূত্র বলছে, বিএফআইইউর প্রতিবেদনে আসা তথ্যে সাউথ বাংলার এই সাবেক চেয়ারম্যান খুলনা বিল্ডার্স নামের একটি ভুয়া প্রতিষ্ঠান খুলে সেই প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ তোলেন। তবে ঢাকার কোনো শাখা থেকে এই ঋণ নেননি আমজাদ হোসেন। টাকা আত্মসাতের কৌশল হিসেবে তিনি খুলনার সদর ও কাটাখালী—এই দুই শাখাকে ব্যবহার করেন।
দুদক জানায়, এস এম আমজাদ হোসেন খুলনা বিল্ডার্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ৫১ শতাংশ শেয়ারের মালিক। প্রতিষ্ঠানটির বাকি ৪৯ শতাংশ শেয়ার তাঁর স্ত্রী সুফিয়া খাতুনের নামে। ২০১৬ সালের ১ জুন এসবিএসি ব্যাংকের খুলনা শাখায় প্রতিষ্ঠানটির নামে ঋণ আবেদন করা হয়। পরদিনই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সভায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন হয়। পরবর্তী সময়ে এই ঋণের অর্থ আরও বাড়ানো হয়। বর্তমানে এই অর্থের পরিমাণ ৩০ কোটিরও বেশি বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান সূত্র জানিয়েছে, এরই মধ্যে এসবিএসির যাবতীয় রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে। শুধু তা-ই নয়, ব্যাংকের অন্য কর্মকর্তারাও এই এই ঋণ জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত বলে জানা গেছে। পাশাপাশি এস এম আমজাদ হোসেনের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের নামেও ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেন বলে বিএফআইইউর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
এদিকে নানা আলোচনার মধ্যে ২২ সেপ্টেম্বর এসবিএসির পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগ করেন আমজাদ হোসেন। ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ জানান, শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে চেয়ারম্যান পদ থেকে আমজাদ হোসেন পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন। আইন অনুযায়ী এ বিষয়ে পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে পর্ষদ। তাঁর স্থানে নতুন চেয়ারম্যান নিয়োগ দেওয়া হবে।
অর্থ আত্মসাতের অভিযোগের বিষয়ে জানতে আমজাদ হোসেনকে একাধিকবার ফোন করা হয়। এ সময় তাঁর মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
সচিবালয়ের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের পরিবার এবং আহতেরা। আজ মঙ্গলবার সকালে তাঁরা এ বিক্ষোভ শুরু করেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে পুলিশের গুলিতে শহীদদের হত্যাকারীদের জামিনে মুক্তি দেওয়ার ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।
১৪ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার সকল স্কুল-কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত মোবাইল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
৪৪ মিনিট আগেমহাসড়ক আইনের ৯ (১১) ধারা অনুযায়ী মহাসড়কের উভয় পার্শ্বে ভূমির প্রান্তসীমা থেকে ১০ মিটারের মধ্যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা দন্ডনীয় অপরাধ। এমন আইনের ধারা সম্বলিত লেখা সাইটনবোর্ডের সাথেই নির্মাণ করা হয়েছে অবৈধ স্থাপনা।
১ ঘণ্টা আগেউত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে পটুয়াখালীর আকাশ ঘন মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে। গত দুই দিন ধরে জেলার বিভিন্ন স্থানে থেমে থেমে গুঁড়ি গুঁড়ি থেকে মাঝারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। উত্তাল হয়ে উঠেছে কুয়াকাটা সংলগ্ন
২ ঘণ্টা আগে