ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে ১০ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন আসামি কামাল শেখ (৫৫)। আত্মসমর্পণের পর জামিনে বের হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করছে ভুক্তভোগী পরিবার। এমন খবরে জামিন বন্ধ ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধনসহ বিক্ষোভ মিছিল করেছে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসী।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। পরে তারা মিছিল নিয়ে আদালত চত্বরে গিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে ভুক্তভোগী পরিবারসহ ওই এলাকার অর্ধশত নারী-পুরুষ অংশ নেন।
জানা গেছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কামাল শেখ ১০ বছরের এক শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে তাঁর ঘরে নিয়ে মুখ চেপে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। একপর্যায়ে শিশুটি মুখের হাত সরিয়ে চিৎকার করলে ওই ঘর থেকে স্থানীয়রা গিয়ে উদ্ধার করে। এ ঘটনার পর ২৩ ফেব্রুয়ারি ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন শিশুটির মা। এ মামলায় গত ২৩ মার্চ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।
মানববন্ধনে শিশুটির মা বলেন, ‘কামাল আমার মেয়ের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করার পর থেকে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। আমার স্বামী একজন ভ্যানচালক। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি। এর মধ্যে আসামিও জামিনে বের হয়ে যাচ্ছে বলে শুনেছি। আমার মেয়ের জীবন নষ্টকারী যদি বিচারের আগেই বের হয়ে আসে, তাহলে আমাদের এলাকায় থাকতে দেবে না। আমি ওর ফাঁসি চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দা বাবর আলী মোল্যা বলেন, ‘একজন ধর্ষকের বিচার না হলে আবারও সে ওই কাজ করার সাহস পাবে। শুনতেছি, জামিনে বের হয়ে আসবে। আমরা এই ধর্ষকের উপযুক্ত বিচার চাই এবং জামিন বন্ধের ব্যবস্থা করা হোক।’ এ ছাড়া মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা অভিযুক্তের পাশে কোনো আইনজীবী না দাঁড়ানোর অনুরোধ করেন।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদউজ্জামান জানান, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে পলাতক আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
ফরিদপুরে ১০ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন আসামি কামাল শেখ (৫৫)। আত্মসমর্পণের পর জামিনে বের হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ করছে ভুক্তভোগী পরিবার। এমন খবরে জামিন বন্ধ ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধনসহ বিক্ষোভ মিছিল করেছে ভুক্তভোগী পরিবার ও এলাকাবাসী।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে ফরিদপুর প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে এলাকাবাসী। পরে তারা মিছিল নিয়ে আদালত চত্বরে গিয়ে বিক্ষোভ করে। এতে ভুক্তভোগী পরিবারসহ ওই এলাকার অর্ধশত নারী-পুরুষ অংশ নেন।
জানা গেছে, গত ১৯ ফেব্রুয়ারি কামাল শেখ ১০ বছরের এক শিশুকে প্রলোভন দেখিয়ে তাঁর ঘরে নিয়ে মুখ চেপে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। একপর্যায়ে শিশুটি মুখের হাত সরিয়ে চিৎকার করলে ওই ঘর থেকে স্থানীয়রা গিয়ে উদ্ধার করে। এ ঘটনার পর ২৩ ফেব্রুয়ারি ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেন শিশুটির মা। এ মামলায় গত ২৩ মার্চ আদালতে আত্মসমর্পণ করেন অভিযুক্ত ব্যক্তি।
মানববন্ধনে শিশুটির মা বলেন, ‘কামাল আমার মেয়ের জীবন নষ্ট করে দিয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করার পর থেকে স্থানীয় প্রভাবশালীরা মামলা তুলে নেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে। আমার স্বামী একজন ভ্যানচালক। আমরা নিরাপত্তাহীনতায় আছি। এর মধ্যে আসামিও জামিনে বের হয়ে যাচ্ছে বলে শুনেছি। আমার মেয়ের জীবন নষ্টকারী যদি বিচারের আগেই বের হয়ে আসে, তাহলে আমাদের এলাকায় থাকতে দেবে না। আমি ওর ফাঁসি চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দা বাবর আলী মোল্যা বলেন, ‘একজন ধর্ষকের বিচার না হলে আবারও সে ওই কাজ করার সাহস পাবে। শুনতেছি, জামিনে বের হয়ে আসবে। আমরা এই ধর্ষকের উপযুক্ত বিচার চাই এবং জামিন বন্ধের ব্যবস্থা করা হোক।’ এ ছাড়া মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা অভিযুক্তের পাশে কোনো আইনজীবী না দাঁড়ানোর অনুরোধ করেন।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদউজ্জামান জানান, এ ঘটনায় মামলা হয়েছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারে চেষ্টা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে পলাতক আসামি আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। তাঁর বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন করার প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে