ঢাবি প্রতিনিধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাস্টারদা সূর্যসেন হলের একটি কক্ষের ‘দখল’ নিয়ে হাতাহাতি, দেশীয় অস্ত্রের মহড়া দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীরা। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে গতকাল রাতে কথা হয় ওই হলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। তাঁরা জানান, রাত ১১টা থেকে কক্ষ দখল নিয়ে মহড়া দেন শয়নের অনুসারীরা। পরে ১২টার সময় ২০৪ নম্বর কক্ষের দুই ছাত্র সৈকতের অনুসারী মোস্তফা ইকবাল হৃদয় ও জাহিদ হাসানের জিনিসপত্র কক্ষ থেকে ফেলে দিয়ে বের হয়ে যেতে বলেন তাঁরা। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ উত্তেজনা চলে। পরে আবার রাত সোয়া ১টার দিকে সৈকতের অনুসারীরা দলবদ্ধ হয়ে গিয়ে শয়নের অনুসারীদের কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। এ সময় উভয় পক্ষ লাঠি, স্টাম্প নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের মো. সুজন (শয়ন গ্রুপ) ও যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগের জাবের বিন আমিনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষ হলের গেট ও হলের ভেতর পাল্টাপাল্টি স্লোগান দিতে শুরু করে। সৈকতের গ্রুপের দাবি, তাদের সিট ফিরিয়ে দিতে হবে। শয়নের গ্রুপের দাবি, সৈকতের অনুসারী আব্দুল্লাহ খান শৈশবের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার করা হয়েছে। তাঁরা তাঁর স্থায়ী বহিষ্কার চান।
জানা গেছে, এ ঘটনায় শয়নের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন মনির হোসেন, তুষার হোসেন, ওমর ফারুক। অন্যদিকে সৈকতের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন আব্দুল্লাহ খান শৈশব ও যুবরাজ। পরে রাত ৩টার দিকে শয়ন ও সৈকত এসে বিষয়টি মিটমাট করে দেন।
এদিকে একই সময়ে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলেও সিট দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়েন শয়ন ও সৈকতের অনুসারীরা। প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শয়নের অনুসারীদের সিটে সৈকতের গ্রুপের কর্মীদের তোলা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দিতে দেখা যায়। পরে উভয় পক্ষ শীর্ষ নেতাদের হস্তক্ষেপে বিষয়টি সমাধান করে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে মাজহারুল কবির শয়ন ও তানভীর হাসান সৈকতকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তাঁরা ফোন রিসিভ করেননি। সূর্যসেন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘কক্ষকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষ কথা-কাটাকাটির জেরে হলে অবস্থান নেয়। তবে কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। পরে হল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও সিনিয়ররা মিলে ঘটনার সমাধান দিয়েছেন।’ কোনো বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি বলেও জানান জাকির হোসেন। এদিকে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলের প্রাধ্যক্ষ বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। হাউস টিউটররা গিয়ে সমাধান করেছেন। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মাস্টারদা সূর্যসেন হলের একটি কক্ষের ‘দখল’ নিয়ে হাতাহাতি, দেশীয় অস্ত্রের মহড়া দিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতের অনুসারীরা। গতকাল শনিবার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে গতকাল রাতে কথা হয় ওই হলের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। তাঁরা জানান, রাত ১১টা থেকে কক্ষ দখল নিয়ে মহড়া দেন শয়নের অনুসারীরা। পরে ১২টার সময় ২০৪ নম্বর কক্ষের দুই ছাত্র সৈকতের অনুসারী মোস্তফা ইকবাল হৃদয় ও জাহিদ হাসানের জিনিসপত্র কক্ষ থেকে ফেলে দিয়ে বের হয়ে যেতে বলেন তাঁরা। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে দীর্ঘক্ষণ উত্তেজনা চলে। পরে আবার রাত সোয়া ১টার দিকে সৈকতের অনুসারীরা দলবদ্ধ হয়ে গিয়ে শয়নের অনুসারীদের কক্ষ থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। এ সময় উভয় পক্ষ লাঠি, স্টাম্প নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় ১০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের মো. সুজন (শয়ন গ্রুপ) ও যোগাযোগ বৈকল্য বিভাগের জাবের বিন আমিনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) নিয়ে যাওয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে উভয় পক্ষ হলের গেট ও হলের ভেতর পাল্টাপাল্টি স্লোগান দিতে শুরু করে। সৈকতের গ্রুপের দাবি, তাদের সিট ফিরিয়ে দিতে হবে। শয়নের গ্রুপের দাবি, সৈকতের অনুসারী আব্দুল্লাহ খান শৈশবের নেতৃত্বে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার করা হয়েছে। তাঁরা তাঁর স্থায়ী বহিষ্কার চান।
জানা গেছে, এ ঘটনায় শয়নের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন মনির হোসেন, তুষার হোসেন, ওমর ফারুক। অন্যদিকে সৈকতের গ্রুপের নেতৃত্ব দেন আব্দুল্লাহ খান শৈশব ও যুবরাজ। পরে রাত ৩টার দিকে শয়ন ও সৈকত এসে বিষয়টি মিটমাট করে দেন।
এদিকে একই সময়ে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলেও সিট দখলকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়েন শয়ন ও সৈকতের অনুসারীরা। প্রত্যক্ষদর্শীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, শয়নের অনুসারীদের সিটে সৈকতের গ্রুপের কর্মীদের তোলা নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে লাঠিসোঁটা নিয়ে মহড়া দিতে দেখা যায়। পরে উভয় পক্ষ শীর্ষ নেতাদের হস্তক্ষেপে বিষয়টি সমাধান করে।
সার্বিক বিষয়ে জানতে মাজহারুল কবির শয়ন ও তানভীর হাসান সৈকতকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে তাঁরা ফোন রিসিভ করেননি। সূর্যসেন হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন ভূঁইয়া বলেন, ‘কক্ষকে কেন্দ্র করে দুটি পক্ষ কথা-কাটাকাটির জেরে হলে অবস্থান নেয়। তবে কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। পরে হল প্রশাসনের হস্তক্ষেপ ও সিনিয়ররা মিলে ঘটনার সমাধান দিয়েছেন।’ কোনো বিষয়ে কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি বলেও জানান জাকির হোসেন। এদিকে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ হলের প্রাধ্যক্ষ বলেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি হয়েছিল, কোনো সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেনি। হাউস টিউটররা গিয়ে সমাধান করেছেন। এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক।
রাজধানীর বিমানবন্দর রেলস্টেশন এলাকার নারীসহ সাত মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন— মো. জয় (২০), খাদিজা (২১), আম্বিয়া (৪০), ফাতেমা (২১), পরিমনি (১৯), নাছরিন (২১) এবং সুমাইয়া (১৯)।
৬ ঘণ্টা আগেরিফাতের বাবা দুলাল শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমার ছেলেকে যারা নির্মমভাবে হত্যা করেছে, জীবিত থাকতে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দেখে যেতে চাই। এত দিন হয়ে গেল, প্রধান আসামির ফাঁসির রায় এখনো কার্যকর করা হয়নি। আমি সরকারের কাছে প্রার্থনা জানাই, দ্রুত ফাঁসির রায় কার্যকর করার
৬ ঘণ্টা আগেপাহাড় ভ্রমণে পর্যটকদের মানতে হয় নানা নির্দেশনা। সঙ্গে জীবনরক্ষাকারী সামগ্রীর পাশাপাশি রাখতে হয় অভিজ্ঞ গাইড। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে ঘর থেকে বের হওয়ার দায়িত্ব সত্ত্বেও অনেকে তা না মেনেই পরিবার নিয়ে বের হন। এতে তাঁরা নিজেদের বিপদই ডেকে আনছেন, অনেক সময় হারাচ্ছেন প্রাণ। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নিয়ম ন
৭ ঘণ্টা আগেজানা গেছে, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সংঘাতের জন্য মিয়ানমারে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর অস্ত্র কেনার জন্য টাকা দরকার। সেই টাকা জোগাড় করতে এপারে বাংলাদেশ সীমান্তে থাকা রোহিঙ্গা ও দেশি মাদক কারবারিদের কাছে অল্প দামে বিভিন্ন ধরনের মাদক বিক্রি করছে তারা। মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ অস্থিরতা বাড়ার সঙ্গে...
৭ ঘণ্টা আগে