শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুরে মাছ শিকারের ঐতিহ্যবাহী পোলো বাওয়া উৎসব হয়েছে। ১৩০ জন শৌখিন শিকারি এতে অংশ নিয়ে বড় বড় রুই-কাতলাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরে নেন।
গতকাল শনিবার শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামে একটি বড় পুকুরে এ পোলো বাওয়া হয়। মাছ শিকার দেখতে পাড়ে ভিড় করেন নানা বয়সী মানুষ। কেউ একটি বড় মাছ পেলেই সবাই হইহুল্লোড় করে ওঠেন। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত চলে এ মাছ ধরা।
উৎসবে অংশ নেওয়া কাপাসিয়ার মাছশিকারি আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘জনপ্রতি ৮০০ টাকায় টিকিট কেটে পোলো বাওয়া উৎসবে অংশ নেই। বড় বড় দুটি কাতলা ছাড়াও প্রচুর পরিমাণে মাছ পেয়েছি। এই উৎসবে সবাই মিলে আনন্দে মেতে উঠি। লাভ-লোকসানের হিসাব কেউ করেন না।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে মাছ শিকারের ঐতিহ্যবাহী পোলো বাওয়া উৎসব হয়েছে। ১৩০ জন শৌখিন শিকারি এতে অংশ নিয়ে বড় বড় রুই-কাতলাসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ ধরে নেন।
গতকাল শনিবার শ্রীপুর পৌরসভার ভাংনাহাটি গ্রামে একটি বড় পুকুরে এ পোলো বাওয়া হয়। মাছ শিকার দেখতে পাড়ে ভিড় করেন নানা বয়সী মানুষ। কেউ একটি বড় মাছ পেলেই সবাই হইহুল্লোড় করে ওঠেন। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত চলে এ মাছ ধরা।
উৎসবে অংশ নেওয়া কাপাসিয়ার মাছশিকারি আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘জনপ্রতি ৮০০ টাকায় টিকিট কেটে পোলো বাওয়া উৎসবে অংশ নেই। বড় বড় দুটি কাতলা ছাড়াও প্রচুর পরিমাণে মাছ পেয়েছি। এই উৎসবে সবাই মিলে আনন্দে মেতে উঠি। লাভ-লোকসানের হিসাব কেউ করেন না।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৯ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৪৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে