শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার কাঁচিকাটা ইউনিয়নটি পদ্মা নদীর মধ্যে অবস্থিত। প্রায় সাড়ে ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের চরটিতে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের বসবাস। অধিকাংশ বাসিন্দা পদ্মার বুকে মাছ শিকার ও চরে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
এই চর ঘিরে একটি চক্র সব সময় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে লিপ্ত। দিনরাত বালু উত্তোলনের ফলে চরটি ভাঙনের মুখে পড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাঁচিকাটা চরকে বালুমহাল ঘোষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
বালুমহাল ঘোষণার প্রতিবাদ এবং বালু উত্তোলন বন্ধ ও কাঁচিকাটা ইউনিয়নের উত্তর তীর রক্ষায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ শনিবার পদ্মার পাড়ে পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে একাধিক পয়েন্টে মানববন্ধন করে এ দাবি জানানো হয়।
চরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও কাজকর্ম বন্ধ রেখে প্রায় ১০ হাজার বাসিন্দা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে মানববন্ধনে অংশ নেন। তাঁরা ‘বানের জলে ডুবি-ভাসি, শুনেছ কি আর্তনাদ? বেঁচে থাকার জন্য চাই টেকসই বেড়িবাঁধ’, ‘দাবি মোদের একটাই, স্থায়ী বেড়িবাঁধ চাই’, ‘রক্ত লাগলে রক্ত দেব, বালুখেকোদের কবর দেব’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
মানববন্ধন শেষে পদ্মার পাড়ে সংবাদ সম্মেলন করেন চরের বাসিন্দারা। এ সময় কাঁচিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম এ হামিদ সরদার বলেন, ‘বালুখেকোদের পদ্মা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে কাঁচিকাটা চরটি আজ হুমকির মুখে পড়েছে। পদ্মার ভাঙনে চরের বাসিন্দাদের বসতবাড়ি, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে যাচ্ছে। তার ওপর আবার প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাঁচিকাটা চরকে বালুমহাল ঘোষণার পাঁয়তারা চলছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের দাবি, কাঁচিকাটাকে বালুমহাল ঘোষণার পাঁয়তারা বন্ধ, পদ্মা নদী থেকে বৈধ বা অবৈধ হোক, সব প্রকার বালু উত্তোলন বন্ধ এবং কাঁচিকাটা ইউনিয়নের উত্তর তীর রক্ষায় টেকসই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। আমাদের দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।’
শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার কাঁচিকাটা ইউনিয়নটি পদ্মা নদীর মধ্যে অবস্থিত। প্রায় সাড়ে ১৭ বর্গকিলোমিটার আয়তনের চরটিতে প্রায় ৫০ হাজার মানুষের বসবাস। অধিকাংশ বাসিন্দা পদ্মার বুকে মাছ শিকার ও চরে কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।
এই চর ঘিরে একটি চক্র সব সময় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে লিপ্ত। দিনরাত বালু উত্তোলনের ফলে চরটি ভাঙনের মুখে পড়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাঁচিকাটা চরকে বালুমহাল ঘোষণার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
বালুমহাল ঘোষণার প্রতিবাদ এবং বালু উত্তোলন বন্ধ ও কাঁচিকাটা ইউনিয়নের উত্তর তীর রক্ষায় স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ শনিবার পদ্মার পাড়ে পাঁচ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে একাধিক পয়েন্টে মানববন্ধন করে এ দাবি জানানো হয়।
চরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও কাজকর্ম বন্ধ রেখে প্রায় ১০ হাজার বাসিন্দা ব্যানার-ফেস্টুন হাতে মানববন্ধনে অংশ নেন। তাঁরা ‘বানের জলে ডুবি-ভাসি, শুনেছ কি আর্তনাদ? বেঁচে থাকার জন্য চাই টেকসই বেড়িবাঁধ’, ‘দাবি মোদের একটাই, স্থায়ী বেড়িবাঁধ চাই’, ‘রক্ত লাগলে রক্ত দেব, বালুখেকোদের কবর দেব’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
মানববন্ধন শেষে পদ্মার পাড়ে সংবাদ সম্মেলন করেন চরের বাসিন্দারা। এ সময় কাঁচিকাটা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এস এম এ হামিদ সরদার বলেন, ‘বালুখেকোদের পদ্মা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ফলে কাঁচিকাটা চরটি আজ হুমকির মুখে পড়েছে। পদ্মার ভাঙনে চরের বাসিন্দাদের বসতবাড়ি, ফসলি জমিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিলীন হয়ে যাচ্ছে। তার ওপর আবার প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাঁচিকাটা চরকে বালুমহাল ঘোষণার পাঁয়তারা চলছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের দাবি, কাঁচিকাটাকে বালুমহাল ঘোষণার পাঁয়তারা বন্ধ, পদ্মা নদী থেকে বৈধ বা অবৈধ হোক, সব প্রকার বালু উত্তোলন বন্ধ এবং কাঁচিকাটা ইউনিয়নের উত্তর তীর রক্ষায় টেকসই স্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করতে হবে। আমাদের দাবি মানা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।’
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
৩২ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
৩৫ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে