টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জ পৌর এলাকার কাড়ারগাতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাত্র ৩০০ মিটার রাস্তার অভাবে বর্ষা মৌসুমে কোমর সমান জলাবদ্ধতা ও কাদাপানির মধ্য দিয়ে স্কুলে যেতে বাধ্য হচ্ছে। বিকল্প পথে যেতে প্রায় আড়াই কিলোমিটার ঘুরে আসতে হয় তাদের। এতে শিশু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা প্রতিদিনই দুর্ভোগে পড়ছেন।
বিদ্যালয়ে ২০৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অন্তত ৭৬ জন কোমরপানির রাস্তা পাড়ি দিয়ে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় অভিভাবকেরা তাদের কোলে বা ঘাড়ে তুলে নিয়ে যান, আবার পানির উচ্চতা বেশি হলে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়।
বিদ্যালয়ের সামনে একটি রাস্তা থাকলেও পৌর এলাকার সরকারবাড়ি থেকে পোদ্দারবাড়ি পর্যন্ত মাত্র ৩০০ মিটার রাস্তা নির্মাণ হয়নি।
শিক্ষক পবিত্র কুমার বিশ্বাস বলেন, রাস্তাটি না থাকায় শিশুরা ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে আসছে। বর্ষাকালে পানি জমে পা ফসকে পড়ে বই-খাতা ভিজে নষ্ট হয়।
তিনি আরও বলেন, বিকল্প রাস্তা থাকলেও সেটি দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে প্রায় আড়াই কিলোমিটার পথ ঘুরতে হয়, যা ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ধারে হওয়ায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী রমেশ মজুমদার, শ্যামল মজুমদার ও রঞ্জিত বিশ্বাস জানান, বর্ষাকালে কাড়ারগাতীর প্রায় আড়াই হাজার মানুষ ও শিক্ষার্থী চলাচলে দুর্ভোগে আছে। সরকারি উদ্যোগ না হলে সমস্যা মিটবে না।
প্রধান শিক্ষিকা হিরু কামরুন্নাহার বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য এই রাস্তা নির্মাণ জরুরি। বর্ষায় স্কুলে আসা-যাওয়া বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোছা. জ্যোৎস্না খাতুন বলেন, ‘সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছি। রাস্তা নির্মাণে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, রাস্তাটি নির্মাণের জন্য জমির মালিকদের সঙ্গে সমাধান না হওয়ায় বিলম্ব হচ্ছে। বিষয়টি সমাধান হলে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।
গোপালগঞ্জ পৌর এলাকার কাড়ারগাতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মাত্র ৩০০ মিটার রাস্তার অভাবে বর্ষা মৌসুমে কোমর সমান জলাবদ্ধতা ও কাদাপানির মধ্য দিয়ে স্কুলে যেতে বাধ্য হচ্ছে। বিকল্প পথে যেতে প্রায় আড়াই কিলোমিটার ঘুরে আসতে হয় তাদের। এতে শিশু শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকেরা প্রতিদিনই দুর্ভোগে পড়ছেন।
বিদ্যালয়ে ২০৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অন্তত ৭৬ জন কোমরপানির রাস্তা পাড়ি দিয়ে বিদ্যালয়ে যাচ্ছে। অনেক সময় অভিভাবকেরা তাদের কোলে বা ঘাড়ে তুলে নিয়ে যান, আবার পানির উচ্চতা বেশি হলে নৌকা দিয়ে পারাপার হতে হয়।
বিদ্যালয়ের সামনে একটি রাস্তা থাকলেও পৌর এলাকার সরকারবাড়ি থেকে পোদ্দারবাড়ি পর্যন্ত মাত্র ৩০০ মিটার রাস্তা নির্মাণ হয়নি।
শিক্ষক পবিত্র কুমার বিশ্বাস বলেন, রাস্তাটি না থাকায় শিশুরা ঝুঁকি নিয়ে স্কুলে আসছে। বর্ষাকালে পানি জমে পা ফসকে পড়ে বই-খাতা ভিজে নষ্ট হয়।
তিনি আরও বলেন, বিকল্প রাস্তা থাকলেও সেটি দিয়ে বিদ্যালয়ে আসতে প্রায় আড়াই কিলোমিটার পথ ঘুরতে হয়, যা ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের ধারে হওয়ায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে।
স্থানীয় ব্যবসায়ী রমেশ মজুমদার, শ্যামল মজুমদার ও রঞ্জিত বিশ্বাস জানান, বর্ষাকালে কাড়ারগাতীর প্রায় আড়াই হাজার মানুষ ও শিক্ষার্থী চলাচলে দুর্ভোগে আছে। সরকারি উদ্যোগ না হলে সমস্যা মিটবে না।
প্রধান শিক্ষিকা হিরু কামরুন্নাহার বলেন, শিক্ষার্থীদের জন্য এই রাস্তা নির্মাণ জরুরি। বর্ষায় স্কুলে আসা-যাওয়া বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোছা. জ্যোৎস্না খাতুন বলেন, ‘সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানিয়েছি। রাস্তা নির্মাণে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।’
গোপালগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান বলেন, রাস্তাটি নির্মাণের জন্য জমির মালিকদের সঙ্গে সমাধান না হওয়ায় বিলম্ব হচ্ছে। বিষয়টি সমাধান হলে দ্রুত কাজ শুরু করা হবে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২৪ মিনিট আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
৩৪ মিনিট আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
১ ঘণ্টা আগে