প্রতিনিধি, নাগরপুর (টাঙ্গাইল)
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে সেতুর অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে অন্তত ১৫ গ্রামের ৩০-৩৫ হাজার মানুষ। স্বাধীনতার পর ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও উপজেলার বাড়ীগ্রাম বড় ঘাটপাড়ে সেতু হয়নি। এ কারণে এলাকায় কোন উন্নয়নের ছোঁয়াও লাগেনি। ফলে এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছেন। স্থানীয়ভাবে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে যুগ যুগ ধরে এখানকার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, স্বাধীনতার পর ৫০ বছর কেটে গেলেও এখনো এ এলাকায় কোন সেতু নির্মাণ হয়নি। বছরের পর বছর বহু আবেদন-নিবেদন করা হলেও কোন লাভ হয়নি। ফলে বাঁশের সাঁকো দিয়েই চলাচল করছে ১৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। এতে তাঁদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কখনো কখনো ছোটবড় নানা দুর্ঘটনাও ঘটে। শুধু তাই নয়, জরুরি কোন রোগীকে হাসপাতালে নিতেও পড়তে হয় বিপাকে। স্কুলগামী শিশু-শিক্ষার্থীদের নিয়ে চরম উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠায় থাকে পরিবার। কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ফসল সঠিক সময়ে বাজারে নিতে পারেন না। ফলে তাঁরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়।
বাড়ীগ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জহুরুদ্দিন বলেন, খালের উত্তরপাড় এলাকায় অবস্থিত জয়ভোগ, পারকোল, কুলকুষ্টিয়া, চামটা, শুনশী ও মির্জাপুরসহ বিভিন্ন গ্রামের অন্তত ২০ হাজার মানুষের একমাত্র সড়ক এটি। সড়কটিতে সেতু নির্মাণের জন্য জনপ্রতিনিধিদের কাছে সময় অসময়ে ধরনা দিয়েও কোন লাভ হয়নি। ফলে সকলকে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। গ্রামের সকলের দুর্ভোগ নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সেতুটি নির্মাণের জোর আবেদন জানাই।
বাড়ীগ্রাম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মো. আলমাছ উদ্দিন বলেন, বাড়ীগ্রামে দুইটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, অপরটি স্কুল অ্যান্ড কলেজ। দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন এই বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রায় ৫-৬ শত ছেলেমেয়ে পারাপার হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা অনেক সময় সাঁকো থেকে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। আমরা এই দুর্ভোগের অবসান চাই।
মামুদনগর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বাড়ীগ্রাম বড়ঘাট খালের উত্তরপাড় এলাকার প্রায় ১০-১৫ হাজার মানুষ বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করে। সেতুটি হওয়া খুবই দরকার।
উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী এল. জি. ই. ডি মো. মইনুল হক বলেন, বাড়ীগ্রামের খালের ওপর ব্রিজের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। কাজটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে সেতুর অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে অন্তত ১৫ গ্রামের ৩০-৩৫ হাজার মানুষ। স্বাধীনতার পর ৫০ বছর পেরিয়ে গেলেও উপজেলার বাড়ীগ্রাম বড় ঘাটপাড়ে সেতু হয়নি। এ কারণে এলাকায় কোন উন্নয়নের ছোঁয়াও লাগেনি। ফলে এ অঞ্চলের হাজারো মানুষ সীমাহীন দুর্ভোগের মধ্য দিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছেন। স্থানীয়ভাবে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে যুগ যুগ ধরে এখানকার মানুষ ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, স্বাধীনতার পর ৫০ বছর কেটে গেলেও এখনো এ এলাকায় কোন সেতু নির্মাণ হয়নি। বছরের পর বছর বহু আবেদন-নিবেদন করা হলেও কোন লাভ হয়নি। ফলে বাঁশের সাঁকো দিয়েই চলাচল করছে ১৫ গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। এতে তাঁদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। কখনো কখনো ছোটবড় নানা দুর্ঘটনাও ঘটে। শুধু তাই নয়, জরুরি কোন রোগীকে হাসপাতালে নিতেও পড়তে হয় বিপাকে। স্কুলগামী শিশু-শিক্ষার্থীদের নিয়ে চরম উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠায় থাকে পরিবার। কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ফসল সঠিক সময়ে বাজারে নিতে পারেন না। ফলে তাঁরা ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়।
বাড়ীগ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জহুরুদ্দিন বলেন, খালের উত্তরপাড় এলাকায় অবস্থিত জয়ভোগ, পারকোল, কুলকুষ্টিয়া, চামটা, শুনশী ও মির্জাপুরসহ বিভিন্ন গ্রামের অন্তত ২০ হাজার মানুষের একমাত্র সড়ক এটি। সড়কটিতে সেতু নির্মাণের জন্য জনপ্রতিনিধিদের কাছে সময় অসময়ে ধরনা দিয়েও কোন লাভ হয়নি। ফলে সকলকে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। গ্রামের সকলের দুর্ভোগ নিরসনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সেতুটি নির্মাণের জোর আবেদন জানাই।
বাড়ীগ্রাম স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক মো. আলমাছ উদ্দিন বলেন, বাড়ীগ্রামে দুইটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, অপরটি স্কুল অ্যান্ড কলেজ। দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রতিদিন এই বাঁশের সাঁকো দিয়ে প্রায় ৫-৬ শত ছেলেমেয়ে পারাপার হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা অনেক সময় সাঁকো থেকে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে। আমরা এই দুর্ভোগের অবসান চাই।
মামুদনগর ইউপি চেয়ারম্যান মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বাড়ীগ্রাম বড়ঘাট খালের উত্তরপাড় এলাকার প্রায় ১০-১৫ হাজার মানুষ বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করে। সেতুটি হওয়া খুবই দরকার।
উপজেলা উপসহকারী প্রকৌশলী এল. জি. ই. ডি মো. মইনুল হক বলেন, বাড়ীগ্রামের খালের ওপর ব্রিজের জন্য প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে। কাজটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
৭ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
১০ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
১১ ঘণ্টা আগে