অনলাইন ডেস্ক
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁর নামে ৬ কোটি ২৯ লাখ ১৯ হাজার ১৯৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
আজ সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা–১ এ মামলাটি দায়ের করা হয়। দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন মামলার বিষয়টি জানান।
এ ছাড়া কামরুল ইসলামের স্ত্রী বেগম তায়েবা ইসলাম, ছেলে ডা. তানজীর ইসলাম ও মেয়ে সেগুপ্তা ইসলামের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি সম্পদ বিবরণীতে দাখিল করতে বলেছে দুদক।
কামরুলের মামলার এজাহারে বলা হয়, কামরুল ইসলামের স্ত্রী তায়েবা ইসলামের নামে অবৈধ সম্পদ থাকতে পারে। ছেলে ডা. তানজীর ইসলামের নামে ১ কোটি ৪৬ লাখ ১৫ হাজার ৭৯৫ টাকা এবং মেয়ে সেগুপ্তা ইসলাম কর্তৃক ১ কোটি ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৯২৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাদের নামে ও বেনামে আরও সম্পদ থাকার সম্ভবনা রয়েছে বলে জানায় দুদক।
এর আগে গত ১৮ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা-১২ নম্বর সেক্টর থেকে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গত ১৪ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে থাকা দুর্নীতির অভিযোহ অনুসন্ধানে নামে দুদক।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামি কামরুলের নামে ৬ কোটি ২৯ লাখ ১৯ হাজার ১৯৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়, যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এজাহারে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি পাবলিক সার্ভেন্ট ছিলেন এবং তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন জ্ঞাত আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন, যার গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া মো. কামরুল ইসলাম এর নিজ এবং তার প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত মোট ১৫টি হিসাবে মোট ২১ কোটি ১৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৬৫ টাকা লেনদেন করেন। তিনি এই টাকা সন্দেহজনকভাবে হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তর করেছেন। যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২, এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৮, ১০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ এই চারটি জাতীয় নির্বাচনে জয় পান এই আওয়ামীলীগ নেতা। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ প্রতিমন্ত্রী ও ২০১৪ সালে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদে প্রথমে সদস্য ও পরে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হন।
সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁর নামে ৬ কোটি ২৯ লাখ ১৯ হাজার ১৯৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে এই মামলা দায়ের করা হয়।
আজ সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা–১ এ মামলাটি দায়ের করা হয়। দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন মামলার বিষয়টি জানান।
এ ছাড়া কামরুল ইসলামের স্ত্রী বেগম তায়েবা ইসলাম, ছেলে ডা. তানজীর ইসলাম ও মেয়ে সেগুপ্তা ইসলামের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি সম্পদ বিবরণীতে দাখিল করতে বলেছে দুদক।
কামরুলের মামলার এজাহারে বলা হয়, কামরুল ইসলামের স্ত্রী তায়েবা ইসলামের নামে অবৈধ সম্পদ থাকতে পারে। ছেলে ডা. তানজীর ইসলামের নামে ১ কোটি ৪৬ লাখ ১৫ হাজার ৭৯৫ টাকা এবং মেয়ে সেগুপ্তা ইসলাম কর্তৃক ১ কোটি ১০ লাখ ৪৮ হাজার ৯২৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাদের নামে ও বেনামে আরও সম্পদ থাকার সম্ভবনা রয়েছে বলে জানায় দুদক।
এর আগে গত ১৮ নভেম্বর রাজধানীর উত্তরা-১২ নম্বর সেক্টর থেকে সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ। গত ১৪ অক্টোবর তার বিরুদ্ধে থাকা দুর্নীতির অভিযোহ অনুসন্ধানে নামে দুদক।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামি কামরুলের নামে ৬ কোটি ২৯ লাখ ১৯ হাজার ১৯৫ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ পাওয়া যায়, যা দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
এজাহারে বলা হয়, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি পাবলিক সার্ভেন্ট ছিলেন এবং তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালনকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন জ্ঞাত আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন, যার গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি।
এ ছাড়া মো. কামরুল ইসলাম এর নিজ এবং তার প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন ব্যাংকে পরিচালিত মোট ১৫টি হিসাবে মোট ২১ কোটি ১৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৬৫ টাকা লেনদেন করেন। তিনি এই টাকা সন্দেহজনকভাবে হস্তান্তর, রূপান্তর, স্থানান্তর করেছেন। যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২, এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
২০০৮, ১০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ এই চারটি জাতীয় নির্বাচনে জয় পান এই আওয়ামীলীগ নেতা। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আইন, বিচার ও সংসদ প্রতিমন্ত্রী ও ২০১৪ সালে খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদে প্রথমে সদস্য ও পরে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩১ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
৩৬ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৪০ মিনিট আগে