ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্যবসা করতেন।
কামরুলের চাচাতো ভাই শেখ মো. সজিব জানান, কোরবানির ঈদ শেষে কামরুলসহ পাঁচজন একসঙ্গে ছুটি কাটিয়ে ১০ অক্টোবর ওমানে ফিরে যান। ফেরার মাত্র ছয় দিন পরই ঘটে এই দুর্ঘটনা।
স্বজনদের ভাষ্যমতে, ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে সিলাল মার্কেটে যাওয়ার পথে একজন তানজানিয়ান চালকের প্রস্তাবে কামরুল একটি বাসে ওঠেন। নতুন সিলাল মার্কেটের গেটের সামনে পৌঁছালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা একটি মাটি কাটার গাড়ির (জেসিবি) সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান কামরুল। বর্তমানে তাঁর মরদেহ রুস্তাক হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার রাতে কামরুলের মরদেহ দেশে পৌঁছানোর কথা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর তাঁর নিজ এলাকা মাধবপুরে জানাজা শেষে দাফন করা হবে।
তাঁর দুই শিশুপুত্র রয়েছে; একজনের বয়স চার বছর এবং অন্যজনের মাত্র পাঁচ মাস। কামরুল ১২ বছর বয়সে পরিবারের দায়িত্ব নিতে প্রবাসে পাড়ি জমান। তাঁর অকালমৃত্যুতে পরিবার, স্থানীয় বাসিন্দা ও ওমানপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্যবসা করতেন।
কামরুলের চাচাতো ভাই শেখ মো. সজিব জানান, কোরবানির ঈদ শেষে কামরুলসহ পাঁচজন একসঙ্গে ছুটি কাটিয়ে ১০ অক্টোবর ওমানে ফিরে যান। ফেরার মাত্র ছয় দিন পরই ঘটে এই দুর্ঘটনা।
স্বজনদের ভাষ্যমতে, ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে সিলাল মার্কেটে যাওয়ার পথে একজন তানজানিয়ান চালকের প্রস্তাবে কামরুল একটি বাসে ওঠেন। নতুন সিলাল মার্কেটের গেটের সামনে পৌঁছালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা একটি মাটি কাটার গাড়ির (জেসিবি) সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান কামরুল। বর্তমানে তাঁর মরদেহ রুস্তাক হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার রাতে কামরুলের মরদেহ দেশে পৌঁছানোর কথা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর তাঁর নিজ এলাকা মাধবপুরে জানাজা শেষে দাফন করা হবে।
তাঁর দুই শিশুপুত্র রয়েছে; একজনের বয়স চার বছর এবং অন্যজনের মাত্র পাঁচ মাস। কামরুল ১২ বছর বয়সে পরিবারের দায়িত্ব নিতে প্রবাসে পাড়ি জমান। তাঁর অকালমৃত্যুতে পরিবার, স্থানীয় বাসিন্দা ও ওমানপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্যবসা করতেন।
কামরুলের চাচাতো ভাই শেখ মো. সজিব জানান, কোরবানির ঈদ শেষে কামরুলসহ পাঁচজন একসঙ্গে ছুটি কাটিয়ে ১০ অক্টোবর ওমানে ফিরে যান। ফেরার মাত্র ছয় দিন পরই ঘটে এই দুর্ঘটনা।
স্বজনদের ভাষ্যমতে, ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে সিলাল মার্কেটে যাওয়ার পথে একজন তানজানিয়ান চালকের প্রস্তাবে কামরুল একটি বাসে ওঠেন। নতুন সিলাল মার্কেটের গেটের সামনে পৌঁছালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা একটি মাটি কাটার গাড়ির (জেসিবি) সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান কামরুল। বর্তমানে তাঁর মরদেহ রুস্তাক হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার রাতে কামরুলের মরদেহ দেশে পৌঁছানোর কথা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর তাঁর নিজ এলাকা মাধবপুরে জানাজা শেষে দাফন করা হবে।
তাঁর দুই শিশুপুত্র রয়েছে; একজনের বয়স চার বছর এবং অন্যজনের মাত্র পাঁচ মাস। কামরুল ১২ বছর বয়সে পরিবারের দায়িত্ব নিতে প্রবাসে পাড়ি জমান। তাঁর অকালমৃত্যুতে পরিবার, স্থানীয় বাসিন্দা ও ওমানপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্যবসা করতেন।
কামরুলের চাচাতো ভাই শেখ মো. সজিব জানান, কোরবানির ঈদ শেষে কামরুলসহ পাঁচজন একসঙ্গে ছুটি কাটিয়ে ১০ অক্টোবর ওমানে ফিরে যান। ফেরার মাত্র ছয় দিন পরই ঘটে এই দুর্ঘটনা।
স্বজনদের ভাষ্যমতে, ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে সিলাল মার্কেটে যাওয়ার পথে একজন তানজানিয়ান চালকের প্রস্তাবে কামরুল একটি বাসে ওঠেন। নতুন সিলাল মার্কেটের গেটের সামনে পৌঁছালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে থাকা একটি মাটি কাটার গাড়ির (জেসিবি) সঙ্গে সজোরে ধাক্কা খায়। এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই মারা যান কামরুল। বর্তমানে তাঁর মরদেহ রুস্তাক হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হয়েছে।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার রাতে কামরুলের মরদেহ দেশে পৌঁছানোর কথা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বাদ জোহর তাঁর নিজ এলাকা মাধবপুরে জানাজা শেষে দাফন করা হবে।
তাঁর দুই শিশুপুত্র রয়েছে; একজনের বয়স চার বছর এবং অন্যজনের মাত্র পাঁচ মাস। কামরুল ১২ বছর বয়সে পরিবারের দায়িত্ব নিতে প্রবাসে পাড়ি জমান। তাঁর অকালমৃত্যুতে পরিবার, স্থানীয় বাসিন্দা ও ওমানপ্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
১৪ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
১৮ মিনিট আগেরংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
৩৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
২ ঘণ্টা আগেআজিনুর রহমান আজিম, পাটগ্রাম (লালমনিরহাট)
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ ও হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করছে। অথচ সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে কৃষি অধিদপ্তর থেকে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না
জানা গেছে, রবি মৌসুমের শুরুতে ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি, এমওপি সারসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় ২০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দরে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষাবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা বলেন, ইউরিয়া, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি), ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি), মিউরেট অব পটাশ (এমওপি)—সব ধরনের সার বেশি টাকা না দিলে পাওয়া যায় না। ডিলাররা বলেন, সার নেই। তাই বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবাদ কমানোর কথাও ভাবছেন।
কৃষকেরা জানান, সরকার নির্ধারিত ৫০ কেজি টিএসপি সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯৬০ থেকে ২ হাজার ১০০ টাকায়। ডিএপি সারের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। ইউরিয়া সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকার জায়গায় ১ হাজার ৪৫০ টাকা, আর পটাশ সারের দাম ১ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জানতে চাইলে জগতবেড় ইউনিয়নের পশ্চিম জগতবেড় গ্রামের কৃষক মফির উদ্দিন বলেন, ‘সারের বাজারে আগুন। আমি ১৯ বস্তা টিএসপি সার কিনেছি সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে। ইউরিয়াও ১০০ টাকা বেশি দিতে হয়েছে। এখন কীভাবে আবাদ করব?’ জোংড়া ইউনিয়নের ইসলামনগর এলাকার কৃষক আবু সাঈদ বলেন, ‘এক একর জমিতে ফুলকপি লাগিয়েছি। টিএসপি সার প্রতি বস্তায় ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সামনে ভুট্টার আবাদে কী করব ভেবে পাচ্ছি না।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভায় চাষাবাদযোগ্য জমি রয়েছে ২৬ হাজার ১৫১ হেক্টর। এই অঞ্চলের প্রায় ৪১ হাজার ৫০০ পরিবার সরাসরি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। রবি মৌসুমে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইউরিয়া সারের চাহিদা ৬ হাজার ৫৫০ টন, বরাদ্দ এসেছে মাত্র ২ হাজার ৩৬৪ টন। টিএসপি, ডিএপি ও পটাশ সারের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা—চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ প্রায় অর্ধেক।
তবে সারের দোকানদারদের দাবি, চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ না পাওয়ায় বাইরের জেলা থেকে বেশি দামে সার কিনে আনতে হচ্ছে। এ জন্য কৃষকদের কাছ থেকে বেশি দাম নেওয়া হয়। পাটগ্রাম বাজারের ডিলার হরিপদ দে বলেন, এখন কৃষকদের মধ্যে ভয় কাজ করছে, সার পাওয়া যাবে না—এই আশঙ্কায় সবাই একসঙ্গে সার কিনতে ছুটছেন। ফলে চাহিদা বেড়েছে। সরকার যে বরাদ্দ দিয়েছে, তা কৃষকের চাহিদার তুলনায় অনেক কম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে বাজার মনিটরিং চলছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যে কৃষক যেন সার পান, সে ব্যাপারে কাজ করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। কেউ সারের কৃত্রিম সংকট বা কালোবাজারি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, সারের ঘাটতি ধীরে ধীরে পূরণ করা হচ্ছে। তবে যদি কেউ বেশি দামে বিক্রি করে, কৃষকেরা লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ দিলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ ও হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয় নিয়ন্ত্রণ করছে। অথচ সারের কৃত্রিম সংকট ও মূল্যবৃদ্ধি রোধে কৃষি অধিদপ্তর থেকে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না
জানা গেছে, রবি মৌসুমের শুরুতে ইউরিয়া, টিএসপি, ডিএপি, এমওপি সারসহ বিভিন্ন কৃষি উপকরণের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে প্রতি ৫০ কেজির বস্তায় ২০০ থেকে ৭০০ টাকা পর্যন্ত বেশি দরে সার কিনতে হচ্ছে। এতে চাষাবাদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের কৃষকেরা বলেন, ইউরিয়া, ট্রিপল সুপার ফসফেট (টিএসপি), ডাই-অ্যামোনিয়াম ফসফেট (ডিএপি), মিউরেট অব পটাশ (এমওপি)—সব ধরনের সার বেশি টাকা না দিলে পাওয়া যায় না। ডিলাররা বলেন, সার নেই। তাই বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দামে কিনতে হচ্ছে। কেউ কেউ আবাদ কমানোর কথাও ভাবছেন।
কৃষকেরা জানান, সরকার নির্ধারিত ৫০ কেজি টিএসপি সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকা হলেও বর্তমানে তা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৯৬০ থেকে ২ হাজার ১০০ টাকায়। ডিএপি সারের দাম ১ হাজার ৫০ টাকা হলেও বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৪০০ টাকায়। ইউরিয়া সারের দাম ১ হাজার ৩৫০ টাকার জায়গায় ১ হাজার ৪৫০ টাকা, আর পটাশ সারের দাম ১ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২৫০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
জানতে চাইলে জগতবেড় ইউনিয়নের পশ্চিম জগতবেড় গ্রামের কৃষক মফির উদ্দিন বলেন, ‘সারের বাজারে আগুন। আমি ১৯ বস্তা টিএসপি সার কিনেছি সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে। ইউরিয়াও ১০০ টাকা বেশি দিতে হয়েছে। এখন কীভাবে আবাদ করব?’ জোংড়া ইউনিয়নের ইসলামনগর এলাকার কৃষক আবু সাঈদ বলেন, ‘এক একর জমিতে ফুলকপি লাগিয়েছি। টিএসপি সার প্রতি বস্তায় ৬০০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে। সামনে ভুট্টার আবাদে কী করব ভেবে পাচ্ছি না।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, উপজেলার ৮ ইউনিয়ন ও ১ পৌরসভায় চাষাবাদযোগ্য জমি রয়েছে ২৬ হাজার ১৫১ হেক্টর। এই অঞ্চলের প্রায় ৪১ হাজার ৫০০ পরিবার সরাসরি কৃষির সঙ্গে সম্পৃক্ত। রবি মৌসুমে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) ইউরিয়া সারের চাহিদা ৬ হাজার ৫৫০ টন, বরাদ্দ এসেছে মাত্র ২ হাজার ৩৬৪ টন। টিএসপি, ডিএপি ও পটাশ সারের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা—চাহিদার তুলনায় বরাদ্দ প্রায় অর্ধেক।
তবে সারের দোকানদারদের দাবি, চাহিদা অনুযায়ী বরাদ্দ না পাওয়ায় বাইরের জেলা থেকে বেশি দামে সার কিনে আনতে হচ্ছে। এ জন্য কৃষকদের কাছ থেকে বেশি দাম নেওয়া হয়। পাটগ্রাম বাজারের ডিলার হরিপদ দে বলেন, এখন কৃষকদের মধ্যে ভয় কাজ করছে, সার পাওয়া যাবে না—এই আশঙ্কায় সবাই একসঙ্গে সার কিনতে ছুটছেন। ফলে চাহিদা বেড়েছে। সরকার যে বরাদ্দ দিয়েছে, তা কৃষকের চাহিদার তুলনায় অনেক কম।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোস্তফা হাসান ইমাম বলেন, উপজেলা প্রশাসনের সমন্বয়ে বাজার মনিটরিং চলছে। সরকার নির্ধারিত মূল্যে কৃষক যেন সার পান, সে ব্যাপারে কাজ করছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। কেউ সারের কৃত্রিম সংকট বা কালোবাজারি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কৃষি কর্মকর্তা আরও বলেন, সারের ঘাটতি ধীরে ধীরে পূরণ করা হচ্ছে। তবে যদি কেউ বেশি দামে বিক্রি করে, কৃষকেরা লিখিত বা মৌখিক অভিযোগ দিলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
১৮ মিনিট আগেরংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
৩৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘণ্টা এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান। এতে সেনাবাহিনী, থানা-পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। পুলিশের নেতৃত্বে ছিলেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম এবং সেনাবাহিনীর (১২ বীর) দলের নেতৃত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট মো. এহসান সিরাজী সাদ।
প্রশাসন ও যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অনেক মাদক কারবারি ও চোরাকারবারি পালিয়ে যায়। তবে তেতাভূমি এলাকায় ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত কয়েক হাজার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদের খালি বোতল ধ্বংস করা হয়। পরে ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা কয়েকটি গাঁজার পুরিয়াও ধ্বংস করা হয়। এ সময় সীমান্ত এলাকা থেকে আসা বিভিন্ন যানবাহনে তল্লাশি চালানো হয়।
অভিযান শেষে ইউএনও মাহমুদা জাহান বলেন, মাদক, চোরাচালান ও অপরাধ দমনে টাস্কফোর্সের অভিযান নিয়মিত চলবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘণ্টা এই অভিযান পরিচালিত হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা জাহান। এতে সেনাবাহিনী, থানা-পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যরা অংশ নেন। পুলিশের নেতৃত্বে ছিলেন ব্রাহ্মণপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাজেদুল ইসলাম এবং সেনাবাহিনীর (১২ বীর) দলের নেতৃত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট মো. এহসান সিরাজী সাদ।
প্রশাসন ও যৌথ বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে অনেক মাদক কারবারি ও চোরাকারবারি পালিয়ে যায়। তবে তেতাভূমি এলাকায় ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে সংরক্ষিত কয়েক হাজার বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদের খালি বোতল ধ্বংস করা হয়। পরে ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করা কয়েকটি গাঁজার পুরিয়াও ধ্বংস করা হয়। এ সময় সীমান্ত এলাকা থেকে আসা বিভিন্ন যানবাহনে তল্লাশি চালানো হয়।
অভিযান শেষে ইউএনও মাহমুদা জাহান বলেন, মাদক, চোরাচালান ও অপরাধ দমনে টাস্কফোর্সের অভিযান নিয়মিত চলবে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসনের কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
১৪ মিনিট আগেরংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
৩৪ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
২ ঘণ্টা আগেপীরগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা হলেন রামনাথপুর ইউনিয়নের দ্বারিয়াপুর গ্রামের আশুরা বেগম (৬৫), রবিউল ইসলাম (৫৫), শাহিন মিয়া (২৩), শরীফ মিয়া (২২), খাসা মিয়া (৫২), চেরাগপুরের রওহাবুল মিয়া (৩২), দ্বারিয়াপুরের শিল্পী (২৮), মামুন (১৬) ও খোরশেদ ইসলাম (২৫)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন। পরে ১১ অক্টোবর দ্বারিয়াপুর গ্রামের টুটুল মিয়াও অসুস্থ গরু জবাই করে গ্রামবাসীর মধ্যে মাংস ভাগ করে দেন। ধারণা করা হচ্ছে, এসব গরুর মাংস খেয়ে বা কাটাকাটির সময় সংস্পর্শে এসে তাঁরা অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হয়েছেন।
আক্রান্ত শিল্পী, মামুন ও খোরশেদ জানান, গরু জবাইয়ের পরপরই কয়েকজনের শরীরে ঘা দেখা দেয়। তাঁরা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে না গিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন।
রংপুর জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবার পর্যন্ত রংপুরের পীরগাছায় ৩৮, কাউনিয়ায় ১৮, মিঠাপুকুরে ১২, গঙ্গাচড়ায় ৭, পীরগঞ্জে একজনসহ জেলায় ৭৮ জন সন্দেহজনক অ্যানথ্রাক্স রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে পীরগঞ্জের নতুন ৯ জন আক্রান্তের তথ্য এখনো ওই হিসাবে যুক্ত হয়নি।
জেলা সিভিল সার্জন শাহীন সুলতানা জানান, জেলায় এখন পর্যন্ত অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্তের সংখ্যা ১১। তবে সন্দেহজনক রোগীর সংখ্যা আরও বেশি। তিনি বলেন, ‘অ্যানথ্রাক্স রোগীর শরীরে কাঁচা ঘা না থাকলে নমুনা সংগ্রহ করা যায় না, তাই অনেক ক্ষেত্রে নিশ্চিতভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না।’ এদিকে গত জুলাই ও সেপ্টেম্বরে পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স উপসর্গে দুজনের মৃত্যু হয়। পরে গাইবান্ধায়ও একাধিক আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। সর্বশেষ ৪ অক্টোবর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের রোজিনা বেগম (৪৫) অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। আক্রান্ত ব্যক্তিরা হলেন রামনাথপুর ইউনিয়নের দ্বারিয়াপুর গ্রামের আশুরা বেগম (৬৫), রবিউল ইসলাম (৫৫), শাহিন মিয়া (২৩), শরীফ মিয়া (২২), খাসা মিয়া (৫২), চেরাগপুরের রওহাবুল মিয়া (৩২), দ্বারিয়াপুরের শিল্পী (২৮), মামুন (১৬) ও খোরশেদ ইসলাম (২৫)।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন। পরে ১১ অক্টোবর দ্বারিয়াপুর গ্রামের টুটুল মিয়াও অসুস্থ গরু জবাই করে গ্রামবাসীর মধ্যে মাংস ভাগ করে দেন। ধারণা করা হচ্ছে, এসব গরুর মাংস খেয়ে বা কাটাকাটির সময় সংস্পর্শে এসে তাঁরা অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হয়েছেন।
আক্রান্ত শিল্পী, মামুন ও খোরশেদ জানান, গরু জবাইয়ের পরপরই কয়েকজনের শরীরে ঘা দেখা দেয়। তাঁরা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে না গিয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বাড়িতে ফিরে গেছেন।
রংপুর জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত সোমবার পর্যন্ত রংপুরের পীরগাছায় ৩৮, কাউনিয়ায় ১৮, মিঠাপুকুরে ১২, গঙ্গাচড়ায় ৭, পীরগঞ্জে একজনসহ জেলায় ৭৮ জন সন্দেহজনক অ্যানথ্রাক্স রোগী শনাক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ২৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে পীরগঞ্জের নতুন ৯ জন আক্রান্তের তথ্য এখনো ওই হিসাবে যুক্ত হয়নি।
জেলা সিভিল সার্জন শাহীন সুলতানা জানান, জেলায় এখন পর্যন্ত অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্তের সংখ্যা ১১। তবে সন্দেহজনক রোগীর সংখ্যা আরও বেশি। তিনি বলেন, ‘অ্যানথ্রাক্স রোগীর শরীরে কাঁচা ঘা না থাকলে নমুনা সংগ্রহ করা যায় না, তাই অনেক ক্ষেত্রে নিশ্চিতভাবে শনাক্ত করা সম্ভব হয় না।’ এদিকে গত জুলাই ও সেপ্টেম্বরে পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স উপসর্গে দুজনের মৃত্যু হয়। পরে গাইবান্ধায়ও একাধিক আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়। সর্বশেষ ৪ অক্টোবর গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের রোজিনা বেগম (৪৫) অ্যানথ্রাক্স উপসর্গ নিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
১৪ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
১৮ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে। দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি
২ ঘণ্টা আগেতাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) সংবাদদাতা
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে।
দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যাই। সকালে এসে দেখি দোকানের পেছনের টিন কাটা। দোকান থেকে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার কীটনাশক ও অন্য মালপত্র চুরি হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘চুরির বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলায় রাতের আঁধারে সার ও কীটনাশকের দোকানে চুরি হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার মালপত্র খোয়া গেছে মালিকের।
গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার কাস্তা বাজারে মেসার্স জিসা এন্টারপ্রাইজে এই ঘটনা ঘটে।
দোকানের মালিক জাহাঙ্গীর আলম দাবি করে বলেন, ‘রাত সাড়ে ৯টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যাই। সকালে এসে দেখি দোকানের পেছনের টিন কাটা। দোকান থেকে প্রায় সাড়ে ৩ লাখ টাকার কীটনাশক ও অন্য মালপত্র চুরি হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে তাড়াশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউর রহমান বলেন, ‘চুরির বিষয়ে এখনো কেউ লিখিত অভিযোগ দেয়নি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ার শেখ মো. কামরুল (৩৬) ওমানের রাস্তায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন। ১৫ অক্টোবর সকালে বাসা থেকে মার্কেটে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শেখ মো. কামরুল উপজেলার মাধবপুর গ্রামের শেখ বাড়ির মৃত কামাল হোসেনের ছেলে। তিনি ২৫ বছর ধরে ওমানে বসবাস করছিলেন এবং সিলাল মার্কেটে ব্
৩ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের পাটগ্রামে সারের সংকটের অজুহাতে বাজারে দাম বেড়েছে কয়েক গুণ। কোথাও সরকার নির্ধারিত দামে সার পাওয়া যাচ্ছে না। বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে কৃষকদের। এতে ক্ষোভ আর হতাশায় পড়েছেন উপজেলার হাজারো কৃষক। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ডিলার ও পরিবহন সিন্ডিকেট মজুত করে সারের বিক্রয়...
১৪ মিনিট আগেকুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক ও চোরাচালানবিরোধী বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ মদের খালি বোতল ও গাঁজা ধ্বংস করেছে উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে গঠিত টাস্কফোর্স। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত উপজেলার শশীদল ইউনিয়নের বাগড়া, তেতাভূমি ও ব্রাহ্মণপাড়া সদর ইউনিয়নের পূর্বপাড়া এলাকায় টানা কয়েক ঘ
১৮ মিনিট আগেরংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় আরও ৯ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ পাওয়া গেছে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মাসুদ রানা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চেরাগপুর গ্রামের শমসের আলীর ছেলে সাদেক আলী ৪ অক্টোবর অসুস্থ গরু জবাই করে ১৮টি পরিবারের মধ্যে মাংস বিতরণ করেন।
৩৪ মিনিট আগে