কুমিল্লা প্রতিনিধি

দেশের রাজনীতিতে কার্যকর সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘পেশি শক্তিমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সংস্কার জরুরি।’ কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আজ শুক্রবার সকালে মহানগর জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। সম্মেলন উপলক্ষে নারীদের জন্য নগরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে পৃথক প্যান্ডেলের ব্যবস্থা করা হয়।
সম্মেলনে শফিকুর রহমান প্রশাসনে সংস্কারের গতি বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মৌলিক সংস্কার করে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন দিতে হবে।’ তিনি ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণহত্যার বিচার এবং পিলখানার ৫৭ সেনা কর্মকর্তার হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান।
আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি। দেশের প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সে ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আমরা কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
ডা. শফিক বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়ে আমরা তো হস্তক্ষেপ করিনি। এরপরও তারা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। কিন্তু তারা কতটা উগ্র, সেটা সবাই জানে। চট্টগ্রামে একটি উগ্রবাদী সংগঠন একজন আইনজীবীকে হত্যা করেছে। এরপরও এ দেশের মানুষ আইন হাতে তুলে নেয়নি। আমরা ধন্যবাদ জানাই প্রধান উপদেষ্টাকে। তিনি সব ধর্মের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে বলেছেন, এ দেশ আমাদের সবার। তিনি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছেন। আমরা চাই, প্রধান উপদেষ্টার এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। আর ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, আমরা তাদের কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
কুমিল্লাকে দ্রুত বিভাগ ঘোষণা এবং কুমিল্লা বিমানবন্দর পুনরায় চালু করার দাবি জানান জামায়াতের আমির। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কুমিল্লা জেলা কি আমাজন জঙ্গল থেকে এখানে এসে পড়েছে? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে, চব্বিশের যুদ্ধে কুমিল্লার কি কোনো ভূমিকা নেই? দেশের প্রয়োজনে কুমিল্লা নামে ভূমিকা রাখা সম্ভব হলে কুমিল্লা নামে বিভাগ দিতে অসুবিধা কোথায়?’
কুমিল্লা নামে বিভাগ না দেওয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আপনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না। বাংলাদেশের যিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তাঁকে বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিকে সম্মান করতে হবে।’ এ সময় তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কুমিল্লা নামেই বিভাগ করার উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘ধর্মীয় দাঙ্গা ভারতে সংঘটিত হয়ে থাকে, তাই জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাংলাদেশে নয়, ভারতে প্রয়োজন।’ জামায়াত নেতারা দুর্নীতি বন্ধ এবং একটি বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনের সমাপনী বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবু তাহের মুহাম্মদ মাছুম বলেন, ‘শেখ মুজিব ও তাঁর কন্যা হাসিনা বাংলাদেশকে শেষ করে দিয়েছেন এবং দেশটাকে ভারতের করদ রাজ্যে পরিণত করেছেন।’
অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জন্ম থেকেই ফ্যাসিস্ট দল এবং তারা দেশকে বিভক্ত করেছে।’
কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম, মাওলানা আবদুল হালিম, নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসাইন, মুহাম্মদ আবদুর রব প্রমুখ।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মুফতি আবদুল হান্নান, লক্ষ্মীপুর জেলা আমির রুহুল আমিন, নোয়াখালী জেলা সাবেক আমির মাওলানা আলাউদ্দিন প্রমুখ। সম্মেলন উদ্বোধন করেন শহীদ মাছুম মিয়ার বাবা মুহাম্মদ শাহীন মিয়া।

দেশের রাজনীতিতে কার্যকর সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘পেশি শক্তিমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সংস্কার জরুরি।’ কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আজ শুক্রবার সকালে মহানগর জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। সম্মেলন উপলক্ষে নারীদের জন্য নগরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে পৃথক প্যান্ডেলের ব্যবস্থা করা হয়।
সম্মেলনে শফিকুর রহমান প্রশাসনে সংস্কারের গতি বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মৌলিক সংস্কার করে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন দিতে হবে।’ তিনি ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণহত্যার বিচার এবং পিলখানার ৫৭ সেনা কর্মকর্তার হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান।
আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি। দেশের প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সে ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আমরা কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
ডা. শফিক বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়ে আমরা তো হস্তক্ষেপ করিনি। এরপরও তারা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। কিন্তু তারা কতটা উগ্র, সেটা সবাই জানে। চট্টগ্রামে একটি উগ্রবাদী সংগঠন একজন আইনজীবীকে হত্যা করেছে। এরপরও এ দেশের মানুষ আইন হাতে তুলে নেয়নি। আমরা ধন্যবাদ জানাই প্রধান উপদেষ্টাকে। তিনি সব ধর্মের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে বলেছেন, এ দেশ আমাদের সবার। তিনি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছেন। আমরা চাই, প্রধান উপদেষ্টার এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। আর ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, আমরা তাদের কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
কুমিল্লাকে দ্রুত বিভাগ ঘোষণা এবং কুমিল্লা বিমানবন্দর পুনরায় চালু করার দাবি জানান জামায়াতের আমির। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কুমিল্লা জেলা কি আমাজন জঙ্গল থেকে এখানে এসে পড়েছে? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে, চব্বিশের যুদ্ধে কুমিল্লার কি কোনো ভূমিকা নেই? দেশের প্রয়োজনে কুমিল্লা নামে ভূমিকা রাখা সম্ভব হলে কুমিল্লা নামে বিভাগ দিতে অসুবিধা কোথায়?’
কুমিল্লা নামে বিভাগ না দেওয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আপনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না। বাংলাদেশের যিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তাঁকে বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিকে সম্মান করতে হবে।’ এ সময় তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কুমিল্লা নামেই বিভাগ করার উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘ধর্মীয় দাঙ্গা ভারতে সংঘটিত হয়ে থাকে, তাই জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাংলাদেশে নয়, ভারতে প্রয়োজন।’ জামায়াত নেতারা দুর্নীতি বন্ধ এবং একটি বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনের সমাপনী বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবু তাহের মুহাম্মদ মাছুম বলেন, ‘শেখ মুজিব ও তাঁর কন্যা হাসিনা বাংলাদেশকে শেষ করে দিয়েছেন এবং দেশটাকে ভারতের করদ রাজ্যে পরিণত করেছেন।’
অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জন্ম থেকেই ফ্যাসিস্ট দল এবং তারা দেশকে বিভক্ত করেছে।’
কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম, মাওলানা আবদুল হালিম, নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসাইন, মুহাম্মদ আবদুর রব প্রমুখ।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মুফতি আবদুল হান্নান, লক্ষ্মীপুর জেলা আমির রুহুল আমিন, নোয়াখালী জেলা সাবেক আমির মাওলানা আলাউদ্দিন প্রমুখ। সম্মেলন উদ্বোধন করেন শহীদ মাছুম মিয়ার বাবা মুহাম্মদ শাহীন মিয়া।
কুমিল্লা প্রতিনিধি

দেশের রাজনীতিতে কার্যকর সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘পেশি শক্তিমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সংস্কার জরুরি।’ কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আজ শুক্রবার সকালে মহানগর জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। সম্মেলন উপলক্ষে নারীদের জন্য নগরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে পৃথক প্যান্ডেলের ব্যবস্থা করা হয়।
সম্মেলনে শফিকুর রহমান প্রশাসনে সংস্কারের গতি বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মৌলিক সংস্কার করে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন দিতে হবে।’ তিনি ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণহত্যার বিচার এবং পিলখানার ৫৭ সেনা কর্মকর্তার হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান।
আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি। দেশের প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সে ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আমরা কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
ডা. শফিক বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়ে আমরা তো হস্তক্ষেপ করিনি। এরপরও তারা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। কিন্তু তারা কতটা উগ্র, সেটা সবাই জানে। চট্টগ্রামে একটি উগ্রবাদী সংগঠন একজন আইনজীবীকে হত্যা করেছে। এরপরও এ দেশের মানুষ আইন হাতে তুলে নেয়নি। আমরা ধন্যবাদ জানাই প্রধান উপদেষ্টাকে। তিনি সব ধর্মের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে বলেছেন, এ দেশ আমাদের সবার। তিনি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছেন। আমরা চাই, প্রধান উপদেষ্টার এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। আর ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, আমরা তাদের কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
কুমিল্লাকে দ্রুত বিভাগ ঘোষণা এবং কুমিল্লা বিমানবন্দর পুনরায় চালু করার দাবি জানান জামায়াতের আমির। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কুমিল্লা জেলা কি আমাজন জঙ্গল থেকে এখানে এসে পড়েছে? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে, চব্বিশের যুদ্ধে কুমিল্লার কি কোনো ভূমিকা নেই? দেশের প্রয়োজনে কুমিল্লা নামে ভূমিকা রাখা সম্ভব হলে কুমিল্লা নামে বিভাগ দিতে অসুবিধা কোথায়?’
কুমিল্লা নামে বিভাগ না দেওয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আপনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না। বাংলাদেশের যিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তাঁকে বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিকে সম্মান করতে হবে।’ এ সময় তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কুমিল্লা নামেই বিভাগ করার উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘ধর্মীয় দাঙ্গা ভারতে সংঘটিত হয়ে থাকে, তাই জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাংলাদেশে নয়, ভারতে প্রয়োজন।’ জামায়াত নেতারা দুর্নীতি বন্ধ এবং একটি বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনের সমাপনী বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবু তাহের মুহাম্মদ মাছুম বলেন, ‘শেখ মুজিব ও তাঁর কন্যা হাসিনা বাংলাদেশকে শেষ করে দিয়েছেন এবং দেশটাকে ভারতের করদ রাজ্যে পরিণত করেছেন।’
অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জন্ম থেকেই ফ্যাসিস্ট দল এবং তারা দেশকে বিভক্ত করেছে।’
কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম, মাওলানা আবদুল হালিম, নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসাইন, মুহাম্মদ আবদুর রব প্রমুখ।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মুফতি আবদুল হান্নান, লক্ষ্মীপুর জেলা আমির রুহুল আমিন, নোয়াখালী জেলা সাবেক আমির মাওলানা আলাউদ্দিন প্রমুখ। সম্মেলন উদ্বোধন করেন শহীদ মাছুম মিয়ার বাবা মুহাম্মদ শাহীন মিয়া।

দেশের রাজনীতিতে কার্যকর সংস্কারের ওপর জোর দিয়েছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘পেশি শক্তিমুক্ত, অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সংস্কার জরুরি।’ কুমিল্লা টাউন হল মাঠে আজ শুক্রবার সকালে মহানগর জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন। সম্মেলন উপলক্ষে নারীদের জন্য নগরের কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে পৃথক প্যান্ডেলের ব্যবস্থা করা হয়।
সম্মেলনে শফিকুর রহমান প্রশাসনে সংস্কারের গতি বাড়ানোর জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘মৌলিক সংস্কার করে যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন দিতে হবে।’ তিনি ২০২৪ সালের জুলাইয়ে গণহত্যার বিচার এবং পিলখানার ৫৭ সেনা কর্মকর্তার হত্যাকাণ্ডের সুষ্ঠু তদন্তের দাবি জানান।
আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি। দেশের প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে সে ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমিও কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না, আমরা কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
ডা. শফিক বলেন, ‘ভারতের অভ্যন্তরীণ কোনো বিষয়ে আমরা তো হস্তক্ষেপ করিনি। এরপরও তারা আমাদের দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে। কিন্তু তারা কতটা উগ্র, সেটা সবাই জানে। চট্টগ্রামে একটি উগ্রবাদী সংগঠন একজন আইনজীবীকে হত্যা করেছে। এরপরও এ দেশের মানুষ আইন হাতে তুলে নেয়নি। আমরা ধন্যবাদ জানাই প্রধান উপদেষ্টাকে। তিনি সব ধর্মের মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করে বলেছেন, এ দেশ আমাদের সবার। তিনি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও মতবিনিময় করেছেন। আমরা চাই, প্রধান উপদেষ্টার এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। আর ভারতকে স্পষ্ট ভাষায় বলে দিতে চাই, আমরা তাদের কোনো আগ্রাসন সহ্য করব না।’
কুমিল্লাকে দ্রুত বিভাগ ঘোষণা এবং কুমিল্লা বিমানবন্দর পুনরায় চালু করার দাবি জানান জামায়াতের আমির। তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘কুমিল্লা জেলা কি আমাজন জঙ্গল থেকে এখানে এসে পড়েছে? মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে, চব্বিশের যুদ্ধে কুমিল্লার কি কোনো ভূমিকা নেই? দেশের প্রয়োজনে কুমিল্লা নামে ভূমিকা রাখা সম্ভব হলে কুমিল্লা নামে বিভাগ দিতে অসুবিধা কোথায়?’
কুমিল্লা নামে বিভাগ না দেওয়ার সমালোচনা করে শেখ হাসিনাকে জামায়াতের আমির বলেন, ‘আপনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন না। বাংলাদেশের যিনি প্রধানমন্ত্রী হবেন, তাঁকে বাংলাদেশের প্রতি ইঞ্চি জমিকে সম্মান করতে হবে।’ এ সময় তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কুমিল্লা নামেই বিভাগ করার উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।
সম্মেলনে জামায়াতের নায়েবে আমির ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘ধর্মীয় দাঙ্গা ভারতে সংঘটিত হয়ে থাকে, তাই জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাংলাদেশে নয়, ভারতে প্রয়োজন।’ জামায়াত নেতারা দুর্নীতি বন্ধ এবং একটি বৈষম্যহীন সমাজ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
সম্মেলনের সমাপনী বক্তব্যে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবু তাহের মুহাম্মদ মাছুম বলেন, ‘শেখ মুজিব ও তাঁর কন্যা হাসিনা বাংলাদেশকে শেষ করে দিয়েছেন এবং দেশটাকে ভারতের করদ রাজ্যে পরিণত করেছেন।’
অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জন্ম থেকেই ফ্যাসিস্ট দল এবং তারা দেশকে বিভক্ত করেছে।’
কুমিল্লা মহানগর জামায়াতের আমির কাজী দ্বীন মোহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মাছুম, মাওলানা আবদুল হালিম, নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসাইন, মুহাম্মদ আবদুর রব প্রমুখ।
সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ফেনী জেলা জামায়াতের আমির মুফতি আবদুল হান্নান, লক্ষ্মীপুর জেলা আমির রুহুল আমিন, নোয়াখালী জেলা সাবেক আমির মাওলানা আলাউদ্দিন প্রমুখ। সম্মেলন উদ্বোধন করেন শহীদ মাছুম মিয়ার বাবা মুহাম্মদ শাহীন মিয়া।

নেত্রকোনায় বাইপাস সড়কে মশাল মিছিল থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সদর উপজেলার বাইপাস সড়কের চল্লিশা-দুধকুড়া অংশ থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর-৪ (চরভদ্রাসন-সদরপুর-ভাঙ্গা) আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হান জামিলের নির্বাচনী প্রচারণার ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ুমিছিল করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের দাবি জানিয়েছেন এই
১৩ মিনিট আগে
রাজশাহীতে ধর্মীয় আচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা ও লবান (নবান্ন) উৎসব। রাজশাহীর গারো সম্প্রদায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই উৎসব উদ্যাপন করে আসছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
১৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পানিতে ডুবে ২ শিশু মারা গেছে। শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হচ্ছে মো. তাকরিম (৩) উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে ও একই উপজেলার উচালিয়াপাড়া এলাকার মো. আরাফাত মিয়ার ছেলে মো. আদনান (৫)।
১৮ মিনিট আগেনেত্রকোনা প্রতিনিধি

নেত্রকোনায় বাইপাস সড়কে মশাল মিছিল থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সদর উপজেলার বাইপাস সড়কের চল্লিশা-দুধকুড়া অংশ থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন আলম মিয়া, মো. আরিফ মিয়া, ইব্রাহিম খলিল, জোনায়েদ হাসান রাফি, শাহাদাত রহমান সিয়াম, সাকিবুল ইসলাম ও রিয়াদ মিয়া সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা। আটক সবাই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজি শাহনেওয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাইবাস সড়কে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মশাল মিছিল করার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। তখন ঘটনাস্থল থেকে ওই সাতজনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

নেত্রকোনায় বাইপাস সড়কে মশাল মিছিল থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সদর উপজেলার বাইপাস সড়কের চল্লিশা-দুধকুড়া অংশ থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিরা হলেন আলম মিয়া, মো. আরিফ মিয়া, ইব্রাহিম খলিল, জোনায়েদ হাসান রাফি, শাহাদাত রহমান সিয়াম, সাকিবুল ইসলাম ও রিয়াদ মিয়া সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাসিন্দা। আটক সবাই ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী বলে জানিয়েছে পুলিশ।
নেত্রকোনা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজি শাহনেওয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাইবাস সড়কে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মশাল মিছিল করার সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। তখন ঘটনাস্থল থেকে ওই সাতজনকে আটক করা হয়। আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর-৪ (চরভদ্রাসন-সদরপুর-ভাঙ্গা) আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হান জামিলের নির্বাচনী প্রচারণার ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ুমিছিল করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের দাবি জানিয়েছেন এই
১৩ মিনিট আগে
রাজশাহীতে ধর্মীয় আচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা ও লবান (নবান্ন) উৎসব। রাজশাহীর গারো সম্প্রদায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই উৎসব উদ্যাপন করে আসছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
১৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পানিতে ডুবে ২ শিশু মারা গেছে। শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হচ্ছে মো. তাকরিম (৩) উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে ও একই উপজেলার উচালিয়াপাড়া এলাকার মো. আরাফাত মিয়ার ছেলে মো. আদনান (৫)।
১৮ মিনিট আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর-৪ (চরভদ্রাসন-সদরপুর-ভাঙ্গা) আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হান জামিলের নির্বাচনী প্রচারণার ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ুমিছিল করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের দাবি জানিয়েছেন এই প্রার্থী।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চরভদ্রাসন উপজেলায় ফরিদপুর-৪ আসনের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে এ প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি প্রার্থীর নিজবাড়ি, উপজেলা সদরের এমপিডাঙ্গী এলাকা থেকে বের হয়ে উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই জায়গায় গিয়ে শেষ হয়।
রায়হান জামিল জানান, ফরিদপুর-৪ আসন থেকে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। সেই লক্ষ্যে প্রচারণার অংশ হিসেবে বিভিন্ন এলাকায় ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে এসব ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশের দাবি জানিয়ে রায়হান জামিল বলেন, ‘বিগত নির্বাচনে এই আসনে বাইরে থেকে লোক এসে এমপি হয়েছেন। তাঁরা কেউ এলাকার সন্তান নন; কিন্তু আমি এই এলাকার সন্তান হওয়ার পরেও গত কয়েক দিন যাবৎ দুষ্কৃতকারীরা আমার গেট ভাঙচুর ও ফেস্টুন-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলছে। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাতেই আজ ঝাড়ুমিছিলের আয়োজন করা হয়েছে।’
ওই ভাঙচুরে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান সম্ভাব্য এই স্বতন্ত্র প্রার্থী। সেই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর-৪ (চরভদ্রাসন-সদরপুর-ভাঙ্গা) আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হান জামিলের নির্বাচনী প্রচারণার ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ুমিছিল করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের দাবি জানিয়েছেন এই প্রার্থী।
আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে চরভদ্রাসন উপজেলায় ফরিদপুর-৪ আসনের সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে এ প্রতিবাদ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি প্রার্থীর নিজবাড়ি, উপজেলা সদরের এমপিডাঙ্গী এলাকা থেকে বের হয়ে উপজেলার প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একই জায়গায় গিয়ে শেষ হয়।
রায়হান জামিল জানান, ফরিদপুর-৪ আসন থেকে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। সেই লক্ষ্যে প্রচারণার অংশ হিসেবে বিভিন্ন এলাকায় ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ নির্মাণ করা হয়। কিন্তু এক সপ্তাহ ধরে এসব ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশের দাবি জানিয়ে রায়হান জামিল বলেন, ‘বিগত নির্বাচনে এই আসনে বাইরে থেকে লোক এসে এমপি হয়েছেন। তাঁরা কেউ এলাকার সন্তান নন; কিন্তু আমি এই এলাকার সন্তান হওয়ার পরেও গত কয়েক দিন যাবৎ দুষ্কৃতকারীরা আমার গেট ভাঙচুর ও ফেস্টুন-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলছে। এ ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানাতেই আজ ঝাড়ুমিছিলের আয়োজন করা হয়েছে।’
ওই ভাঙচুরে জড়িতদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান সম্ভাব্য এই স্বতন্ত্র প্রার্থী। সেই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
নেত্রকোনায় বাইপাস সড়কে মশাল মিছিল থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সদর উপজেলার বাইপাস সড়কের চল্লিশা-দুধকুড়া অংশ থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগে
রাজশাহীতে ধর্মীয় আচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা ও লবান (নবান্ন) উৎসব। রাজশাহীর গারো সম্প্রদায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই উৎসব উদ্যাপন করে আসছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
১৬ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পানিতে ডুবে ২ শিশু মারা গেছে। শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হচ্ছে মো. তাকরিম (৩) উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে ও একই উপজেলার উচালিয়াপাড়া এলাকার মো. আরাফাত মিয়ার ছেলে মো. আদনান (৫)।
১৮ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে ধর্মীয় আচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা ও লবান (নবান্ন) উৎসব।
রাজশাহীর গারো সম্প্রদায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই উৎসব উদ্যাপন করে আসছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের বাগানপাড়ায় উত্তম মেষপালক ক্যাথিড্রাল গির্জা প্রাঙ্গণে দেবতাদের পূজার মধ্য দিয়ে উৎসবের শুরু হয়। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ‘আমুয়া’ ও ‘রুগালা’ পালনের পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক পর্ব। গারো শিল্পীরা নিজস্ব ভাষায় গান পরিবেশন করেন, যা দর্শকদের মুগ্ধ করে। অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ ছিল গারোদের ঐতিহ্যবাহী ‘জুম নাচ’, এটি উৎসবে আনন্দ-উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে দেয়।
উৎসবের আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন রাজশাহী ক্যাথলিক ধর্মপ্রদেশের ডিডি বিশপ জের্ভাস রোজারিও। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি বহু জাতি, ভাষা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যময় অসাম্প্রদায়িক দেশ। এই ধরনের উৎসবের মাধ্যমে জাতিগত ঐতিহ্য রক্ষায় আমাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করা উচিত। ওয়ানগালা ও লবান উৎসব আমাদের একতা ও সমন্বয়ের প্রতিফলন।’
রাজশাহী অঞ্চলের কারিতাস বাংলাদেশের আঞ্চলিক পরিচালক ড. আরোক টপ্য বলেন, ‘ওয়ানগালা ও লবান শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি আদিবাসীদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও সাংস্কৃতিক পরিচয় তুলে ধরতে এই উৎসব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী ক্যাথলিক ধর্মপ্রদেশের ভিকার জেনারেল ফাদার ফাবিয়ান মারান্ডা, রাজশাহী নানকিং গ্রুপের প্রোপ্রাইটর এহসানুল হুদা, রাজশাহী পারলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রুকসানা হুদা এবং উত্তম মেষপালক ক্যাথিড্রাল গির্জার পালকীয় পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফ্রান্সিস সরেন। উৎসবের দিন গির্জা প্রাঙ্গণে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শত শত মানুষ একত্রিত হন, আনন্দ ভাগাভাগি করেন এবং ঐতিহ্যবাহী খাবারের দোকানে ঘুরে নানা স্বাদের খাবার উপভোগ করেন। জুমের আলু, কুমড়া, শামুক ও কাঁকড়ার মতো খাবার ছিল বিশেষ আকর্ষণ।
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষায় ‘ওয়ানগালা’ ও ‘লবান’ উৎসব মূলত জুম চাষের সঙ্গে সম্পর্কিত। গারো, সাঁওতাল, পাহাড়ি, মাহালি ও ওঁরাও—এই পাঁচ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী প্রতি বছর শস্যদেবতা ‘মিসি সালজং’-এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে এবং নতুন ফসল খাওয়ার অনুমতি চেয়ে উৎসবটি পালন করেন। নতুন ফসল তোলার পর নকমা (গ্রামপ্রধান) সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে উৎসবের তারিখ নির্ধারণ করেন তারা।

রাজশাহীতে ধর্মীয় আচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা ও লবান (নবান্ন) উৎসব।
রাজশাহীর গারো সম্প্রদায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই উৎসব উদ্যাপন করে আসছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
আজ শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রাজশাহী নগরের বাগানপাড়ায় উত্তম মেষপালক ক্যাথিড্রাল গির্জা প্রাঙ্গণে দেবতাদের পূজার মধ্য দিয়ে উৎসবের শুরু হয়। ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান ‘আমুয়া’ ও ‘রুগালা’ পালনের পর শুরু হয় সাংস্কৃতিক পর্ব। গারো শিল্পীরা নিজস্ব ভাষায় গান পরিবেশন করেন, যা দর্শকদের মুগ্ধ করে। অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষণ ছিল গারোদের ঐতিহ্যবাহী ‘জুম নাচ’, এটি উৎসবে আনন্দ-উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে দেয়।
উৎসবের আলোচনা পর্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন রাজশাহী ক্যাথলিক ধর্মপ্রদেশের ডিডি বিশপ জের্ভাস রোজারিও। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি বহু জাতি, ভাষা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যময় অসাম্প্রদায়িক দেশ। এই ধরনের উৎসবের মাধ্যমে জাতিগত ঐতিহ্য রক্ষায় আমাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করা উচিত। ওয়ানগালা ও লবান উৎসব আমাদের একতা ও সমন্বয়ের প্রতিফলন।’
রাজশাহী অঞ্চলের কারিতাস বাংলাদেশের আঞ্চলিক পরিচালক ড. আরোক টপ্য বলেন, ‘ওয়ানগালা ও লবান শুধু ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি আদিবাসীদের সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অংশ। ঐতিহ্য সংরক্ষণ ও সাংস্কৃতিক পরিচয় তুলে ধরতে এই উৎসব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী ক্যাথলিক ধর্মপ্রদেশের ভিকার জেনারেল ফাদার ফাবিয়ান মারান্ডা, রাজশাহী নানকিং গ্রুপের প্রোপ্রাইটর এহসানুল হুদা, রাজশাহী পারলার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি রুকসানা হুদা এবং উত্তম মেষপালক ক্যাথিড্রাল গির্জার পালকীয় পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ফ্রান্সিস সরেন। উৎসবের দিন গির্জা প্রাঙ্গণে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর শত শত মানুষ একত্রিত হন, আনন্দ ভাগাভাগি করেন এবং ঐতিহ্যবাহী খাবারের দোকানে ঘুরে নানা স্বাদের খাবার উপভোগ করেন। জুমের আলু, কুমড়া, শামুক ও কাঁকড়ার মতো খাবার ছিল বিশেষ আকর্ষণ।
ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ভাষায় ‘ওয়ানগালা’ ও ‘লবান’ উৎসব মূলত জুম চাষের সঙ্গে সম্পর্কিত। গারো, সাঁওতাল, পাহাড়ি, মাহালি ও ওঁরাও—এই পাঁচ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী প্রতি বছর শস্যদেবতা ‘মিসি সালজং’-এর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে এবং নতুন ফসল খাওয়ার অনুমতি চেয়ে উৎসবটি পালন করেন। নতুন ফসল তোলার পর নকমা (গ্রামপ্রধান) সম্প্রদায়ের সদস্যদের সঙ্গে আলোচনা করে উৎসবের তারিখ নির্ধারণ করেন তারা।

আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
নেত্রকোনায় বাইপাস সড়কে মশাল মিছিল থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সদর উপজেলার বাইপাস সড়কের চল্লিশা-দুধকুড়া অংশ থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর-৪ (চরভদ্রাসন-সদরপুর-ভাঙ্গা) আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হান জামিলের নির্বাচনী প্রচারণার ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ুমিছিল করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের দাবি জানিয়েছেন এই
১৩ মিনিট আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পানিতে ডুবে ২ শিশু মারা গেছে। শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হচ্ছে মো. তাকরিম (৩) উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে ও একই উপজেলার উচালিয়াপাড়া এলাকার মো. আরাফাত মিয়ার ছেলে মো. আদনান (৫)।
১৮ মিনিট আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পানিতে ডুবে ২ শিশু মারা গেছে। শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হচ্ছে মো. তাকরিম (৩) উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে ও একই উপজেলার উচালিয়াপাড়া এলাকার মো. আরাফাত মিয়ার ছেলে মো. আদনান (৫)।
জানা গেছে, আদনান কিছুদিন আগে কুট্টপাড়া উত্তর এলাকায় তার নানাবাড়িতে বেড়াতে আসে। সকালে তার মামাতো ভাই তাকরিমের সঙ্গে বাড়ির পাশে পুকুরপাড়ে খেলা করছিল। একপর্যায়ে অসতর্কতাবশত ২ শিশু পুকুরের পানিতে ডুবে যায়। পরে স্বজনেরা শিশুদের না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে স্থানীয়রা পুকুরে ২ শিশুটিকে ভাসতে দেখেন। এ সময় পুকুর থেকে তাদের উদ্ধার করে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরী জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে পানিতে ডুবে ২ শিশু মারা গেছে। শনিবার (৮ নভেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। মারা যাওয়া শিশুরা হচ্ছে মো. তাকরিম (৩) উপজেলার কুট্টাপাড়া উত্তর এলাকার আক্তার হোসেনের ছেলে ও একই উপজেলার উচালিয়াপাড়া এলাকার মো. আরাফাত মিয়ার ছেলে মো. আদনান (৫)।
জানা গেছে, আদনান কিছুদিন আগে কুট্টপাড়া উত্তর এলাকায় তার নানাবাড়িতে বেড়াতে আসে। সকালে তার মামাতো ভাই তাকরিমের সঙ্গে বাড়ির পাশে পুকুরপাড়ে খেলা করছিল। একপর্যায়ে অসতর্কতাবশত ২ শিশু পুকুরের পানিতে ডুবে যায়। পরে স্বজনেরা শিশুদের না দেখে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। একপর্যায়ে স্থানীয়রা পুকুরে ২ শিশুটিকে ভাসতে দেখেন। এ সময় পুকুর থেকে তাদের উদ্ধার করে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোরশেদুল আলম চৌধুরী জানান, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।

আমিরে জামায়াত ভারতীয় মিডিয়ার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তোলেন। তিনি বলেন, ভারতীয় মিডিয়া মিথ্যাচার চালিয়ে বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে চেয়েছিল। কিন্তু এ দেশের মানুষ তাদের সে পাতা ফাঁদে পা দেয়নি।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৪
নেত্রকোনায় বাইপাস সড়কে মশাল মিছিল থেকে ছাত্রলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৭ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে সদর উপজেলার বাইপাস সড়কের চল্লিশা-দুধকুড়া অংশ থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে ফরিদপুর-৪ (চরভদ্রাসন-সদরপুর-ভাঙ্গা) আসনে সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রায়হান জামিলের নির্বাচনী প্রচারণার ব্যানার, ফেস্টুন ও তোরণ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ঝাড়ুমিছিল করেছেন তাঁর সমর্থকেরা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনী পরিবেশের দাবি জানিয়েছেন এই
১৩ মিনিট আগে
রাজশাহীতে ধর্মীয় আচার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী ওয়ানগালা ও লবান (নবান্ন) উৎসব। রাজশাহীর গারো সম্প্রদায় দীর্ঘ এক যুগ ধরে নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে এই উৎসব উদ্যাপন করে আসছে। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি।
১৬ মিনিট আগে