চবি সংবাদদাতা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রশাসনিক ভবনের ফটকের তালা প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টা পর খুলে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আবাসনসংকট নিরসনসহ পাঁচ দফা দাবি পূরণের আশ্বাসে আজ রাত ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা তালা খুলে দেন।
এর আগে বেলা ১টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। পরে বেলা আড়াইটার দিকে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। এতে প্রশাসনিক ভবনে আটকা পড়েন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার, সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর উপাচার্য ও সহ-উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য ভবনের নিচে নামেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান। একপর্যায়ে উভয়ে প্রশাসনিক ভবন ত্যাগ করেন। তবে রেজিস্ট্রারসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাত ৯টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ ছিলেন। দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকার পর একজন নারী কর্মকর্তাকে কাঁদতেও দেখা যায়। এ ছাড়া দু-একজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে।
আটকে থাকা রেজিস্ট্রার দপ্তরের ঊর্ধ্বতন সহকারী সদর উদ্দীন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘প্রশাসনিক ভবনে অর্ধশতাধিক মানুষ আটকা ছিলেন। শিক্ষার্থীদের দাবির সমাধান করবে প্রশাসন, কিন্তু আমরা তো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী নই। আমাদের তালা মেরে রাখবে কেন? নারী ও অসুস্থ কর্মচারীকেও এতক্ষণ ধরে আটকে রাখা মানবিক কাজ। ডায়াবেটিস রোগীসহ অনেকেই বিপাকে পড়েছেন। এভাবে আমাদের বন্দী রাখা অমানবিক।’
আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থী জুলকার নাঈন বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ২১ আগস্ট পর্যন্ত সময় চেয়েছেন উপাচার্য স্যার। তাই আমরা আমাদের আন্দোলন ২১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করেছি।’
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আবাসনসংকট নিরসনের বিষয়ে ২১ আগস্ট আলোচনা করব। এই সমস্যার কীভাবে সমাধান করা যায়, তা নিয়ে আমরা কথা বলব। ততক্ষণ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) প্রশাসনিক ভবনের ফটকের তালা প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টা পর খুলে দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। আবাসনসংকট নিরসনসহ পাঁচ দফা দাবি পূরণের আশ্বাসে আজ রাত ৯টার দিকে শিক্ষার্থীরা তালা খুলে দেন।
এর আগে বেলা ১টার দিকে প্রশাসনিক ভবনের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। পরে বেলা আড়াইটার দিকে শিক্ষার্থীরা প্রশাসনিক ভবনের ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন। এতে প্রশাসনিক ভবনে আটকা পড়েন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইয়াহইয়া আখতার, সহ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শামীম উদ্দিন খান ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর উপাচার্য ও সহ-উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য ভবনের নিচে নামেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে বিতর্কে জড়ান। একপর্যায়ে উভয়ে প্রশাসনিক ভবন ত্যাগ করেন। তবে রেজিস্ট্রারসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাত ৯টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ ছিলেন। দীর্ঘক্ষণ আটকে থাকার পর একজন নারী কর্মকর্তাকে কাঁদতেও দেখা যায়। এ ছাড়া দু-একজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে জানা গেছে।
আটকে থাকা রেজিস্ট্রার দপ্তরের ঊর্ধ্বতন সহকারী সদর উদ্দীন ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘প্রশাসনিক ভবনে অর্ধশতাধিক মানুষ আটকা ছিলেন। শিক্ষার্থীদের দাবির সমাধান করবে প্রশাসন, কিন্তু আমরা তো কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী নই। আমাদের তালা মেরে রাখবে কেন? নারী ও অসুস্থ কর্মচারীকেও এতক্ষণ ধরে আটকে রাখা মানবিক কাজ। ডায়াবেটিস রোগীসহ অনেকেই বিপাকে পড়েছেন। এভাবে আমাদের বন্দী রাখা অমানবিক।’
আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী শিক্ষার্থী জুলকার নাঈন বলেন, ‘আমাদের দাবিগুলো পর্যালোচনার জন্য ২১ আগস্ট পর্যন্ত সময় চেয়েছেন উপাচার্য স্যার। তাই আমরা আমাদের আন্দোলন ২১ আগস্ট পর্যন্ত স্থগিত ঘোষণা করেছি।’
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইয়াহইয়া বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আবাসনসংকট নিরসনের বিষয়ে ২১ আগস্ট আলোচনা করব। এই সমস্যার কীভাবে সমাধান করা যায়, তা নিয়ে আমরা কথা বলব। ততক্ষণ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধারণ করতে হবে।’
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৪ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগে